Categories
জিজ্ঞাসা

ফ্লোর প্রাইজ থেকে উঠে আসা শেয়ার গুলো আমি কিভাবে বুঝতে পারবো আগে থেকেই, আমি কি ভাবে সেট করবো stockNow এ, জানাবেন দয়াকরে।

ফ্লোর প্রাইস এবং ফ্লোরের উপরের স্টক গুলির তালিকা কিভাবে সার্চ করবেন | Floor price and above floor ?জানতে নিচের দেয়া ভিডিও লিংক এ ক্লিক করে দেখে নিন বিস্তারিত https://youtu.be/Xncymhu6l0I

Categories
জিজ্ঞাসা

আসসালামু আলাইকুম,, আমি এখানে থেকে কি শেয়ার ক্রয়, বিক্রয় করতে পারবো ??

জি না ,

StockNow এপপ্সটি বাংলাদেশের শেয়ার বাজার নিয়ে একটি আধুনিক এপস যার মাধ্যমে শেয়ার বিনিয়োগকারীগন খুব সহজে শেয়ার বাজার পর্যবেক্ষণ করে বিনিয়োগ করতে পারবেন , সেই লক্ষ্যে StockNow এ রয়েছে সহজ টুলস সমূহ। হাতের কাছেই এডভান্স সব ফিচার নিয়ে খুব সহজে অল্প সময়ে এনালাইসিস করার সুবিধাআপনাকে মার্কেট এনালাইসিস ও শেয়ার এর গতিবেগ ছাড়াও উত্থান পতনের অবস্থা উপস্থাপন করে থাকে স্মার্ট সার্চ ফান্ডামেলটাল ও এডভাঞ্চ সব টুলস ব্যবহার করে ক্রয় ও বিক্রয় এর সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য তবে শেয়ার ক্রয়, বিক্রয় করা যায় না ।

Categories
জিজ্ঞাসা

প্রতিদিন Top Ten স্টকটিতে থাকতে ভিডিওটি দেখুন।

প্রতিদিন Top Ten স্টকটিতে থাকতে ভিডিওটি দেখুন। বিস্তারিত জানতে নিচের লিংক এ দেয়া ভিডিওটি দেখুন

Categories
জিজ্ঞাসা

ফ্লোর থেকে উঠে আসা শেয়ারের সার্চ কন্ডিশন কি হবে

Categories
জিজ্ঞাসা

ক্যান্ডেলস্টিক কি? candle এর উপরের এবং নিচের চিকন রেখাগুলি কি?

Candlesticks

ট্রেডিং চার্টে আমরা ৩ প্রকোর চার্ট দেখতে পাই Bar Chart, Candlesticks এবং Line chart. এর মধ্যে Candlesticks হল সবচেয়ে জনপ্রিয়. এই Candlesticks ফর্মুলা জাপানীদের তৈরি। কারন, এই Candlesticks এর কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট আছে যার দ্বারা ট্রেডিং মার্কেটের ট্রন্ড, অবস্থান, আচরন এবং ট্রেডিং দিক নির্দেশনা পাওয়া যায়. ক্যান্ডেলস্টিক চার্ট টেকনিক্যাল এনালাইসিস এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

ক্যান্ডেলস্টিক চার্টে আপনি দু-ধরনের ক্যান্ডেল পাবেন, একটি হল বায় ক্যান্ডেল এবং আরেকটি হল সেল ক্যান্ডেল। বায় ক্যান্ডেল সাধারণত(Green or May be Hollow) এবং সেল ক্যান্ডেল (Red or May be Filled) কালার হয়ে থাকে। অবশ্য আপনি চাইলে আপনার পছন্দমত কালারে সাজাতে পারেন। ক্যান্ডেল এর মুল বডি’র উপরে-নিচে যে দুটি রেখা থাকে সেগুলোকে Shadow বলা হয়, উপরেরটিকে আপার শেডো এবং নিচের টিকে লওয়ার শেডো বলা হয়।

প্রাইস যদি ক্যান্ডেল এর নিচ থেকে শুরু(Open) করে উপর দিকে শেষ(Close) হয় তখন তাকে বায় ক্যান্ডেল বলা হয় এবং প্রাইস উপর থেকে শুরু(Open) হয়ে নিচের দেকে শেষ(Close) হয় তাকে সেল ক্যান্ডেল বলা হয়। অর্থাৎ একটি ক্যান্ডেলে আপনি চারটি প্রাইস ভেলু পাবেন, Open, Close, High and Low. এবং আপনি যে টাইম ফ্রেমে থাকবেন এক একটি ক্যান্ডেল এর ব্যাপ্তি হবে সেই সময় পর্যন্ত।

Categories
জিজ্ঞাসা

Technical Indicator কী ? জনপ্রিয় টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর সম্পর্কে বলবেন ?

