Categories
শেয়ার বাজারের প্রাথমিক ধারণা

শেয়ার বিনিয়োগের ঝুঁকি কি কি?

Categories
শেয়ার বাজারের প্রাথমিক ধারণা

ডিপি (DP) কি?

Categories
শেয়ার বাজারের প্রাথমিক ধারণা

সিডিবিএল (CDBL) কি?

সিডিবিএল এর পূর্ণরূপ হচ্ছে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অফ বাংলাদেশ লিমিটেড (Central depository of Bangladesh limited-CDBL)। 20 আগস্ট 2000 সালে কোম্পানি নিবন্ধন করা হয় এবং লেনদেন 2004 সাল থেকে যাত্রা শুরু হয়।

সিডিবিএল এর মূল কাজ হলো ডিজিটাল পদ্ধতিতে তথ্য ও হিসাব সংরক্ষণ রাখা। সহজ কথায় বলতে গেলে কম্পিউটারাইজড বুক এন্ট্রি সিস্টেমের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর ডাটা কন্ট্রোল করা। শেয়ার কেনাবেচার মাধ্যমে মালিকানা পরিবর্তন হয় এবং তার সাথে সাথে পরিবর্তন করা সিডিবিএল এর কাজ। মূলকথা শেয়ারবাজারের নিরাপত্তা এক বিশাল অংশ এই প্রতিষ্ঠান করে থাকে।

Categories
শেয়ার বাজারের প্রাথমিক ধারণা

ট্রেজারি বিলস্ (Treasury Bills) কি

Categories
শেয়ার বাজারের প্রাথমিক ধারণা

ডিরিভেটিভস (Derivatives) কি?

Categories
শেয়ার বাজারের প্রাথমিক ধারণা

মিউচুয়াল ফান্ড (Mutual Fund) কি?

মিউচুয়াল ফান্ড অনেক বিনিয়োগকারীদের থেকে নিয়ে তৈরি করা একটি পদ্ধতি বা ব্যবস্থা। এখানে রাখা টাকাগুলি ব্যবহার করে আপনার মিউচুয়াল ফান্ড কোম্পানি বা ম্যানেজাররা বাজারের অন্যান্য সম্পদে বিনিয়োগ করার জন্য ব্যবহার করেন। ফান্ড ম্যানেজাররা মার্কেটের কিছু লাভজনক সম্পদে বিনিয়োগ করতে চেষ্টা করেন। যার ফলে বিনিয়োগকারীরা তাদের দেয়া টাকা থেকে অধিক লাভ বানিয়ে নিতে পারেন|

যেহেতু অর্থনীতি একটি অত্যন্ত সুক্ষ ও সংবেদনশীল বিষয় তাই পেশাদার ফান্ড ম্যানেজার ও তাদের গবেষকরা এই বিনিয়োগের পূর্বে  অতীত ও বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার পরিসংখ্যান বিচারের নিরিখে এবং  ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতির  বিচারের মাধ্যমে বিনিয়োগের কৌশল নির্ণয় করে থাকেন। যেহেতু বহু বিনিয়োগকারীর টাকা একত্র করে ও ভবিষ্যৎ মুদ্রাস্ফীতির সম্যক গণনার পর বিনিয়োগ করা হয়  যার ফলে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের একক ঝুঁকির পরিমান অনেকাংশেই হ্রাস পায় যা বিনিয়োগের পথ সুগম করে তোলে।

Categories
কোম্পানি ফান্ডামেন্টালস

পিই অনুপাত (P/E) কি?

পিই বা ইংলিশে Price/Earning. সাধারণত, কোন একটি শেয়ারের বর্তমান দাম ও শেয়ার প্রতি আয়( ইপিএস) এর অনুপাতকে পিই রেশিও বলে। কোন একটি কোম্পানির শেয়ারের ঝুঁকি মূল্যায়ন করার প্রধান এবং জনপ্রিয় টুলস হচ্ছে পিই অনুপাত।

“ইপিএস” দ্বারা “প্রতিটি শেয়ারের বর্তমান মূল্য” ভাগ করার মাধ্যমে পিই হিসাব করা হয়। উদাহরণস্বরুপঃ

একটি শেয়ারের বর্তমান দাম যদি ১০০ টাকা হয় এবং লাস্ট ১২ মাসে শেয়ারটির ইপিএস যদি ৫ টাকা হয় তাহলে, সেই শেয়ারটির পিই অনুপাত হবেঃ

১০০ ÷ ৫ = ২০

Categories
কোম্পানি ফান্ডামেন্টালস জিজ্ঞাসা

ইপিএস (EPS) কি ?

