Categories
জিজ্ঞাসা

আইপিও কি?

IPO বা আইপিও এর পূর্ণরুপ Initial Public Offering বা প্রাথমিক গণপ্রস্তাব। লিমিটেড কোম্পানি সমূহ মূলধন সংগ্রহের জন্য প্রাইমারি মার্কেটে শেয়ার অফার করে, সর্বসাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সেই শেয়ার ক্রয়ের জন্য আবেদন করেন, এই প্রক্রিয়াকে আইপিও বলে। আইপিওর নতুন নিয়ম অনুযায়ী আবেদনকারীকে সেকন্ডারি মার্কেটে সর্বনিম্ন ২০,০০০ টাকা বিনিয়োগ ও আইপিও করার জন্য ১০,০০০ টাকা থাকতে হবে এবং  আইপিও লটারির পরিবর্তে আনুপাতিক হারে প্রত্যেক আবেদনকারীকে শেয়ার বরাদ্দ দেয়া হবে। আবেদনকারী যত গুলি শেয়ার পাবে সেই পরিমাণ টাকা গ্রহন করে বাকি টাকা আবেদনকারীকে রিফান্ড করে দেয়া হবে। আইপিও আবেদনের জন্য সার্ভিস চার্জ মাত্র ১০ টাকা।

Categories
জিজ্ঞাসা

কিভাবে আমি শেয়ার কিনবো বা বিক্রি করবো?

আপনার বিও একাউন্টে টাকা জমা করার পর আপনি শেয়ার বেচা-কেনার জন্য তৈরি। আপনি বিভিন্ন ভাবে শেয়ার কেনা বেচা করতে পাড়বেন-

  • অনলাইন
  • অথোরাইজ রিপ্রেজেন্টেটিভকে ফোনের মাধ্যমে
  • সরাসরি ব্রাঞ্চে এসে
Categories
জিজ্ঞাসা

শেয়ার বাজারে সর্বনিম্ন কত টাকা বিনিয়োগ করা যায়?

আপনি যেকোন পরিমাণ টাকা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে শুরু করতে পারেন তবে প্রাথমিক বাজার বা ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং অর্থাৎ আইপিও তে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিও হিসাবে ন্যূনতম ২০,০০০ টাকা সেকন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ থাকতে হবে এবং আইপিও আবেদনের জন্য ১০,০০০ টাকা বিও অ্যাকাউন্ট নাম্বারে থাকতে হবে। সুতরাং সর্বনিম্ন ৩০,০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা উত্তম। 
সেকেন্ডারি মার্কেটে ব্যবসায় করতে পুঁজির পরিমান আসলে নির্ভর করে বিনিয়োগকারীর কাঙ্ক্ষীত লাভের হার বা ‘এক্সপেক্টেড রেট অফ রিটার্নের’ উপর। 

Categories
জিজ্ঞাসা

প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি শেয়ের কি? তাদের মধ্যে পার্থক্য কি?

প্রাইমারি শেয়ার (বা বন্ড) হচ্ছে সম্পুর্ন নতুন শেয়ার যা জন সাধারণের জন্য তৈরি এবং উপস্থাপন  করা হয় ( উদাহরণ হিসেবেঃ প্রাথমিক গনপ্রস্তাব বা আইপিও এর মাধ্যমে যা লটারি আকারে ছাড়া হয়)

সেকেন্ডারি মার্কেট হচ্ছে আইপিও পরবর্তী মার্কেট, প্রস্তাবিত শেয়ার বা বন্ডের লেনদেন হয়, যেমন স্টক এক্সচেঞ্জ ( স্বাভাবিক ক্রয় বিক্রয়ের মাধ্যমে) 

Categories
জিজ্ঞাসা

নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশী(এনআরবি) বিও হিসাব খুলতে যা যা লাগবে?

  • আবেদন কারীর ২ কপি passport size ছবি
  • জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/সামাজিক নিরাপত্তা কার্ড/রেসিডেন্স পারমিট ইত্যাদির সত্যায়িত কপি
  • ফরেন কারেন্সি ব্যাংক হিসাবের তথ্য
  • NRB হিসাবে আয় এর তথ্য বিবরনী বা সেলারি/ইনকাম বিবরনী
  • নমিনি জাতীয় পরিচয়পত্র কপি ও ছবি
  • হিসাব পরিচালনার জন্য নির্বাচিত প্রতিনিধিকে অথরাইজ করে POA (Power of Attorney) প্রতয্যনপত্রের কপি(যদি প্রয়োজন হয়)
Categories
জিজ্ঞাসা

কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন বিও একাউন্ট খোলার জন্য?

একটি একক/যৌথ বিও একাউন্ট খোলার জন্য কেবল প্রয়োজন:

  • আবেদনকারীর কপি ছবি
  • এনআইডি বা পাসপোর্টের কপি (স্ক্যান/ছবি)
  • ব্যাংকের তথ্য
Categories
জিজ্ঞাসা

বিও একাউন্ট কি?