Technical Indicator হল ট্রেডিং করার একটি টুল । যা আপনাকে ট্রেডিংয়ের জন্য কখন প্রবেশ করা উচিত, কখন বাহির হওয়া উচিত এবং কোথায় স্টপ লস দেওয়া উচিত তার দিক নির্দেশ করে ।Technical Indicator সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নীচের অ্যাটিক্যালটি পড়ুন ।

Technical Indicator কী ?

Technical Indicator এক ধরনের নির্দেশক , যা আপনাকে প্রাইস বাড়বে কি কমবে তার আগাম দিক নির্দেশ করে ।যদি আপনার ট্রেড নেওয়ার পরিকল্পনা থাকে কিন্ত কখন প্রবেশ করা উচিত এবং কখন বের হওয়া উচিত সেই সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা নিতে সাহায্য করে টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর ।এছাড়া টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর বাজারের ট্রেন্ড বুঝতে সাহায্য করে ।

আজকের ব্লগে আমি আপনাদের সাথে কিছু জনপ্রিয় Technical Indicator সম্পর্কে আলোচনা করব যার সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি লাভজনক ট্রেড করতে পারবেন ।

Heikin Ashi :

এই ইন্ডিকেটর ব্যবহার করে ট্রেন্ড চিহ্নিত করা যায় ।Heikin Ashi কিভাবে পড়বেন নিন্মে আলোচনা করা হল-

১) লং গ্রীন ক্যান্ডেল একসঙ্গে গঠন হবে , তার নীচে কোন shadow না থাকলে Bullish Trend ।

Bollinger Bands

Bollinger Bands ইন্ডিকেটরের  সাহায্যে স্টকের volatility এবং স্টকের সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স নির্ণয় করা যায় ।ব্রান্ড যত বড় হবে Volatility তত বেশি । ব্রান্ড যত ছোট হবে Volatility তত কম হবে ।

আপার লাইন টাচ করলে রেজিস্ট্যান্স এবং লোয়ার লাইন টাচ করলে সাপোর্ট ।প্রাইস সবসময় মাঝখানে চলে আসে ।

সাইডওয়ে মার্কেটের জন্য এই ইন্ডিকেটর উপযুক্ত ।

নীচের লাইন টার্চ করলে বাই (Buy) এবং উপরের লাইন টার্চ করলে সেল (Sell) ।

ইন্ট্রাডে ট্রেডিং করার জন্য ১৫ মিনিট চার্টে এবং সুইং ট্রেডিং করার জন্য ৪ঘন্টা কিংবা এক দিনের চার্টে আনালাইসিস করতে

হবে ।

MACD

এই Technical Indicator বিনিয়োগকারীদের  momentum নির্ণয় করতে  সাহায্য করে ।যখন MACD ‘০’  উপরে চলে যাবে তখন প্রাইস uptrend এবং MACD যখন ‘০’ নীচে চলে যাবে তখন Down trend প্রবেশ করে ।

এই ইন্ডিকেটর দুটি লাইন নিয়ে গঠিত, একটি MACD এবং অন্যটি Signal line । সেটি খুব ধীরে ধীরে পরিবর্তন হয় ।

যখন MACD , Signal line এর নীচে চলে যাবে তখন প্রাইস নীচের দিকে যাবে , যখন MACD , signal line এর উপরে যাবে , তখন প্রাইস উপরের দিকে যাবে ।

যদি ইন্ডিকেটর ‘০’ উপরে থাকে , তখন লক্ষ্য করুন MACD ক্রস করে signal line এর উপরে , তখন সেটি কেনার সংকেত ।

যদি ইন্ডিকেটর ‘০’ নীচে থাকে এবং MACD ক্রস করে signal line এর নীচে তখন সেল করার সংকেত দেয় ।

অবশ্যই মনে রাখবেন Bollinger Bands এর সাথে  Moving Average একসাথে ব্যবহার করা যাবে না ।