EPS / ইপিএস শেয়ার কেনা-বেচার সিদ্ধান্তে যে টার্মটি সবচেয়ে গুরুত্বের সাথে দেখা হয় এটি তার মধ্যে অন্যতম। যে কোনও নির্ধারিত সময়ে একটি কোম্পানি শেয়ারপ্রতি কেমন লাভ-লস করছে তার হিসেব এটি, আপনার বিনিয়োগ কতটা সুরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ সেটার সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিবে ইপিএস।

EPS ইপিএস কথার অর্থ হচ্ছে Earning per share বা শেয়ার প্রতি আয় । একটি কোম্পানির মোট লাভের (বা ক্ষতির) অঙ্ককে যদি তার বাজারে থাকা মোট শেয়ার সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হয় তাহলে EPS পাওয়া যায়। ধরা যাক, ২০২০ সালে সব খরচ বাদ দেওয়ার পরে কোম্পানির মুনাফা হয়েছে ১ কোটি টাকা। ওই কোম্পানির মোট শেয়ার রয়েছে ১০ লাখ। তাতে ২০২০ সাল শেষে কোম্পানির ইপিএস দাঁড়াবে ১০ টাকা। 

প্রত্যেক কোম্পানি বছরে ৪টি কোয়ার্টারে ইপিএস দিয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, ২০২০ সালে BRACBANK এর প্রথম ৩ মাসে (Q1) EPS ছিল ০.৭১ । এর পরের ৩ মাসে (Q2) EPS ছিল ০.২৪ । তাহলে ৩+৩=৬ মাসে(Half Yearly) ০.৭১ + ০.২৪ = ০.৯৫ । সেপ্টেম্বর মাস শেষে (Q3) EPS ছিল ১.১৩ । তাহলে, ৩+৩+৩=৯ মাসে ০.৯৫ + ১.১৩ = ২.০১ ।   এখানে পুরা বছরের EPS টা এখনো আসে নি। তবুও আমরা ধারণা করে বের করতে পারি এই কোম্পানির পুরো বছরের EPS কত হতে পারে। যেহেতু ৯ মাসে EPS ২.০১ , সুতরাং ৩ মাসে গড় EPS হবে ২.০১ ÷ ৩= ০.৬৭ । অর্থ্যাৎ শেষের কোয়ার্টারে বা ২০২০ এর ৩১ ডিসেম্বর শেষে EPS আসবে ২.০১ + ০.৬৭= ২.৬৮ । এটা একটা গড় হিসাব। কিন্তু দেখা যায় আসল হিসেবেও খুব বেশি হেরফের হয় না। যদি না কোম্পানি খুব বেশি লাভ বা লস করে। তাই ৬/৯ মাসের EPS জানলে খুব সহজেই আমরা সারা বছরের ই পি এস বের করতে পারি যা শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আমাদের এপস এ যেই EPS দেয়া থাকে সেটা গড়/এনুয়ালাইজড EPS। EPS এর ডানপাশে ছোট “?” চিহ্নে ক্লিক করলে EPS টি কোন কোয়ার্টারের উপর নির্ভর করে বের করা হয়েছে তা জানতে পারবেন।

ইপিএসটা জানা কেন জরুরি?

আপনার হাতে যে কোম্পানির শেয়ার আছে, তার বিপরীতে ওই কোম্পানির আয় কেমন, তা জানাটা আপনার জন্য অবশ্যই জরুরি। ইপিএসের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয় মূল্য আয় অনুপাত বা পিই রেশিও। সেই পিই রেশিওর ভিত্তিতে শেয়ারের বিপরীতে ঋণপ্রাপ্তি নির্ভর করে।

Categories
শেয়ার বাজারের প্রাথমিক ধারণা শেয়ারের মৌলিক বিষয়বস্তু

ওটিসি (OTC) মার্কেট কি ?

ওটিসি মার্কেট হলো ওভার দ্যা কাউন্টার মার্কেট (Over the Counter Market)। যেই সকল কোম্পানি ডিএসই লিস্ট থেকে তালিকাচ্যুত হয়েছে সেই সকল কোম্পানীর শেয়ার হোল্ডারগন ওটিসি মার্কেটে লেনদেন করেন। সাধারনত, দেউলিয়া হয়ে যাওয়া, উৎপাদন বন্ধ, অস্তিত্ব বিহীন কোম্পানীর শেয়ার গুলোই ওটিসি মার্কেটে লেনদেন হয়। এটা কিন্তু শেয়ার বাজারেরই অংশ। যেসব কোম্পানি মূল মার্কেটে লিস্টিং হয়ে লিস্টিং যোগ্যতা ধরে রাখতে পারে না সেই কোম্পানিগুলো ডিলিস্ট হয়ে ওটিসি মার্কেট-এ তালিকাভুক্ত হয়ে যায়। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ওটিসি লিস্টেড শেয়ার এ বিনিয়োগ করা বোকামি। ওটিসিকে অনেকটা শেয়ার বাজারের ডাস্টবিন বলা চলে।

Categories
বিনিয়োগ

পোর্টফোলিও কি ?

পোর্টফোলিও হল একজন বিনিয়োগকারী যে শেয়ারগুলি কিনেছেন সেগুলোর সংমিশ্রণ। আপনি যদি নতুন হন বা আগে কোনো শেয়ার না কিনে থাকেন তাহলে পোর্টফোলিও খালি থাকবে।

আপনি যদি কোনো শেয়ার আগে কিনে থাকেন তাহলে এই পেইজে সেই কেনা শেয়ারের ডিটেইলস দেখতে পাবেন। যেমন :

  • শেয়ার টি আপনি কত টাকায় কিনেছেন (Buying  price)
  • শেয়ার টি আপনি কত গুলো কিনেছেন (Quantity )
  • ওই শেয়ার টি তে টোটাল আপনি কত ইনভেস্ট করেছেন (Total Amount)
  • ডে গেইন/ডে লস (Day gain /Day Loss); এর মানে হলো আজ ওই শেয়ার টার উপর কত লাভ বা লস হয়েছে।
  • এছাড়া হলো টোটাল গেইন / টোটাল লস (Total gain /Total loss) টাও দেখতে পাবেন।