A ক্যাটাগরি :
- যে সকল কোম্পানি নিয়মিত AGM(Annual General Meeting) সম্পন্ন করেছে।
- যে সকল কোম্পানি গত ক্যালেন্ডার ইয়ারে কমপক্ষে ১০% ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে ।
B ক্যাটাগরি:
- যে সকল কোম্পানি নিয়মিত AGM(Annual General Meeting) সম্পন্ন করছে।
- গত ক্যালেন্ডার ইয়ারে কমপক্ষে ১০% ডিভিডেন্ড দিতে ব্যর্থ হয়েছে ।
N ক্যাটাগরি:
- নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি।
- এ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর প্রথম AGM হওয়ার পর তারা ক্যাটাগরির শর্ত পূরণ করে A/B ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হয় ।
Z ক্যাটাগরি:
- AGM সম্পন্ন করে না ।
- ডিভিডেন্ড দেয় না ।
- ৬ মাস বা তার বেশি সময় ধরে ব্যবসায়ে অপারেশন বন্ধ ।
- রাজস্ব রিজার্ভ সমন্বয় করার পর যদি পুঞ্জিভুত ক্ষতি হয়, এবং তা পরিশোধিত মূলধনের (Paid up Capital) চেয়ে বেশি হয়।
আরেক ধরনের শেয়ার রয়েছে যেটাকে G ক্যাটাগরির শেয়ার বা গ্রীন ফিল্ড কোম্পানির শেয়ার বলা হয়। এই কোম্পানিগুলো বিজনেস শুরু করার আগে প্রাইমারি মার্কেট থেকে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে।
একটি শেয়ার কখন ম্যাচিউর হয় বা বিক্রয় যোগ্য হয়:
A/B/N ক্যাটাগরির শেয়ার T+1 দিন পরে ম্যাচিউর বা বিক্রয়যোগ্য হয়। শেয়ার কেনার দিন এবং তার পরবর্তী এক কর্মদিবস পরে শেয়ার ম্যাচিউর বা বিক্রয়যোগ্য হয়। আপনি যদি আজকে শেয়ার কিনেন শেয়ারটি আগামী পরশু দিন ম্যাচিউর হবে। যেদিন ম্যাচিউর হয় ঐদিন CDBL থেকে মেসেজ পাবেন যে আপনার শেয়ারটি BO Account এ Credit করা হয়েছে। আরো ভালো করে বুঝতে নিচের ছকটি লক্ষ্য করুনঃ
শেয়ার ক্রয়ের দিন | ম্যাচিউর বা বিক্রয়যোগ্য হবার দিন |
রবিবার | মঙ্গলবার |
বৃহস্পতিবার | সোমবার |
আর Z ক্যাটাগরির শেয়ার কিনলে T+3 দিন পর শেয়ারটি ম্যাচিউর হয় অর্থাৎ শেয়ার কেনার দিন ও তার পরের ৩ কর্মদিবস পরে শেয়ার ম্যাচিউর হয়।
আর আপনি যদি যে সকল শেয়ার স্পট মার্কেট এ লেনদেন হচ্ছে ওই সকল শেয়ার কিনেন, তাহলে ওই শেয়ার কিনার পরের দিন বিক্রয় করতে পারবেন।
উল্লেখ্য যে , আমাদের দেশের শেয়ার বাজারে Short Selling, Intraday trading সুবিধা এখনও চালু হয়নি।
এছাড়া আপনি যদি কোন শেয়ার আজকে বিক্রয় করেন তাহলে ওই বিক্রয়ের টাকা দিয়ে আজকেই শেয়ার কিনতে পারবেন আপনার ব্রোকার এর মাধ্যমে।