২) লং রেড ক্যান্ডেলের লোয়ার স্যাডো থাকলে Bearish Trend ।

৩) শর্ট ক্যান্ডেলের ওপর নীচ স্যাডো থাকলে consolidation Candle । এই সময় ট্রেন্ড রিভারশেল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয় ।

৪) ক্যান্ডেল ছোট হতে শুরু হলে upper trend দুর্বল হতে শুরু করছে ।

৫) বেয়ারিশ ট্রেন্ডের আপার স্যাডো গঠন হলে Bearish Trend দুর্বল হচ্ছে ।

ADX (Average Directional Index )

ADX এর সাহায্য ট্রেন্ড কতটা শক্তিশালী তা পরিমাপ করা হয় ।

ADX 40 এর উপরে থাকলে প্রাইসের একটি ট্রেন্ড আসে সে উপরে কিংবা নীচে যেকোন দিকে হতে পারে ।যখন ADX ইন্ডিকেটর ২০ নীচে থাকে তখন ট্রেন্ড দুর্বল হচ্ছে কিংবা নন ট্রেন্ডের দিকে যাচ্ছে ।

ADX হল মেইন ইন্ডিকেটর যার রং কালো । এছাড়া দুটো অতিরিক্ত লাইন থাকে সেগুলি হল DMI+ এবং DMI- , এই লাইনগুলোর রং লাল এবং সবুজ হয় । এই তিনটি লাইন একসঙ্গে কাজ করে স্টকের ট্রেন্ডের দিক নির্দেশ করে ।

MDI (Market Direction Indicator)

স্টক প্রাইস MDI কে উপরে ক্লস হলে Buy Signal । স্টক প্রাইস MDI নীচে এসে ক্লস হলে Sell Signal ।

RSI (Relative strength index )

RSI মূল ব্যবহার হল overbought এবং oversold নির্ণয় করার জন্য ।যখন RSI 70 এর উপরে থাকবে তখন সেটি overbought এবং RSI যখন ৩০ নীচে থাকবে তখন সেটি oversold zone ।

আজকের ব্লগে জনপ্রিয় ছয়টি Technical Indicator সম্পর্কে আলোচনা করা হল। আশা করি এই ব্লগটি মন দিয়ে পড়লে আপনাদের Technical Analysis করতে অনেক সুবিধা হবে । আপনারা টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস করার জন্য এই ওয়েবসাইটি ব্যবহার করতে পারেন ।

Categories
জিজ্ঞাসা

Moving Averages আসলে কি এবং কিভাবে আপনি আপনার Trade-এ Moving Averagesব্যাবহার করবেন ?

✅ Moving Average কাকে বলে?

Moving Average এর Definition দিতে গেলে Statistics এর সাহায্য নিতে হয় যেখান থেকে এটার উৎপত্তি। যখন অনেকগুলো সংখ্যার Series থেকে অল্প কতকগুলো সংখ্যাকে নিয়ে পরপর গড় করা হয় তখন তাকে Moving Average বলা হয়।

আবার অন্য ভাবে বলতে গেলে, Stock Market এর ক্ষেত্রে Moving Average হল একটি গাণিতিক পদ্ধতি যার সাহায্যে একটি কোম্পানীর বা কোনো প্রোডাক্টের (Currency, Commodity etc) অতীতের কিছু নির্দিষ্ট দিন সংখ্যার গড় দামের চলমান হিসেব।

শুনতে একটু জটিল মনে হলেও এটা একটি খুব সহজ অঙ্কের মাধ্যমে বের করা যায় বা বোঝা যায়। তবে এটা বোঝার জন্য আপনাকে খুব একটা শিক্ষিত হতে হবে না, বা অঙ্কেও ভালো হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। আপনি যদি বাজারে সব্জি কিনে বা মুদির দোকানে গিয়ে ঠিক মত পয়সার হিসাব বুঝে নিতে পারেন তাহলেই যথেষ্ট। শুধু অল্প একটু যোগ আর ভাগ জানা দরকার।

✅ কিভাবে Moving Average বের করবেন?

