এ-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানি: এ-শ্রেণীর কোম্পানিগুলি বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করে এবং কোম্পানিগুলিশেষ ইংরেজি ক্যালেন্ডার বছরে দশ শতাংশ বা তার বেশি হারে লভ্যাংশ ঘোষনা করে থাকে।
বি-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানিঃ বি-শ্রেণির কোম্পানিগুলি বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করে কিণ্ড কোম্পানিগুলি শেষ ইংরেজি ক্যালেন্ডার বছরে দশ শতাংশ বা তার বেশি হারে লভ্যাংশ ঘোষনা করতেব্যর্থ হয়েছে।
এন-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানি: শেয়ার বাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলি এই শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্তএবং তাদের প্রথম লভ্যাংশ ঘোষণা অনুযায়ী অন্যান্য বিভাগে স্থানান্তরিত হবে।
জেড-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানি: যেসব কোম্পানী বার্ষিক সাধারণ সভা আয়োজন বা বার্ষিক কর্মকাণ্ডের উপর ভিত্তি করে কোনও লভ্যাংশ ঘোষণা করতে ব্যর্থ হয়েছে অথবা ছয় মাসের বেশি সময় ধরে ব্যবসয়িক কার্যক্রম বন্ধ বা যাদের পুঞ্জীভূত ঋতি পরিশোধিত মূলধন অতিক্রম করে, ঐসব কোম্পানিগুলি এই শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত হবে।
যদি আপনি এ,বি অথবা এন ক্যাটাগরির কোন শেয়ার কিনে থাকেন তবে আপনার শেয়ারটি যেই দিন কিনেছেন তার ১ কর্ম দিবস পরে ম্যাচিউর হবে অর্থাৎ শেয়ারটি বিক্রয় জন্য প্রস্তুত হবে। ধরুন, আপনি রবিবারে একটি শেয়ার ক্রয় করলেন সেই শেয়ারটি ম্যাচিউর হবে শেয়ার কেনার পরের ১ কর্ম দিবস পরে অর্থাৎ মঙ্গলবারে। শুক্র, শনি সরকারি ছুটির দিন গুলি ব্যাতিত দিনগুলিকে কর্ম দিবস হিসেবে গণ্য করা হয়।
আপনি যদি Z ক্যাটাগরির কোন শেয়ার কিনে থাকেন তবে আপনার শেয়ারটি ম্যাচিউর হতে শেয়ার ক্রয়ের পরে আরও ৩ কর্ম দিবস প্রয়োজন হবে। ধরুন, আপনি রবিবারে একটি শেয়ার ক্রয় করলেন কিন্তু সেটা ম্যাচিউর হবে ৩ কর্ম দিবস পরে অর্থাৎ বৃহস্পতিবারে।
আপনি যদি এ,বি, অথবা এন ক্যাটাগরির কোন শেয়ার বিক্রয় করেন তবে সেই টাকা দিয়েই সাথে সাথে আপনি নতুন করে ওই ক্যাটাগরির যেকোন শেয়ার কিনতে পারবেন নতুন করে কোন টাকা ডিপোজিট ছাড়াই, এটাকে ইন্ট্রা-ডে ক্যাশ বলা হয়। আপনারা DSE অ্যাপে সেটা লক্ষ্য করে থাকবেন।
শেয়ার বিক্রয়লব্ধ অর্থ যদি কোন বিনিয়োগকারী উত্তলন করতে চায় তবে এ,বি অথবা এন ক্যাটাগরির শেয়ারের ক্ষেত্রে সেই অর্থ ম্যাচিউর হতে শেয়ার বিক্রয়ে্রে দিনের পরে আরও ১ কর্ম দিবস প্রয়োজন হয় । আবার Z ক্যাটাগরির খেত্রে শেয়ার বিক্রয়ে্রে দিনের পরে আরও ৫ কর্ম দিবসের প্রয়োজন হয় ।