MACD Indicator = Moving Average Convergence Divergence. এই ইন্ডিকেটরটি মুভিংএভারেজ কেলকুলেট করার মাধ্যমে ট্রেডারকে নতুন একটি ট্রেন্ড হচ্ছে কিনা তা বুঝতে সাহায্য করে সেটা বুল্লিশই হোক কিংবা বেয়ারিশই হোক। মোটকথা, আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে নতুন কোন ট্রেন্ড হচ্ছে কিনা সেটা ধরতে পারা কারন, সবচেয়ে বেশী প্রফিট মার্কেট ট্রেন্ড থেকেই পাওয়া যায়।
Author: selim
ভিডিও আছে লিংকটি নিচে দেওয়া হল https://www.youtube.com/watch?v=6DkVVBQAVfs&t=11s
Low Paid-up শেয়ার লিস্ট কিভাবে দেখবেন ?
ইন্ডিকেটর কি?
ইন্ডিকেটর এক ধরনের নির্দেশক, যা আপনাকে প্রাইস বাড়বে কি কমবে নির্দেশ করে। যদি আপনার অজানা থাকে যে প্রাইস কি বাড়তে পারে কিংবা কমতে পারে, তবে ইন্ডিকেটর আপনাকে সে ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। এটা বিভিন্ন সিগন্যাল দেখায় যার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন যে পরবর্তীতে প্রাইস বাড়বে না কমবে এবং সে অনুসারে ট্রেড করতে পারেন। এছাড়া অনেক ইন্ডিকেটর মার্কেট ট্রেন্ড বুঝতেও আপনাকে সাহায্য করবে।
মনে রাখবেন ইন্ডিকেটর কিন্তু কিছু নির্দিষ্ট ফর্মুলা দিয়ে কাজ করে। তাই আপনি যে সব সময় সঠিক সিগন্যাল পাবেন তা নয়। অনেক সময় ভুল সিগন্যাল আসতে পারে। আবার ফান্ডামেন্টাল নিউজের কারনে ইন্ডিকেটরের সিগন্যাল অনেক সময় কাজ করবে না। তাই অন্ধভাবে ইন্ডিকেটর অনুসরন না করে নিজের অ্যানালাইসিসকে এর সাথে কাজে লাগিয়ে ট্রেড করুন।
অনেক ইন্ডিকেটর রয়েছে। মেটাট্রেডারে ডিফল্টভাবে কিছু ইন্ডিকেটর দেয়া থাকে। যেমনঃ Bollinger Bands, Moving Average, parabolic Sar ইত্যাদি। এছাড়াও অনলাইনে হাজার হাজার ইন্ডিকেটর ফ্রি পাওয়া যায়। আপনি সেগুলো মেটাট্রেডারে যোগ করে নিতে পারবেন। গুগলে indicator লিখে সার্চ করলেই অনেক ইন্ডিকেটর পাবেন। এছাড়া ইন্ডিকেটর” সেকশনে অনেক ইন্ডিকেটর রয়েছে। যেকোনো ইন্ডিকেটর প্রথমে ডেমোতে টেস্ট করে দেখুন। ফলাফল ভাল লাগলে তারপর রিয়েল ট্রেডে ব্যবহার করুন।
প্রফিট করার অনেক উপায় রয়েছে। আর আপনি যখন ইন্ডিকেটর নিয়ে কাজ করবেন, এরা আপনার ট্রেডিং টুলবক্সে একেকটি ভিন্ন ভিন্ন টুলস হিসেবে কাজ করবে। আপনার হয়তো ইন্ডিকেটর ব্যবহার করার প্রয়োজন নাও থাকতে পারে, কারন হয়ত আপনি নিজেই অনেক ভাল মার্কেট অ্যানালাইসিস করতে পারেন অথবা আপনার আগে থেকেই পছন্দের ইন্ডিকেটর রয়েছে। কিন্তু নতুন নতুন টুলস আপনার ট্রেডিংকে আরও সমৃদ্ধ করবে এবং আপনি আরও ভালভাবে অ্যানালাইসিস করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু খুব বেশি ইন্ডিকেটর ব্যবহার না করাই ভাল। ভিন্ন ভিন্ন ইন্ডিকেটর হয়তো আপনাকে আরও দ্বিধাগ্রস্থ করে তুলবে।
আমরা এখানে যেসব ইন্ডিকেটর নিয়ে আলোচনা করব তা হলঃ
- Bollinger Bands
- Moving Average
- RSI
- ADX
- Parabolic Sar
- Stochastic
আরও অনেক ইন্ডিকেটর রয়েছে। ভবিষ্যতে বিডিপিপস ফরেক্স স্কুলে আর নতুন নতুন ইন্ডিকেটর যুক্ত করা হবে।
শুধুমাত্র একটি ইন্ডিকেটর কখনো অন্ধভাবে অনুসরণ করবেন না। কমপক্ষে ২-৩ টি ইন্ডিকেটর দেখে অ্যানালাইসিস করে ট্রেডের প্রস্তুতি নিন। ইন্ডিকেটর অনেক সময় ভুল সিগন্যাল দেয়।
একটি কোম্পানির কতগুলি শেয়ার আছে তা জানতে StockNow apps আপনার শেয়ারটি সিলেক্ট করুন এডভাঞ্চ চার্ট থেকেই সহজে জানতে পারবেন ধন্যবাদ
নিচের লিংক এ ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন মেম্বারশীপ নেয়ার প্রক্রিয়া অথবা আপনার সমস্যাটি সমাধান এর জন্যএই 0160 999 8469 ,01720149121 নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