আমি আশা করি আপনি গড় হিসাব করা জানেন। যদি নাও জানেন তাহলে দেখুন কিভাবে কয়েকটা সংখ্যার গড় হিসাব করা হয়।

মনে করুন 5 টি ছাত্রের বয়স হল যথাক্রমে

11, 17, 13, 16, 9 বছর।

তাহলে তাদের মোট বয়স

= 10+17+13+16+9 = 65 বছর

তাহলে বুঝতে পারছেন যে মোট বয়স বের করা খুব সহজ। শুধু সব গুলো যোগ করে দিতে হবে।

এবার আমরা ওই 5 জন ছাত্রের গড় বয়স বের করব। কিভাবে সেটা দেখুন।

গড় বয়স = মোট বয়স / ছাত্রের সংখ্যা

= 65 / 5 = 13 বছর

এখন গড় বলতে হল Average. তাহলে একই রকম ভাবে একটি কোম্পানির কয়েক দিনের গড় দাম বের করাটা খুব সহজ।

মনে করুন গত 15 দিনে ITC এর শেয়ারের দাম হল যথাক্রমে

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

তাহলে ওপরের 15 দিনের দামের তালিকা থেকে আমি যদি প্রথম 3 দিনের গড় দাম বের করি তাহলে হিসাবটি দেখুন-

প্রথম 3 দিনের দামের যোগফল

= 223 + 222 + 220

= 665

তাহলে আগের মতোই যদি 3 দিনের গড় হিসাব করি তাহলে হিসেবটা হবে

প্রথম 3 দিনের গড় দাম

= মোট দাম / 3

= 665 / 3

= 221.66 টাকা

তাহলে প্রথম 3 দিনের গড় দাম বা Average হল 221.66 টাকা।

এখন প্রশ্নটা হল, Moving Average তো একটা Line বা রেখা দিয়ে প্রকাশ করা হয়। আর সেটা পেতে গেলে পর পর অনেক গুলো Average এর মান পেতে হবে। সেটা কিভাবে পাওয়া যাবে?

আমরা প্রথম টা পেয়েছিলাম নিচের Highlighted তিনটে সংখ্যা থেকে উপরের নিয়ম মেনে।

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

পরের টা পাওয়া যাবে নিচে Highlight করা তিনটে সংখ্যা থেকে।

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

তাহলে পরের Moving গড়টি হবে

= ( 222 + 220 + 218 ) / 3

= 660/3

= 220

তার পরেরটা হবে নিচে Highlight করা সংখ্যা তিনটে থেকে

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

একই রকম ভাবে তার পরেরটা হবে

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

একটু ভালো করে লক্ষ্য করে দেখুন হলুদ রঙে ঘেরা তিনটে সংখ্যা পরপর বদলাচ্ছে। প্রত্যেক ধাপে আগের Average থেকে প্রথম সংখ্যাকে বাদ দিচ্ছে আর পরের একটি সংখ্যাকে নিয়ে নতুন Average তৈরি করছে। এই কারনে এদের Moving Average বলা হয়। যদি বাংলায় বলতে চাই তাহলে একে শুধু গড় না বলে এক সঙ্গে চলমান গড় বলব আমরা।

এখানে আমরা 3 দিনের MA নিয়ে আলোচনা করলাম। এখন যদি আমাদের 3 দিনের জায়গায় 5, 7, 11, 50, 100 বা 200 দিনের MA দরকার হয় তাহলেও একই নিয়মে আমরা সেগুলোকে বের করতে পারবো। নিচের তালিকাটিতে এর কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হল সেটি দেখুন কিভাবে MA এর মান গুলো আমরা পাই।

Moving Average:

এটা দেখে মনে হচ্ছে 100 বা 200 দিনের MA বের করা তো অনেক সংখ্যার হিসাব করতে হবে। তবে আপনারা জানেন যে এটা আমাদের হাতে করার দরকার হয়না। কারন সমস্ত Charting Platform এই এটা দেওয়া থাকে। আমরা সেখানে থেকে যে কোনো MA ব্যাবহার করতে পারি।

✅ Moving Average কত প্রকারের হয় ?