বাংলাদেশে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার জন্য আপনার একটি ব্রোকার হাউজে একটি BO (Beneficiary Owner’s) অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। একটি বিও অ্যাকাউন্ট একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মতো, তবে এটি আপনি একটি ব্রোকার হাউজে (যেমন মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড) এ খুলবেন । আপনি আপনার BO অ্যাকাউন্টে ব্যাংক একাউন্টের মতোই অর্থ জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন । তবে এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন আমানত সংরক্ষণের প্রয়োজন নেই।

সাধারনত দুই ধরনের বিও একাউন্ট রয়েছে:১. সাধারন বিও একাউন্ট-বাংলাদেশী অধিবাসী এবং বাংলাদেশে বসবাস করে এমন ব্যক্তি সাধারন বিও একাউন্ট খুলতে পারে। সাধারন বিও একাউন্ট আবার তিন ধরনের-
· একক মালিকানাধীন বিও একাউন্ট(বিনিয়োগকারী নিজের নামে বিও একাউন্ট খুলতে পাড়বে)
· যৌথ মালিকানাধীন বিও একাউন্ট(দুই জন ব্যক্তি সম্মিলিত ভাবে একটি বিও একাউন্ট খুলতে পাড়বে)
· বিনিয়োগোকারী চাইলে নিজের কোম্পানির নামে বিও একাউন্ট খুলতে পারবেন।

২. এনআরবি বিও একাউন্ট (নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশী)- বাংলাদেশী প্রবাসীদের এবং বিদেশী নাগরিকদের বাংলাদেশের শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা সুবিধা দেয়ার জন্য এই ধরনের বিও একাউন্ট খোলা হয়ে থাকে।
এছাড়াও অন্য এক ধরনের একাউন্ট রয়েছে যা লিংক বিও একাউন্ট নামে পরিচিত। আপনার বর্তমান ব্রোকারেজ হাউজ থেকে কোন শেয়ার বিক্রি না করে লিংক বিও একাউন্টের মাধ্যমে অন্য হাউজে বিও একাউন্ট ট্রান্সফার করতে পারবেন।

Categories
জিজ্ঞাসা

রাইট শেয়ার কি? কিভাবে আবেদন করব?

​রাইট শেয়ার কি?
রাইট শেয়ার এক ধরনের অধিকারমূলক শেয়ার। কোম্পানি যখন তার মূলধন বাড়াতে চায় তখন সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের অনুমতি নিয়ে বাজারে যে শেয়ার ছাড়ে তাকেই রাইট শেয়ার বলে। 
নির্দিষ্ট কম্পানির নির্দিষ্ট রেকর্ড ডেট থাকে উক্ত রেকর্ড ডেটের আগে যে সকল শেয়ারহোল্ডারগনের বিও অ্যাকাউন্ট নাম্বারে ওই কম্পানির শেয়ার থাকে শুধু তারাই রাইট শেয়ারের জন্য আবেদন করতে পারে। 

রাইট ইস্যুটি মূলত এমন একটি উপায় যার মাধ্যমে স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত কোনো সংস্থা বাজার থেকে অতিরিক্ত তহবিল সংগ্রহ করে থাকে |
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পুঁজিবাজারে পেপার ও প্রিন্টিং খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলসের রাইট শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সোনালী পেপার ১:২ আর অনুপাতে রাইট শেয়ার ইস্যু করবে। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীরা বিদ্যমান দুইটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার পাবেন। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ১ কোটি ৯ লাখ ৮১ হাজার ৭৩১টি রাইট শেয়ার হিসেবে ইস্যু করবে। এর মাধ্যমে ১০ কোটি ৯৮ লাখ ১৭ হাজার ২৯০ টাকা সংগ্রহ করবে কোম্পানিটি। 
​কিভাবে রাইট শেয়ারের জন্য আবেদন করবেনঃ
সে সকল শেয়ারহোল্ডারদের রেকর্ড ডেটের আগ পর্যন্ত কোন কোন নির্দিষ্ট কম্পানির শেয়ার থাকবে যারা কিনা রাইট ইস্যু করবে তাদের(কম্পানির)ওয়েবসাইটে রাইট শেয়ারের আবেদন ফর্ম পাওয়া যাবে।অনেক সময় কম্পানি শেয়ারহোল্ডারগনের ঠিকানাও রাইট শেয়ার আবেদন ফর্ম পাঠিয়ে থাকে।সেখান থেকে আপনি ফর্মটি ডাউনলোড করে/আপনার ঠিকানায় প্রাপ্ত ফর্ম ফিলাপ করবেন। এর পরে আপনি যতগুলি রাইটের জন্য আবেদন করতে চাইছেন সেটার টাকা ক্যাশ,পে অর্ডার, চেক আপনি উল্লেখিত নির্দিষ্ট ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখায় জমা দিয়ে রাইট শেয়ারের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এছাড়াও একজন শেয়ারহোল্ডার জিনি কিনা রাইট শেয়ার আবেদন করার জন্য ইলিজেবল তিনি চাইলে তার প্রাপ্য রাইট আংশিক কিংবা পুরটা রিনানসিয়েশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অন্য যে কাইউকে ট্র্যান্সফার করতে পারে।  

