বলিংঙ্গার স্কুইজ দেখেই আমরা এর বৈশিষ্ট্য বুঝতে পারি। যখন ব্যান্ডগুলো পরস্পর সংকুচিত হয় তার অর্থ হলো ব্রেকাউটের সমূহ সম্ভাবনা আছে ।যদি ক্যান্ডেলস্টিকগুলো উপরের ব্যান্ডকে অতিক্রম করে যায় এবং স্থায়ী হয় তবে তা uptrend নির্দেশ করে।আর যদি ক্যান্ডেলস্টিকগুলো নিচের ব্যান্ডকে অতিক্রম করে তবে তা ট্রেন্ডে downtrend নির্দেশ করে।চার্ট –এ আপনি দেখতে পাচ্ছেন ব্যান্ডগুলো পরস্পরের দিকে সংকুচিত। পরের দিন একটি bullish Candlestick তৈরি করেছে। পরের দিন দাম Bollinger এর উপরের ব্যান্ডকে অতিক্রম করছে। এই তথ্যের উপর ভিত্তি করে আপনি কি সিদ্ধান্ত নিবেন? যদি আপনি ভাবেন uptrend তবে আপনার ধারনা সঠিক। চিত্র টি লক্ষ্য করুন। সাধারণতঃ এইভাবে বলিংঙ্গার স্কুইজ কাজ করে। এই স্ট্র্যাটিজি এভাবে তৈরিকরা হয়েছে যাতে আপনি তড়িৎ একটি ট্রেন্ড বুঝতে পারেন। তবে আপনাকে অবশ্যই কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে কারন পরের দিন ব্যান্ডটি স্কুইজ না ও করতে পারে। কিন্তু যদি স্কুইজ করে তবে ধরে নিতে হবে স্কুইজটি বেশ কয়েকদিন স্থায়ী হবে এবং খুব বর একটি দামের পরিবরতিন ঘটবে। এ ধরনের বৈশিষ্ট্য প্রতিদিন খুঁজে পাওয়া যায় না কিন্তু আপনি সপ্তাহের কোন কোন সময় এই বৈশিষ্ট্য খুঁজে পাবেন যদি আপনি ৫/৭ দিনের চার্ট পর্যবেক্ষন করেন।
Month: November 2022
1.Long black (filled-in)line: এটি একটি বিয়ারিশ রেখা।একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রারম্ভিক মূল্য সর্বোচ্চের কাছাকাছি থেকে শুরু হয়ে সর্বনিন্ম মূল্যের কাছে গিয়েই শেষ হয়।
2.Hanging man: এই রেখাগুলি বিয়ারিশ যা uptrend এর পর সৃস্টি হয়।যদি এই রেখাগুলি downtrend এর পর তৈরি হয় তবে আমরা একে hammer বলবো।এদের ছোট শরীর (প্রারম্ভিক মূল্য ও সমাপ্তি মূল্যের অল্প পার্থক্য) ও নিচের দিকে লম্বা ছায়া (সর্বোনিন্ম মূল্য প্রারম্ভিক, সর্বোচ্চ, সমাপ্তি মূল্যের চেয়েও নিচে অবস্থান করে) দেখে এদের চিহ্নিত করা যায়।এটি পূর্ণ কিম্বা খালি থাকে।
3.Dark cloud cover. এই কেন্ডেলটি একই বিয়ারিশ কেন্ডেল যা আগের দিনের কেন্ডেলের শমাপ্তি মূল্যর ওপরে থেকে শুরু হয় এবং আগের দিনের কেন্ডেলকে ঢেকে ফেলে।
4.Bearish engulfing lines: এটি একটি বিয়ারিশ প্যাটার্ণ। সাধারণতঃ এটি uptrend এর পর সৃস্টি হয়(এটি রিভেরসেল হিসেবে কাজ করে)।যখন ছোট বুলিশ(খলি) রেখাটি একটা বড় বিয়ারিশ রেখা(পূর্ণ) দ্বারা আবৃত থাকে।
5.Evening star: এটি একটি বিয়ারিশ প্যাটার্ণ যা সম্ভাব্য শীর্ষবিন্দু নির্দেশ করে।এখানে সটারটি রিভারসেলের সম্ভাবনা নির্দেশ করে এবং বিয়ারিশ রেখাটি এই নির্দেশনাকে সমর্থন করে।স্টারটি পূর্ণ বা খালি থাকতে পারে। 6.Doji star: স্টারটি রিভেরসেলের এবং ডজিটি সিদ্ধান্তহীনতা নির্দেশ করে।যদিও এটি অনিশ্চিত সময়ে রিভারসেলের ইঙ্গিত দেয়।নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত এই ডজি দেখার পর আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। 7.Shooting star: এই প্যাটার্ণটি অল্পস্বল্প রিভারসেলের ইঙ্গিত দেয় যা সাধারণতঃ রেখার মিছিলের পর প্রতিভাত হয়। সর্বনিন্ম মূল্যের কাছাকাছি স্টারটি পরিলক্ষিত হয় এবং এর উপরের দিকে একটি দীর্ঘ লম্বা ছায়া থাকে।