ওপরে আমরা যে হিসেবটা দেখলাম সেটাকে Simple Moving Average (SMA) বলা হয়। এটা বাদেও Trader রা এটিকে একটু আধটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যাবহার করে থাকেন এবং অঙ্কের নিয়মের সাথে বিভিন্ন নাম দেন। যেমন এর আগেও আলোচনা করা হল –Exponential Moving Average বা EMA হল আরেকটি খুব জনপ্রিয় MA, যেখানে নিকটবর্তী দামকে হিসাবে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। SMA এর থেকে EMA বেশি Price Sensitive হয় বা খুব তাড়াতাড়ি Stock Price এর পরিবর্তের সাথে বদলায়।এছাড়া আছে Volume Weighted Moving Average যেখানে MA এর সাথে Trading Volume কে হিসাবের মধ্যে যোগ করা হয়।এই প্রকার আপনি আরো অনেক MA পাবেন যার মুখ্য ধারণা বা হিসেবটা একই কিন্তু একটু উনিশ বিশ করে হিসাবটা করা হয়।

✅ কিভাবে Trade এ ব্যাবহার করবেন ?

এখন সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল যে আমরা কিভাবে এটিকে আমাদের Trading বা Investing এর সময় ব্যাবহার করব, যাতে আমরা বাজার থেকে লাভ করতে পারি বা লোকসান কম হয়। এটির ওপর আমি বিস্তারিত ভাবে ব্যাখ্যা করে আরেকটি প্রবন্ধ লিখব।👉 তবে এখানে সংক্ষেপে একটু দেখে নিই যে আমরা সেখানে কি কি শিখব।     1. Moving Average কে ব্যাবহার করে আমরা সমস্ত Market বা NIFTY50 এবং SENSEX এর Trend কে কিভাবে বুঝবো ?     2. মার্কেটের Trend ঠিক করার পর আমাদেরকে Stock এর Trend বুঝতে হবে, বিশেষ করে আমরা যে Stock এ Trade বা Invest করতে চাই।     3. Moving Average কে ব্যাবহার করে কিভাবে আমরা কোনো Stock এ Low Risk Entry নিতে পারি ?     4. কিভাবে আপনি সঠিক সময়ে Entry নেবেন যাতে Stock কেনার পর অনেকদিন ধরে সেটি কোনো দিকে Move করছে না আর টাকা বা Capital সেখানে আটকে আছে আপনি বেরোতেও পারছেন না।     5. কিভাবে আপনি জানবেন যে Chart এ কোন Price টি সঠিক Stop Loss যেটা খুব সহজেই Trigger হবে না। আর যদি হয় তাহলে আপনার Trading Method সেই Stock এর জন্য Invalid হয়ে যাবে।     6. Long Term Investment এর ক্ষেত্রে কিভাবে MA কে ব্যাবহার করবেন বড় লাভ নেওয়ার জন্য ?

Categories
জিজ্ঞাসা

বিভিন্ন ক্যাটাগরির শেয়ার ও শেয়ার কেনার কতদিন পর শেয়ার ম্যাচিউর/বিক্রয়যোগ্য হয়?

A ক্যাটাগরি :

  • যে সকল কোম্পানি নিয়মিত AGM(Annual General Meeting) সম্পন্ন করেছে।
  • যে সকল কোম্পানি গত ক্যালেন্ডার ইয়ারে কমপক্ষে ১০% ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে ।

B ক্যাটাগরি:

  • যে সকল কোম্পানি নিয়মিত AGM(Annual General Meeting) সম্পন্ন করছে।
  • গত ক্যালেন্ডার ইয়ারে কমপক্ষে ১০% ডিভিডেন্ড দিতে ব্যর্থ হয়েছে ।

N ক্যাটাগরি:

  • নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি।
  • এ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর প্রথম AGM হওয়ার পর তারা ক্যাটাগরির শর্ত পূরণ করে A/B ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হয় ।

Z ক্যাটাগরি:

  • AGM সম্পন্ন করে না ।
  • ডিভিডেন্ড দেয় না ।
  • ৬ মাস বা তার বেশি সময় ধরে ব্যবসায়ে অপারেশন বন্ধ ।
  • রাজস্ব রিজার্ভ সমন্বয় করার পর যদি পুঞ্জিভুত ক্ষতি হয়, এবং তা পরিশোধিত মূলধনের (Paid up Capital) চেয়ে বেশি হয়।

আরেক ধরনের শেয়ার রয়েছে যেটাকে G ক্যাটাগরির শেয়ার বা গ্রীন ফিল্ড কোম্পানির শেয়ার বলা হয়।  এই কোম্পানিগুলো বিজনেস শুরু করার আগে প্রাইমারি মার্কেট থেকে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে।

একটি শেয়ার কখন ম্যাচিউর হয় বা বিক্রয় যোগ্য হয়:

