Categories
জিজ্ঞাসা

কিভাবে এপস ডাটা ক্লিয়ার করতে হয় ?

StockNow apps এ কিভাবে এপস ডাটা ক্লিয়ার করতে হয় জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন

আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন

https://www.facebook.com/groups/1082041555597898

StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজে

নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:

01720149121,  0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন

[email protected]

Categories
জিজ্ঞাসা

কিভাবে স্টকনাও এ পোর্টফোলিও এড করবেন? । How to use Portfolio feature in StockNow ?

StockNow apps এ কিভাবে পোর্টফোলিও এড করবেন ও ব্যবহার করবেন এ সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন

আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন

https://www.facebook.com/groups/1082041555597898

StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজে

নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:

01720149121,  0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন

[email protected]

Categories
StckNow App জিজ্ঞাসা

কিভাবে অ্যাপটি ব্যাবহার করবেন? How to use StockNow app?

StockNow এপ্সটি কিভাবে ব্যবহার করবেন ও বিভিন্ন টুল্স এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন

 আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন

https://www.facebook.com/groups/1082041555597898

StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজে

নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:

0160 999 8469 ,01720149121 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন

[email protected]

Categories
জিজ্ঞাসা

What difference between Paid-up capital and authorized capital.?

Authorized CapitalPaid-up Share Capital
The maximum value of the shares distributed to shareholders is termed Authorized Capital.The sum paid to the company by its shareholders for its funding is termed as Paid-up Share Capital.
To raise it, MoA must alter it according to the manner outlined above.It is done through a private placement or the issuance of shares.
This capital is not responsible for calculating the company’s or business’s net worth.The quantity of paid-up capital is utilized to cover business expenses. Paid-up capital is utilized in the net worth calculation instead of permitted capital. Although the balance sheet mentions both authorized and paid-up capital, only Paid up Capital is used to calculate the firm’s net value.
A minimum amount of capital is required for all new firms, which is Rs 1 lakh for private limited companies and Rs 5 lakh for public limited companies.Paid-up capital cannot be the same as authorized capital; it must be significantly lower or equal.
A Company cannot issue shares in excess of its authorized share capital.A company’s paid-up capital can never exceed its authorized capital, although it can be equal to it at any time.

Conclusion

A company’s capital structure is divided into two categories: Authorised share capital and paid-up share capital. The total amount of shares a business can issue to its shareholders is its authorized capital, whereas the total amount of shares it has actually issued to its shareholders is its paid-up capital.

The total amount of shares a business can issue to its shareholders is its authorized capital, whereas the total amount of shares it has actually issued to its shareholders is its paid-up capital.

Categories
কোম্পানি ফান্ডামেন্টালস জিজ্ঞাসা শেয়ার বাজার

ডোজি কি?

Doji পরিচিতি

ডজি হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট ক্যান্ডেল এর মাধ্যমে গঠিত এক ক্যান্ডেল বিশিষ্ট ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন যেটি মুলত গঠিত হয় যখন মার্কেটে অবস্থিত Buyer কিংবা Seller এর কেউই প্রাইস এর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছে নিতে পারেন না। অর্থাৎ, যদি ক্যান্ডেল এর হিসাবে বলি তাহলে ক্যান্ডেলটির ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস হবে একই সমান।


এই ধরনের ক্যান্ডেলটির বডির আকার থাকে না যেটি বোঝায় মার্কেট এর নিয়ন্ত্রণ বাইয়ার কিংবা সেলার কারও কাছে নেই।

ক্যান্ডেল এর উপরে এবং নিচে বিদ্যমান দাগ কিংবা Shadow এর উপর নির্ভর করে এই Doji ক্যান্ডেলগুলো দেখতে অনেকটা cross, inverted cross কিংবা a plus sign এর মতন দেখায়। নিচের ছিবিটি দেখে বোঝার চেষ্টা করুন।

Doji candle pattern

ক্যান্ডেল এর উপরে এবং নিচে বিদ্যমান দাগ কিংবা Shadow এর উপর নির্ভর করে এই Doji ক্যান্ডেলগুলো দেখতে অনেকটা cross, inverted cross কিংবা a plus sign এর মতন দেখায়। নিচের ছিবিটি দেখে বোঝার চেষ্টা করুন।