1.Long white (empty)line: এটি হচ্ছে একটি বুলিশ রেখা ।এটি সৃষ্টি হয় যখন প্রারম্ভিক মূল্য সর্বনিন্ম থেকে শুরু হয়ে একেবারে দিনের সর্বোচ্চ প্রান্তে কাছাকাছি গিয়ে শেষ হয় ।
2.Hammer: এটি একটি বুলিশ রেখা । সাধারণতঃ এটি একটি downtrend এর পর সৃষ্টি হয় । যদি এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ uptrend এর পর সৃষ্টি হয় তবে এটকে Hanging man বলা হয় । হ্যামার সাধরণত একটি ছোট শরীর (প্রারম্ভিক মূল্য ও সমাপ্তি মূল্যের অল্প পার্থক্য) ও নিচের দিকে লম্বা ছায়া থাকে (সর্বোনিন্ম মূল্য প্রারম্ভিক, সর্বোচ্চ, সমাপ্তি মূল্যের চেয়েও নিচে অবস্থান করে).
3.Piercing Line: এটি বুলিশ রেখা এবং ডার্ক ক্লাউড কাভারের বিপরীত । প্রথম লম্বা রেখাটি সম্পূর্ণ কালো এবং দ্বিত্বীয় লম্বা রেখাটি সাদা হয়ে থাকে। প্রথম রেখাটির নিন্মস্তরের চেয়েও নিচে হতে দ্বিত্বীয় রেখাটি শুরু হয়। কিন্তু এটি প্রথম রেখাটির মধ্যবর্তী অংশের কিছু উপরে গিয়ে শেষ হয় ।
4.Bullish engulfing lines: এটি একটি জোরালো বুলিশ প্যাটার্ণ যা একটি গুরুত্বপূর্ণ downtrend পর দেখা যায় (এটি রিভারসেল হিসেবে কাজ করে)। যখন একটি ছোট বিয়ারিশ(bearish)রেখা বড় বুলিশ(bullish)রেখা দ্বারা আবৃত থাকে তখন এটি সৃষ্টি হয়।
5.Morning star: এটি ও একটি বুলিশ প্যাটার্ণ যা নিন্মের গতি নির্দেশ করে ।এখানে সটারটি রিভারসেলের সম্ভাবনা এবং বুলিশ (খালি) রেখাটি সে সম্ভাবনাকে নিশ্চিত করে ।এ স্টারটি পূর্ণ বা খালি থাকতে পারে। 6.Bullish doji star: সটার রিভারসেল নির্দেশ করে ও ডজি সিদ্ধান্তহীনতা প্রকাশ করে ।যদিও এটি অনিশ্চিত সময়ে রিভারসেল প্রদর্শণ করে।ট্রেড এর নিশ্চয়তার জন্য ডজি দেখলেই অপেক্ষা করতে হবে।প্রথম রেখাটি পূর্ণ বা খালি থাকতে পারে।
কোন একটি স্টকে ঢোকার পর নিচে তাকালে চাট আছে। আর ওয়েবসাইটে হলে বামে চার্টের আন্ডারে এডভান্স এ ক্লিক করলে আর এস আই দেখতে পাবেন। আর এম এফ আই ইন্ডিকেটরটি সেট করে নিলে দেখতে পাবেন ধন্যবাদ।
Paid–up ক্যাপিটাল বোঝায় সময় সময় কি পরিমাণ মূলধন শেয়ারহোল্ডার বরাদ্দকৃত শেয়ারের বিপরীতে বিনিয়োগ করেছে। এসব কোম্পানির শেয়ার হোল্ডারদের দায়দায়িত্ব শুধুমাত্র তাদের শেয়ারের অংক পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে। অর্থাৎ কোম্পানি দেওলিয়া হয়ে গেলেও তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি থেকে পাওনাদারদের দাবি পূরণের দায় দায়িত্ব থাকে না।
অনুমোদিত মূলধন বলতে বুঝায় কোম্পানি ভবিষ্যতে সর্বমোট কি পরিমান মূলধন শেয়ারহোল্ডারদের থেকে জোগাড় করতে পারে। প্রত্যেক কোম্পানির একটি নির্দিষ্ট মূলধন অনুমোদন করতে হয়। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ অনুমোদনের প্রস্তাব গৃহীত হয় এবং পরে তা চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে পাঠানো হয়। এসইসির অনুমোদন পাওয়ার পর তা কার্যকর হয়। এটি অথরাইজড ক্যাপিটাল বা অনুমোদিত মূলধন বলে বিবেচিত হয়।