উদাহরণ হিসেবে আমরা বলতে পারি, ধরুন XYZ কম্পানি ১:২ অনুপাতে রাইট শেয়ার ইস্যু করল, অর্থাৎ রেকর্ড ডেটে যদি আমার ৫,০০০ শেয়ার থাকে তবে আমি সর্বাধিক ২,৫০০ রাইট শেয়ারের জন্য আবেদন করতে পারবো, অবশ্য আমি চাইলে এর কম পরিমাণ শেয়ারের জন্যও আবেদন করতে পারব। এখন আমাকে XYZ কম্পানির নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে রাইট শেয়ার আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করে সেটা ফিলাপ করে ২,৫০০ শেয়ারের সমপরিমাণ ২৫,০০০(যখন অবহিত মূল্য ১০ টাকা প্রতি শেয়ার) টাকা নির্দিষ্ট ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাঁখায় ক্যাশ, চেক, পে অর্ডারে এর মাধ্যমে টাকা জমা করে আবেদন করতে করতে হবে। অন্যথায় আমি যদি রিনানসিয়েশন করতে চাই সেক্ষেত্রে আমাকে উক্ত কম্পানির ওয়েবসাইট থেকে তাদের অনুমতি সাপেক্ষে নির্ধারিত ফর্ম কালেক্ট করে সেটা ফিলাপ করে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আমার প্রাপ্য রাইট আমি রিনানসিয়েশন করতে পারব। 

Categories
জিজ্ঞাসা

কিভাবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করবো?

বাংলাদেশে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার জন্য আপনার একটি ব্রোকার হাউজে একটি BO(Beneficiary Owner’s) অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। একটি বিও অ্যাকাউন্ট একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মতো, তবে এটি আপনি একটি ব্রোকার হাউজে (যেমন মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড) এ খুলবেন । আপনি আপনার BO অ্যাকাউন্টে ব্যাংক একাউন্টের মতোই অর্থ জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন । তবে এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন আমানত সংরক্ষণের প্রয়োজন নেই। তারপর আপনি সিদ্ধান্ত নিবেন যে আপনি প্রাথমিক বাজারে (আইপিও) নাকি সেকেন্ডারি বাজারে (শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়) বিনিয়োগ করতে চান। বাংলাদেশের যে কোন স্থান থেকে সহজেই অনলাইন মাধ্যমে মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে বিও একাউন্ট খোলা, টাকা জমা-উত্তোলন এবং শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করা সম্ভব।

বিও একাউন্ট খোলার জন্য করণীয়-

  • একজন ব্যক্তি এক নামে দুইটি বিও হিসাব খুলতে পারবে। একটি ইনডিভিজুয়াল একাউন্ট, অন্যটি জয়েন্ট একাউন্ট।
  • বাংলাদেশি আবেদনকারীর জন্য বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে একাউন্ট থাকতে হবে। প্রবাসী আবেদনকারীর জন্য বাংলাদেশে একটি এফসি অথবা এনআরবি (NRB) একাউন্ট থাকতে হবে।
  • মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ওয়েব সাইট থেকে বিও একাউন্ট খোলার আবেদন করতে হবে।
  • সংগ্রহকৃত ফর্মটি যথাযথ ভাবে পুরন করুন।প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র-

           ১. আবেদনকারীর ছবি
           ২. আবেদনকারী, জয়েন্ট আবেদনকারী এবং নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি (স্ক্যান/ছবি)
           ৩. নমিনির ছবি
           ৪. ব্যাংক চেকের কপি (স্ক্যান/ছবি)
           ৫. জয়েন্ট একাউন্টের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় আবেদনকারীর ছবি

  • অনলাইনে ফর্ম জমা দেয়ার সাথে আমাদের বিকাশ বা ব্যাংক একাউন্টে এক বছরের বিও একাউন্ট চার্জ ৪৫০ টাকা প্রদান করলে দুই কার্যদিবসের মধ্যে বিও একাউন্ট খোলা হয়ে যাবে।