গঠন

তবে চার্টে এটি খুঁজে নেয়ার পূর্বে অবশ্যই এর কিছু বিদ্যমান লক্ষন কিংবা চিহ্ন সম্পর্কে জানতে হবে। তাহলে চলুন এর গঠন সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেয়া যাকঃ

  • ক্যান্ডেলটির ওপেন এবং ক্লোজ প্রাইস হবে একে অন্যের সমান কিংবা প্রায় কাছাকাছি। যার কারনে ক্যান্ডেলটির বডির আকার থাকবে না কিংবা থাকলেও হবে খুবই ছোট।
  • ক্যান্ডেলটির উপরে এবং নিচে অবশ্যই দাগ কিংবা shadow থাকবে কিংবা দুই দিকেই এটি থাকতে পারে।

ক্যান্ডেলটির মাঝখানে যেই দাগ অর্থাৎ horizontal line যেটি থাকবে এটি হবে মুলত হবে ক্যান্ডেল এর ওপেনিং এবং ক্লোজিং প্রাইস একই লেভেলে থাকার কারনে।

অন্যদিকে, ক্যান্ডেল উপর থেকে নিচের দিকে যেই দাগ অর্থাৎ vertical line সেই বোঝায়, ওই টাইমফ্রেমে প্রাইস রেঞ্জ কি পরিমাণ ছিল সেটি। অনেকটাই হচ্ছে, যদি ধরে নেই H1 টাইমফ্রেম তাহলে এই টাইমফ্রেমে সর্বাধিক এবং সর্বনিম্ন প্রাইস এর রেঞ্জ কি ছিল সেটি বোঝায়।

অর্থ

Doji ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নটি মার্কেটে প্রাইস এর সন্দিহান একটি আচরন সম্পর্কে ইঙ্গিত প্রদান করে যেখানে বাইয়ার কিংবা সেলার এর কেউই প্রাইসকে নিজেদের নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়না যার ফলে চার্টে ক্যান্ডেলটি একবার উপরে এবং একবার নিচে মুভ করতে থাকে এবং শেষ হয় ক্যান্ডেল এর ওপেন প্রাইস এর কাছে এসে। যার কারনে এই ক্যান্ডেল এর বডির আকার হয় অনেক ছোট কিংবা অনেক সময় থাকেও না।

নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে প্রাইস ক্রমশ একাধিকবার বাই এবং সেল এর হিসাবে মুভ করলেও ক্যান্ডেলটি ক্লোজ হয় এর ওপেন প্রাইস এর ঠিক কাছে এসেই।

মার্কেট প্রাইস যখন ট্রেন্ডিং পজিশন অর্থাৎ প্রাইস যখন নির্দিষ্ট ট্রেন্ড এর মধ্যে থাকে তখন সাধারনত Doji প্যাটার্ন দেখা যায় না। এটি মুলত হয় যখন প্রাইস সাইডওয়ে ট্রেন্ডে থাকে কিংবা একটি নির্দিষ্ট রেঞ্জ এর মধ্যে ঘুরতে থাকে তখন।

যদি এমন হয়, প্রাইস আপট্রেন্ডে যেয়ে কিছুখন পর এই ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তৈরি করছে যেটি তখন বোঝায়, প্রাইস এর নিয়ন্ত্রণ-মার্কেটে অবস্থিত Buyer এর কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। অর্থাৎ, বাইয়ার তাদের ক্ষমতা হারাচ্ছে

অন্যদিকে, যদি এমন হয়, প্রাইস ডাউনট্রেন্ডে যেয়ে কিছুখন পর এই ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তৈরি করছে যেটি তখন বোঝায়, প্রাইস এর নিয়ন্ত্রণ-মার্কেটে অবস্থিত Seller এর কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। অর্থাৎ, সেলার তাদের ক্ষমতা হারাচ্ছে

Categories
কোম্পানি ফান্ডামেন্টালস জিজ্ঞাসা শেয়ার বাজার

সুচক কী?

স্টক মার্কেট সূচক হিসাবেও পরিচিত, বাজার সূচক হল কোনো কিছুর পরিমাপ বা সূচক। সাধারণত, এটি স্টক মার্কেটে ঘটছে পরিবর্তনের পরিসংখ্যানগত পরিমাপকে বোঝায়। সাধারণত,বন্ধন এবং স্টক মার্কেট সূচকগুলি সিকিউরিটিজের একটি অনুমানমূলক পোর্টফোলিও নিয়ে গঠিত যা একটি নির্দিষ্ট অংশ বা সমগ্র বাজারকে প্রতিনিধিত্ব করে।

Categories
জিজ্ঞাসা

গোল্ডেন রেশিও কিভাবে সেট করব?