StockNow টিম সর্বপ্রথম বারের মত নিয়ে এসেছে বাংলাদেশের শেয়ার বাজার নিয়ে একটি আধুনিক এপস যার মাধ্যমে শেয়ার বিনিয়োগকারীগন খুব সহজে শেয়ার বাজার পর্যবেক্ষণ করে বিনিয়োগ করতে পারবেন , সেই লক্ষ্যে StockNow এ রয়েছে সহজ টুলস সমূহ। হাতের কাছেই এডভান্স সব ফিচার নিয়ে খুব সহজে অল্প সময়ে এনালাইসিস করার সুবিধা । StockNow টিম প্রতিনিয়ত নিরলস ভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছে যেন ব্যবহারকারিরা খুব সহজে শেয়ার বাজার পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি শেয়ার বাজারের প্রতিটি কোম্পানির তথ্যসমূহ সঠিক ভাবে প্রদর্শন করতে, আপনাদের দেয়া ফিডব্যাক আর ভালবাসা আমাদের অনুপ্রাণিত করে। আপনাদের মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । আরো নতুন নতুন ফিচার পেতে আমাদের সাথেই থাকুন
নতুন বিনিয়োগ কারীরা যাতে সহজে শেয়ার বাজার সম্পর্কে জানতে এবং শিখতে পারে এর জন্য আমাদের stockNow একটি ব্লগ সাইট রয়েছে। যেখান থেকে আপনি খুব সহজে শেয়ার বাজারের খুটি-নাটি সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও Youtube channel https://www.youtube.com/c/StockNow/videos আপনি আমাদের ডেডিকেটেড কাস্টমার অপারেটরের সাথে ফেস-বুক https://www.facebook.com/stocknow.mobi বা ফোনে +8801609998469,01720149121 কথা বলে পরামর্শ নিতে পারবেন।
কিভাবে আইপিওতে আবেদন করবো?
নতুন বাজারে আসা সকল আইপিওতে অনলাইনে বা ব্রাঞ্চে এসে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন করার জন্য আমাদের ওয়েব সাইটে(IPO Apply link) গিয়ে আবেদন করতে হবে। এর আগে আপনাকে মনে রাখতে হবে যে আপনার বিও একাউন্ট পর্যাপ্ত পরিমান ব্যালেন্স রয়েছে কিনা। (মিউচুয়াল ফান্ড এবং বন্ড ব্যতীত)
IPO বা আইপিও এর পূর্ণরুপ Initial Public Offering বা প্রাথমিক গণপ্রস্তাব। লিমিটেড কোম্পানি সমূহ মূলধন সংগ্রহের জন্য প্রাইমারি মার্কেটে শেয়ার অফার করে, সর্বসাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সেই শেয়ার ক্রয়ের জন্য আবেদন করেন, এই প্রক্রিয়াকে আইপিও বলে। আইপিওর নতুন নিয়ম অনুযায়ী আবেদনকারীকে সেকন্ডারি মার্কেটে সর্বনিম্ন ২০,০০০ টাকা বিনিয়োগ ও আইপিও করার জন্য ১০,০০০ টাকা থাকতে হবে এবং আইপিও লটারির পরিবর্তে আনুপাতিক হারে প্রত্যেক আবেদনকারীকে শেয়ার বরাদ্দ দেয়া হবে। আবেদনকারী যত গুলি শেয়ার পাবে সেই পরিমাণ টাকা গ্রহন করে বাকি টাকা আবেদনকারীকে রিফান্ড করে দেয়া হবে। আইপিও আবেদনের জন্য সার্ভিস চার্জ মাত্র ১০ টাকা।
কিভাবে আমি শেয়ার কিনবো বা বিক্রি করবো?
আপনার বিও একাউন্টে টাকা জমা করার পর আপনি শেয়ার বেচা-কেনার জন্য তৈরি। আপনি বিভিন্ন ভাবে শেয়ার কেনা বেচা করতে পাড়বেন-
- অনলাইন
- অথোরাইজ রিপ্রেজেন্টেটিভকে ফোনের মাধ্যমে
- সরাসরি ব্রাঞ্চে এসে
আপনি যেকোন পরিমাণ টাকা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে শুরু করতে পারেন তবে প্রাথমিক বাজার বা ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং অর্থাৎ আইপিও তে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিও হিসাবে ন্যূনতম ২০,০০০ টাকা সেকন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ থাকতে হবে এবং আইপিও আবেদনের জন্য ১০,০০০ টাকা বিও অ্যাকাউন্ট নাম্বারে থাকতে হবে। সুতরাং সর্বনিম্ন ৩০,০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা উত্তম।
সেকেন্ডারি মার্কেটে ব্যবসায় করতে পুঁজির পরিমান আসলে নির্ভর করে বিনিয়োগকারীর কাঙ্ক্ষীত লাভের হার বা ‘এক্সপেক্টেড রেট অফ রিটার্নের’ উপর।