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি ও প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির অথরাইজড ক্যাপিটাল ও পেড আপ ক্যাপিটাল থাকে।
কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যদি প্রাইভেট বা পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধন করা হয় তাহলে অথরাইজড ক্যাপিটাল ও পেইড আপ ক্যাপিটালের ব্যবস্থা রাখা হয়ে থাকে। অথরাইজড ক্যাপিটাল বুঝায় কোম্পানি ভবিষ্যতে সর্বমোট কি পরিমান মূলধন শেয়ারহোল্ডারদের থেকে জোগাড় করতে পারে। Paid-up ক্যাপিটাল বোঝায় সময় সময় কি পরিমাণ মূলধন শেয়ারহোল্ডার বরাদ্দকৃত শেয়ারের বিপরীতে বিনিয়োগ করেছে।
এসব কোম্পানির শেয়ার হোল্ডারদের দায়দায়িত্ব শুধুমাত্র তাদের শেয়ারের অংক পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে। অর্থাৎ কোম্পানি দেওলিয়া হয়ে গেলেও তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি থেকে পাওনাদারদের দাবি পূরণের দায় দায়িত্ব থাকে না।
ব্যক্তিগত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিবন্ধন করা হলে অথরাইজড ক্যাপিটাল বা পেইড আপ ক্যাপিটালের সংস্থান রাখা হয় না। পাওনাদারদের দায়দেনা মেটাতে প্রতিষ্ঠানে তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থ অপ্রতুল হলে তারা ব্যক্তিগতভাবে তা পূরণের দায় দায়িত্ব বহন করে।
পার্টনারশিপের ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে। প্রত্যেক পার্টনাররা ব্যাংক ঋণ ও অন্যান্য দায়-দায়িত্ব পূরণের জন্য ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকে। তবে কোন কোন দেশে, নির্দিষ্ট এক বা একাধিক পার্টনারদের দায় দায়িত্ব তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। তারা সাধারণত ঘুমন্ত পার্টনার, ব্যবসায়িক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে না, লভ্যাংশ গ্রহণ করে কিন্তু সীমাহীন দায়িত্ব গ্রহণ করে না। এধরনের পার্টনারশিপে অন্তত একজন পার্টনার থাকে যে ব্যবসা পুরো দায়িত্ব বহন করে।
ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিও বলতে বুঝায়, কোন একটি নির্দিষ্ট কোম্পানি তার শেয়ার হোল্ডারদের জন্য বাৎসরিক যে ডিভিডেন্ড দেয় সেটা তার মোট আয়ের কত অংশ। অর্থাৎ মোট আয়ের কত অংশ ডিভিডেন্ড হিসাবে দিচ্ছে।ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশি এর সুত্রঃ
ডিভিডেন্ড পে-আউট = ডিভিডেন্ড / মোট আয়(ইপিএস)
উদাহরনঃ
ধরা যাক, সামিট পাওয়ার কোন এক বছরের জন্য তাদের শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ৩৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে, যেখানে কোম্পানির টোটাল ইপিএস বা শেয়ার প্রতি আয় ৪ টাকা ৫০ পয়সা।
অতএব, ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিও
= ৩৫%/৪.৫*১০০
= (৩৫/১০০)/৪.৫*১০০
= ৭৭.৭৮%
অর্থাৎ কোম্পানি তার মোট আয়ের ৭৭.৭৮% ডিভিডেন্ড হিসাবে তার শেয়ার হোল্ডারকে দিয়েছে।
পে-আউট রেশিও কতটুকু গুরতপুর্ণ?