যদি আপনি যদি প্রাথমিক বাজারে (আইপিও) বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে পরবর্তী আইপিও (IPO) সম্পর্কে ডিএসই ওয়েবসাইটে খোঁজ রাখুন, আমাদের ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটেও আইপিও সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করা হয় । আইপিও হল প্রাথমিক পাবলিক অফার: আইপিও মাধ্যমে প্রথমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয় । IPO সাবস্ক্রিপশন সময়কালে আমরা আপনার পক্ষে আবেদন করতে পারবো, IPO আবেদনের জন্য ১লা এপ্রিল,২০২১ থেকে চালূ হওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী  আপনাকে সেকেন্ডারি বাজারে কমপক্ষে ২০,০০০ টাকার বাজার  মূল্যের বিনিয়োগ থাকতে হবে এবং আইপিও আবেদন করার জন্য সর্বনিম্ন চাঁদার পরিমাণ ১০,০০০ টাকা কিন্তু বিনিয়োগকারি চাইলে গুনিতক হারে ২০ হাজার, ৩০ হাজার, ৪০ হাজার বা তদূর্ধ্ব টাকার আইপিও আবেদন করতে পারে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী আনুপাতিক হারে  প্রত্যেক আবেদনকারিই শেয়ার পাবেন। ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগকেই সর্বপ্রথম বিবেচনায় নিয়ে শেয়ার বরাদ্দ দেয়া হবে। আপনি যত টাকার শেয়ার বরাদ্দ পাবেন সেই পরিমাণ টাকা আপনার আপনার বিও এ্যাকাউন্ট থেকে গ্রহন করা হবে বাকি টাকা ৩ কার্য-দিবসের মধ্যে ফেরত দিয়ে দেওয়া হবে। অতীতে যে সকল বিনিয়োগকারী আইপিও’র মাধ্যমে শেয়ার পেয়েছেন তারা তাদের বিনিয়োগের উপর শতভাগ লাভ করেছে্ন। 

আপনি যদি সেকেন্ডারি মার্কেটে (শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়) বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেন, প্রথমেই কোন প্রকার গুজবে কান দিবেন না। বিনিয়োগ শুরু করুন  DS30 ইনডেক্স তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো দিয়ে, আত্মবিশ্বাস অর্জন করুন, তারপর ভিন্ন ধরনের কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের সিধান্ত নিন। আপনি কোনও স্টক কেনার আগে আপনার BO অ্যাকাউন্টে তহবিল আমানত (শেয়ারের বাজার মূল্য) নিশ্চিত করুন। কোন স্টক কেনার আগে সে স্টক নিয়ে গবেষণা করুন , এক্ষেত্রে আপনি আমাদের প্রতিষ্ঠানে ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজার , পোর্টফলিও ম্যানেজার এবং অভিজ্ঞ বিনিয়োগকারীদের সহায়তা নিতে পারেন। একটি নির্দিষ্ট স্টক কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে, সহজেই টেলিফোন, ই-মেইল, ইন্টারনেট, ইন-হাউস বা আমাদের মোবাইল অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনি আপনার অর্ডার টি প্লেস করতে পারেন। অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত তহবিল থাকলে আপনি যেকোন শেয়ার ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবেন ।

শেয়ার বাজার, বিনিয়োগ নীতি-পদ্ধতি, পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপনা ও শেয়ার বাজার বিষয়ক অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর পেতে কমেন্টে জিজ্ঞাসা করুন , আমরা চেষ্টা করবো আপনার প্রশ্নটির উত্তর দিতে।

Categories
জিজ্ঞাসা

হাল্ট শেয়ার কেন আমরা বাই করতে পারি না ?

হল্ট (Halt) একটি ইংরেজী শব্দ যার অর্থ হচ্ছে থামা। কোন একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়ে যখন সার্কিট আপ ভ্যালু তে বা সর্বোচ্চ দামে পৌঁছে যায় তখন সেই শেয়ারটি হল্ট হয়ে যায়। দাম বেড়ে যেহেতু হল্ট হয়েছে সেহেতু এটি পজিটিভ হল্ট। পজিটিভ হল্টে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত শেয়ারটি বিক্রি করতে চায় না, যে কারণে এই সময় সেলার বা বিক্রেতা শূন্য থাকে।

অন্যদিকে, কোন একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমে যখন সার্কিট লো ভ্যালু তে বা সর্বনিন্ম দামে পৌঁছে যায় তখন সেই শেয়ারটিও হল্ট হয়ে যায়। শেয়ারটির দাম কমে যেহেতু হল্ট হয়েছে সেহেতু এটি নেগেটিভ হল্ট। নেগেটিভ হল্টে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত শেয়ারটি ক্রয় করতে চায় না, যে কারণে এই সময় বায়ার বা ক্রেতা শূন্য থাকে।

আমাদের এপসে সবুজ রঙের Halt দিয়ে পজিটিভ হল্ট এবং লাল রঙের Halt দিয়ে নেগেটিভ হল্ট বুঝানো হয়েছে।