StockNow apps ইন্ডিকেটর এ ক্লিক করে রেশিও দিয়ে সার্চ দিলে সেট করার অপশন আসবে

Search Ratio on StockNow Indicatores

Semple Image 1

Semple Image 2

Categories
জিজ্ঞাসা

ক্যাশ ফ্লো কি? ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হিসাব পদ্ধতি, ফ্রি ক্যাশ ফ্লো এর ব্যবহার

আমাদের দেশে সচেতন বিনিয়োগকারীগণ কোন কোম্পানীর শেয়ার ক্রয়ের সময় সাধারনভাবে নানা বিষয়, যেমন-

আর্ণিংস পার শেয়ার (ইপিএস),

প্রাইস-আর্ণিংস (পি-ই) রেশিও,

ডেট-ইক্যুইটি রেশিও,

স্পন্সর শেয়ারহোল্ডিং পারসেন্টেজ,

রেভেনিউ গ্রোথ,

ইত্যাদি বিবেচনা করে থাকেন। কিন্ত তাঁরা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় প্রায়ই ওভারলুক করে থাকেন, যেটা হলো ফ্রি ক্যাশ ফ্লো ( Free Cash Flow)। বাস্তবে কোন কোম্পানীর প্রকৃত আর্থিক অবস্থা অনুধাবনের জন্য ফ্রি ক্যাশ ফ্লো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী একটি নির্দেশক। কারণ ইপিএস নয় বরং ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হচ্ছে শেয়ারহোল্ডারদের প্রকৃত আয়। ইপিএস এর হিসাবে প্রপার্টি, প্লান্ট ও ইকুইপমেন্ট (পিপিই) রক্ষনাবেক্ষণ বাবদ খরচ, যেটা ব্যবসা পরিচালনার জন্য আবশ্যক, সেটা অন্তর্ভূক্ত করা হয় না।

উদাহরণস্বরুপ, অনাদায়যোগ্য কিন্ত বাকীতে বিক্রিত পণ্যের বিপরীতে ইপিএস বাড়তে পারে, যদিও তা কোম্পানীর সুস্বাস্থ্যের পরিচায়ক নয় এবং ক্যাশ ফ্লো’তে তা জমা হবে না। তাই, ফ্রি ক্যাশ ফ্লো’কে ধরা যায় পৃকত নগদ আয় যা কোম্পানী শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ হিসাবে সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়।

ফ্রি ক্যাশ ফ্লো বিবেচনায় অবহেলার অন্যতম কারণ হলো যে দেশের প্রচলিত সিকিউরিটিজ আইনানুযায়ী পাবলিকলি লিষ্টেড কোম্পানীকে তাদের আর্থিক প্রতিবেদনে (বার্ষিক, অর্ধ-বার্ষিক, ত্রৈমাসিক) তা উল্লেখ করার কোন বাধ্যবাধকতা নেই। প্রতিটি লিস্টেড কোম্পানীকে নিজ ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বার্ষিক, অর্ধ-বার্ষিক, ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন আপলোড করতে হয়। বিদ্যমান আইনানুযায়ী সেসব প্রতিবেদনে কোম্পানীর ব্যালেন্স সীট, ইনকাম স্টেট্মেন্ট ও ক্যাশ ফ্লো স্টেট্মেন্ট থাকে। কিন্ত সেখানে প্রয়োজনীয় অনেক তথ্য যেমন- নীট আয়, ইপিএস,ব্যাংক ঋণ, শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো, ইকুইটির পরিমাণ, ইত্যাদি উল্লেখ করার আবশ্যকতা থাকলেও ফ্রি ক্যাশ ফ্লো অবস্থা জানানোর কোন আবশ্যকতা নেই। ফলে সংগত কারণেই বাংলাদেশের কোম্পানীগুলো তাদের আর্থিক প্রতিবেদনে তা উল্লেখ করে না। তাই প্রতিবেদনের বিভিন্ন অংশে বর্ণিত সংখ্যা থেকে হিসাব করার মাধ্যমে তা বের করতে হয়, যা অনেকেই ঝামেলার বিষয় মনে করেন। অথচ বিনিয়োগকারীগণ একটু সচেতন হলে সহজেই আর্থিক প্রতিবেদন থেকে তা বের করে নিতে পারেন।

ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হিসাব পদ্ধতিঃ কোম্পানীর ক্যাশ ফ্লো স্টেটমেন্টের প্রথম অংশ অর্থাৎ Cash Flow from Operating Activities যদি পজিটিভ হয় তবে তা থেকে Cash Flow from Investing Activities অংশে বর্ণিত প্রপার্টি, প্লান্ট ও ইকুইপমেন্ট (পিপিই) বাবদ যে পরিমাণ খরচ করা হয়েছে তা বাদ দিলে প্রাপ্ত পরিমাণই হচ্ছে কোম্পানীর মোট ফ্রি ক্যাশ ফ্লো। তারপর সেই পরিমাণ অর্থকে শেয়ারসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলেই শেয়ারপ্রতি ফ্রি ক্যাশ ফ্লো পাওয়া যাবে। ধরা যাক, অপারেটিং কার্যক্রম থেকে নীট ক্যাশ আয় হয়েছে ১০ লাখ টাকা এবং কোম্পানীর ফ্যাক্টরী ও অফিস বিল্ডিং এবং মেশিনারী রক্ষনাবেক্ষণ বাবদ ব্যয় হয়েছে ২ লাখ টাকা। সেক্ষেত্রে ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হবে ৮ লাখ টাকা। এখন কোম্পানীর মোট শেয়ার সংখ্যা ১ লাখ হলে শেয়ারপ্রতি ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হবে ৮ টাকা।

ফ্রি ক্যাশ ফ্লো এর ব্যবহারঃ ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হচ্ছে ওনার্স তথা শেয়ারহোল্ডারদের ইকুইটি। সে অর্থ দিয়ে ম্যানেজমেন্ট তথা দায়িত্বরত উদ্যোক্তা শেয়ারহোল্ডারদেরকে ডিভিডেন্ড দিতে পারে কিংবা কোম্পানীর ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে পারে। এখন ব্যাংক ঋণ পরিশোধের ফলে ভবিষ্যতে সুদ বাবদ খরচ কমবে যার ফলে নীট আয় বৃদ্ধি পাবে এবং বেশী করে ল্ভ্যাংশ দেয়া সম্ভব হবে। এটা অনেকটা বর্তমান বনাম ভবিষ্যত ভোগের মধ্যে ট্রেড-অফ। ফ্রি ক্যাশ ফ্লো এর অর্থ দিয়ে শেয়ার বাই ব্যাকও করা যায়, যাতে করে আগামী দিনে কম শেয়ারের কারণে শেয়ারপ্রতি আয় বেশী হবে। তবে ফ্রি ক্যাশ ফ্লো’র অর্থ কোন্ কাজে ও কি অনুপাতে কোথায় খাটানো হবে তার সিদ্ধান্ত নির্ভর করে কোম্পানীর ম্যানেজমেন্টের উপর। ফ্রি ক্যাশ ফ্লো কোম্পানীর ব্যবসা ও শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থে সঠিকভাবে ব্যবহারের বিষয়টি ম্যানেজমেন্টের প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা ও দক্ষতার উপর নির্ভরশীল। তবে সাধারন বিনিয়োগকারীকে নিজ স্বার্থেই দেখতে হবে কি পরিমাণ ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হচ্ছে এবং ম্যানেজমেন্ট তা কোন্ কাজে কি অনুপাতে ব্যবহার করছে। যদি দেখা যায় যে, কোম্পানীর পেইড আপ ক্যাপিটাল এর তুলনায় ফ্রি ক্যাশ ফ্লো এর পরিমাণ নগণ্য এবং কোম্পানীর দায় হিসেবে বড় অংকের ব্যাংক ঋণ আছে তবে সে কোম্পানীর শেয়ার ক্রয় না করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। আবার যদি দেখা যায় যে, যে পরিমাণ ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হলো তার চেয়ে বেশী ডিভিডেন্ড দেয়া হলো তবে সম্ভবত তা ব্যাংকের অর্থায়নে করা হয়েছে এবং যেটি কোম্পানীর আগামী দিনের ইপিএস বা ডিভিডেন্ড কমিয়ে দিবে।