১) লং টার্ম ইনভেস্টমেন্ট সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিওর গুরুত অনেক বেশি। যেহেতু আপনি লং বিনিয়োগ করবেন। এই সময়ের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করবেন না আবার এই শেয়ারগুলো থেকে নিয়মিত ইনকামও আশা করেন তাদের জন্য কোম্পানির ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিও খুবই গুরুতপুর্ণ। কোম্পানি তার আয়ের কত অংশ শেয়ার হোল্ডারদের দেয় সেটা নির্নয় করলে সেটা পাওয়া যায়।
২) সাধারনত মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো তার আয়ের সীমিত অংশ রেখে বাকি অংশ শেয়ার হোল্ডারদের দিয়ে দেয়। এর কারন বিদেশী বিনিয়োগকারিরা বিনিয়োগ করে ক্যাশ টাকার জন্য, ডিভিডেন্ডের অর্থ তারা তুলে নিতে পারে। যেহেতু বিদেশী বিনিয়োগকারীরা এই শেয়ার বেশি ধারন করে তাই এই শেয়ারের ফ্লো বাজারে কম থাকে এবং যার ফলে শেয়ারের বাজার মূল্য বেশি হয়।
৩) টেকনোলজিক্যাল কোম্পানিগুলো তাদের আয়ের কিছু অংশ দেয়, বাকি অংশ পুনরায় বিনিয়োগের জন্য রেখে দেয়। কারন টেকনোলোজি বেজড কোম্পানিগুলোর অনেক মুলধন লাগে ব্যবসা চালিয়ে রাখার জন্য। এই ধরনের কোম্পানিগুলো ধীরে ধীরে গ্রো করে এবং এর শেয়ার ভ্যালু বৃদ্ধি পায়।
SPOT MARKET বা স্পট বাজার কী?
স্পট মার্কেট অথবা ক্যাশ মার্কেট হল একটি পাবলিক বাজার যেখানে তাত্ক্ষণিক Settlement এ ব্যবসা হয়। স্পটে ক্রয়ের ক্ষেত্রে নগদেই ক্রয় করতে হয় তাই একে ক্যাশ মার্কেটও বলা হয়। শেয়ার বাজারের ক্ষেত্রে সাধারণত কোন স্টক বিক্রয় করতে মেচুরিটি সময় T+2 বা ২ কার্যদিবস সময় লাগে ( Z ক্যাটেগরির ক্ষেত্রে 3 কার্যদিবস ) অথচ স্পট বাজারে যে দিন শেয়ার ক্রয় করা হয় তার পরদিনই সে শেয়ারটি বিক্রয় করা যায় ।
স্পট বাজারের লেনদেনও শেয়ার বাজারের অন্য যেকোন স্বাভাবিক দিনের বাজার ও লেনদেনের নিয়মেই ট্রেড প্লাটফর্মে সংঘটিত হয় । এজিএম , ইজিম এবং রেকর্ড ডেটের আগে সাধারণত ২ দিন একটি শেয়ার স্পট মার্কেটে থাকতে পারে , সেক্ষেত্রে স্টক এক্সচেঞ্জের সাথে সামঞ্জস্য করে স্পটে থাকার তারিখ ঘোষনা করে কোম্পানি ।
Stock মার্কেট এনালাইসিস পদ্ধতি শিখতে visit করুন StockNow youTube channel StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজেনতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:01720149121, 0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন[email protected] আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন
একটি নির্দিষ্ট ট্রেডিং সেশনে যে নির্দিষ্ট পরিমান শেয়ার হস্তান্তর হয় / ট্রেডিং হয়ে থাকে তাকেই স্টক মার্কেটের পরিভাষাতে ভলিউম বলা হয়ে থাকে | সুবিধার্থে ট্রেডিং সেশনকে বিভিন্ন টাইম ফ্রেমে ভাগ করা যেতে পারে, যথা – ৫ মিনিট , ঘন্টা , দৈনিক , সাপ্তাহিক , মাসিক ইত্যাদি |
ভলিউমকে কখনোই – বায়িং ভলিউম – সেলিং ভলিউম এই ভাবে ভাগ করা যায় না |
কোনো ট্রেড সম্পাধন করার জন্য নূন্যতম ১ জন ক্রেতা এবং ১ জন বিক্রেতার প্রয়োজন |
কোন নির্দিষ্ট সময়ের উচ্চ ভলিউম সেই সময়কালের এবং দামের রেঞ্জে ট্রেডারদের ভাল অংশগ্রহণের ইঙ্গিত দিয়ে থাকে |
কোনো নির্দিষ্ট শেয়ারে নির্দিষ্ট দিনের ট্রেডিং চলাকালীন কত পরিমান ট্রেড হয়েছে তার দৈনিক হিসাব হলো – ট্রেডেড ভলিউম |
Stock মার্কেট এনালাইসিস পদ্ধতি শিখতে visit করুন StockNow youTube channel StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজেনতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:01720149121, 0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন[email protected] আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন
StockNow সাথেই থাকুন