A/B/N ক্যাটাগরির  শেয়ার T+1 দিন পরে ম্যাচিউর বা  বিক্রয়যোগ্য হয়। শেয়ার কেনার দিন এবং তার পরবর্তী এক কর্মদিবস পরে শেয়ার ম্যাচিউর বা  বিক্রয়যোগ্য হয়। আপনি যদি আজকে শেয়ার কিনেন শেয়ারটি আগামী পরশু দিন ম্যাচিউর হবে। যেদিন  ম্যাচিউর হয় ঐদিন CDBL থেকে মেসেজ পাবেন যে আপনার শেয়ারটি BO Account এ Credit করা হয়েছে। আরো ভালো করে বুঝতে নিচের ছকটি লক্ষ্য করুনঃ

শেয়ার ক্রয়ের দিনম্যাচিউর বা বিক্রয়যোগ্য হবার দিন
রবিবারমঙ্গলবার
বৃহস্পতিবারসোমবার

আর Z ক্যাটাগরির শেয়ার কিনলে T+3 দিন পর শেয়ারটি ম্যাচিউর হয় অর্থাৎ শেয়ার কেনার দিন ও তার পরের ৩ কর্মদিবস পরে শেয়ার ম্যাচিউর হয়।

আর আপনি যদি যে সকল শেয়ার স্পট মার্কেট এ লেনদেন হচ্ছে ওই সকল শেয়ার কিনেন, তাহলে ওই শেয়ার কিনার পরের দিন বিক্রয় করতে পারবেন।

উল্লেখ্য যে , আমাদের দেশের শেয়ার বাজারে Short Selling, Intraday trading সুবিধা এখনও চালু হয়নি।

এছাড়া আপনি যদি কোন শেয়ার আজকে বিক্রয় করেন তাহলে ওই বিক্রয়ের টাকা দিয়ে আজকেই শেয়ার কিনতে পারবেন আপনার ব্রোকার এর মাধ্যমে।

Categories
জিজ্ঞাসা

A ক্যাটাগরির শেয়ার কেনার কতদিন পর বিক্রি করা যায়?

এ-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানি: এ-শ্রেণীর কোম্পানিগুলি বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করে এবং কোম্পানিগুলিশেষ ইংরেজি ক্যালেন্ডার বছরে দশ শতাংশ বা তার বেশি হারে লভ্যাংশ ঘোষনা করে থাকে।


যদি আপনি এ,বি অথবা এন ক্যাটাগরির কোন শেয়ার কিনে থাকেন তবে আপনার শেয়ারটি যেই দিন কিনেছেন তার ১ কর্ম দিবস পরে ম্যাচিউর হবে অর্থাৎ শেয়ারটি বিক্রয় জন্য প্রস্তুত হবে। ধরুন, আপনি রবিবারে একটি শেয়ার ক্রয় করলেন সেই শেয়ারটি ম্যাচিউর হবে শেয়ার কেনার পরের ১ কর্ম দিবস পরে অর্থাৎ মঙ্গলবারে। শুক্র, শনি সরকারি ছুটির দিন গুলি ব্যাতিত দিনগুলিকে কর্ম দিবস হিসেবে গণ্য করা হয়।

Categories
জিজ্ঞাসা

শেয়ার বাজারে কেন বিনিয়োগ করবেন?

▶️ আপনার কষ্টার্জিত অর্থ সঠিক এবং নিরাপদ ভাবে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করুন যাতে ভবিষ্যতে আপনি লাভবান হতে পারেন।
▶️ আপনার হাতে সঞ্চিত তরল টাকার মান প্রতিনিয়ত আনুপাতিক হারে হ্রাস পাচ্ছে। পুঁজিবাজার বিনিয়োগ আপনার টাকার মান আনুপাতিক হরে বৃদ্ধি করে।
▶️ পুঁজিবাজার ব্যবসা করে আপনি কর রেয়াত পেতে পারেন এবং অধিক মুনাফা লাভ করুন।
▶️ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে আপনি পছন্দের কোম্পানিতে অংশীদার হচ্ছেন এবং কোম্পানির অর্জিত মূনাফা লাভ করছেন।
▶️ পুঁজিবাজারে আপনার বিনিয়োগকৃত শেয়ার এর মূল্য বৃদ্ধি, বোনাস এবং লভ্যাংশ আপনাকে দীর্ঘমেয়াদী মূনাফা প্রদান করবে।