সন্তোষজনক ফ্রি ক্যাশ ফ্লো রয়েছে এমন কোম্পানীতে বিনিয়োগ করা অনেকটাই নিরাপদ। লেখকের হিসাব মোতাবেক বাংলাদেশের স্টক মার্কেটে সেক্টরভেদে কোম্পানীগুলোর মধ্যে ফ্রি ক্যাশ ফ্লো পরিমাণে ব্যাপক পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। তবে সাম্প্রতিক আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে ফার্মা খাতে রেনেটা ও স্কয়ার ফার্মা; ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে বিএসআরএম লিঃ, সিংগার বিডি ও বিবিএস ক্যাবলস; ফুড এন্ড এলাইড খাতে ইউনিলিভারসিএল, ব্যাটবিসি, অলিম্পিক, প্রাণ ও এপেক্স ফুড; ফুয়েল এন্ড পাওয়ার খাতে লিন্ডেবিডি, ইউপিজিসিএল এবং এসপিসিএল; ব্যাংকিং খাতে ট্রাষ্ট, এক্সিম, ব্র্যাক, ব্যাংক এশিয়া ও ডাচ-বাংলা; আইটি খাতে জেনেক্সিল ও ড্যাফোডিল কম্পিটার; এবং মিসসিলিনেওয়াস (বিবিধ) খাতে আমান ফিড ও বিএসসি কোম্পানীগুলোর সন্তোষজনক ফ্রি ক্যাশ ফ্লো রয়েছে বলে দেখা যায়। তবে সবচেয়ে ভাল হয় যদি বিগত বছরগুলোতে গড়ে শেয়ারপ্রতি কোম্পানীর কি পরিমাণ ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে তা বের করা হয় এবং সে মোতাবেক বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেয়া যায়।

পরিশেষে বলবো যে বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটে নানাবিধ কারণে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীগণের বড় অংশ নিজ পুঁজি হারিয়েছেন বা এখনো হারাচ্ছেন। তাই তাঁদের উচিত হবে যথেষ্ট জেনে বুঝে সচেতনতার সাথে বিনিয়োগ করা। আর সে সচেতনতার অংশ হবে যেসব কোম্পানীর ফ্রি ক্যাশ ফ্লো সন্তোষজনক সেখানে বিনিয়োগ সীমাবদ্ধ রাখা। সেরুপ স্ট্র্যাটেজীই বিনিয়োগ সুরক্ষা দিতে এবং তীব্র প্রতিযোগিতামূলক শেয়ার মার্কেটে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের টিকে থাকতে সহায়তা করতে পারে।

Disclaimer: বর্ণিত কোম্পানীগুলোর ফ্রি ক্যাশ ফ্লো হিসাব করতে পাবলিক ড্যাটা ব্যবহার করা হয়েছে। আর প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে কোম্পানীগুলো সম্পর্কে যেসব মন্তব্য করা হয়েছে তা একান্তই লেখকের নিজস্ব মতামত যার সাথে বাস্তবের মিল নাও থাকতে পারে। তাই সেসব মন্তব্যের ভিত্তিতে কোন কোম্পানীর শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয় থেকে বিরত থাকার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা যাচ্ছে। অন্যথায় কারো ব্যক্তিগত আর্থিক ক্ষতির জন্য কোনক্রমেই StockNow দায়ী থাকবে না।

Categories
জিজ্ঞাসা

শেয়ার বাজারের লক্ষ ও উদ্দেশ্য কি ?

এর প্রথম লক্ষ ও উদ্দেশ্য হলো: বিভিন্ন কম্পানির ব্যাবসা বাড়াতে সাধারন পাবলিকের কাছ থেকে আইপিওর মাধ্যমে টাকা নিয়ে থাকে।এতে করে ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় টাকার চাহিদা পুরন হয়।এবং ব্যবসা আরও সুন্দর ভাবে করা যায়।
দ্বিতীয় লক্ষ ও উদ্দেশ্য হলো: সাধারন বিনিয়োগ কারি যারা নিজ ইচছায় বিনিয়োগ করতে চায় এবং তারা তাদের পছন্দের কম্পানির শেয়ার কিনতে পারে।এর ফলে উদ্যোকতা ও বিনিয়োগকারি উভয়ের লাভ হয়।