StockNow apps মোর মেন্যুতে গিয়ে IPO তে ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন নতুন কি কি এসেছে
Category: জিজ্ঞাসা
শেয়ারবাজার ঝুঁকিপূর্ণ, তবুও আমরা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করি মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে। শেয়ারবাজারে দুইভাবে মুনাফা লাভ করা যায়।
- ক্যাপিটাল গেইন
- ডিভিডেন্ড
ক্যাপিটাল গেইন কি?/What is capital gain
একটি শেয়ার কম দামে বিক্রি করে বেশি দামে বিক্রি করলে যে লাভ হয় সেটি হচ্ছে ক্যাপিটাল গেইন। একটি শেয়ার 10 টাকা কিনে 20 টাকায় বিক্রি করলে যে 10 টাকা লাভ হয় এটিই হচ্ছে ক্যাপিটাল গেইন।
ডিভিডেন্ড কি?/What is dividend
কোম্পানি লাভের যে অংশ শেয়ারহোল্ডারদের প্রদান করে ওই অংশকে ডিভিডেন্ড বলে। কোম্পানি ব্যবসা করে যে লাভ করে ওই লাভ থেকে বা সংরক্ষিত মুনাফা থেকে তার শেয়ারহোল্ডারদের ডিভিডেন্ড দিতে পারে। শেয়ারহোল্ডারদের ডিভিডেন্ড না দিয়ে কোম্পানি পুনঃবিনিয়োগের জন্য মুনাফা ব্যবহার করতে পারে। কোম্পানি সাধারণতঃ প্রতি বছরে একবার ডিভিডেন্ট প্রদান করে থাকে এছাড়াও কোম্পানি চাইলে বছরের মধ্যবর্তী সময়ে ডিভিডেন্ট প্রদান করতে পারে যেটাকে ইন্ট্রিম ডিভিডেন্ট বলা হয়।
ডিভিডেন্ড প্রদানের প্রক্রিয়া
- কোম্পানি ব্যবসার মাধ্যমে মুনাফা করে।
- কোম্পানি ব্যবস্থাপকরা নির্ধারণ করে মুনাফার কতটুকু শেয়ারহোল্ডারের মাঝে বিতরণ করবে এবং কতটুকু তারা ব্যবসায়ী পুনঃবিনিয়োগ করবে।
- কোম্পানির পরিচালকরা ডিভিডেন্ড প্ল্যান অনুমোদন প্রদান করে।
- কোম্পানি ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেন।
- রেকর্ড ডেট এ যারা শেয়ার হোল্ড করে তাদের মাঝে ডিভিডেন্ড বন্টন করা হয়।
ডিভিডেন্ট প্রদানের মাধ্যম
আমাদের দেশে সাধারণত দুইভাবে ডিভিডেন্ড বন্টন করা হয় ।
- নগদ অর্থ প্রদান
- বোনাস শেয়ার প্রদান
নগদ অর্থ প্রদান/Cash Dividend
কোম্পানি যখন নগদ অর্থ ডিভিডেন্ড হিসেবে প্রদান করে তখন একজন শেয়ারহোল্ডার যতটুকু ডিভিডেন্ট পাবে তা তার ব্যাংক একাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
Calculation of Cash Dividend
ধরুন আপনার কাছে এবিসি কোম্পানির 500 টি শেয়ার আছে আছে । প্রতিটি শেয়ার ক্রয় করেছিলেন 25 টাকা মূল্য। এবছর এবিসি কোম্পানি 20 পার্সেন্ট নগদ মুনাফা ঘোষণা করল তাহলে আপনি কত টাকা মুনাফা পাবেন।
আমাদের দেশে মুনাফা প্রদান করা হয় শেয়ারের face value উপর। এবং প্রতিটি শেয়ারের face value সাধারণত 10 টাকা হয়ে থাকে। আপনি শেয়ার যত দামে কিনুন না কেন শেয়ারটির face value 10 টাকা এবং ওই face value এর উপরে আপনি মুনাফা বা ডিভিডেন্ড পাবেন। সুতরাং এবিসি কোম্পানি যেহেতু 20 পার্সেন্ট মুনাফায় ঘোষণা করেছে তাহলে আপনি প্রতি শেয়ারে দুই টাকা করে মুনাফা পাবেন। আপনার যেহেতু 500 টি শেয়ার আছে তাহলে আপনি সর্বমোট 1000 টাকা মুনাফা পাবেন। এই 1000 টাকা থেকে সোর্স ট্যাক্স বা উৎস কর হিসেবে দশ পার্সেন্ট অর্থাৎ 100 টাকা কেটে রাখবে সুতরাং আপনার ব্যাংক একাউন্টে সর্বমোট 900 টাকা কোম্পানি পাঠিয়ে দিবে।
শেয়ার প্রতি মুনাফা ১০*২০% = ২.০০
সর্বমোট শেয়ারের সংখ্যা =৫০০
মোট প্রদেয় মুনাফার পরিমাণ =১০০০.০০
উৎস কর। ১০০০*১০%=১০০.০০
মোট প্রাপ্য মুনাফা। = ৯০০.০০
বোনাস শেয়ার প্রদান/Bonus Share
কোম্পানির চাইলে নগদ অর্থ না দিয়ে বোনাস শেয়ার দিতে পারে অথবা বোনাস শেয়ার ও নগদ অর্থ দুটোই প্রদান করতে পারে। বোনাস শেয়ার ইস্যু করলে কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। যেহেতু বোনাস শেয়ার পূর্ববর্তী মার্কেট প্রাইস এর সঙ্গে অ্যাডজাস্ট করা হয় তাই কোম্পানির মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন পরিবর্তন হয় না।
Calculation of Bonus Share
বোনাস শেয়ার প্রদান করা হয় আপনার হোল্ড কৃত শেয়ার সংখ্যার উপর। আপনি যদি কোন কোম্পানির 1000 শেয়ার হোল্ড করেন এবং ওই কোম্পানিতে যদি 10 পার্সেন্ট বোনাস শেয়ার প্রদান করে তাহলে আপনি বোনাস শেয়ার হিসেবে পাবেন ১০০০*১০%=১০০ টি শেয়ার।
আইপিও প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি প্রাইভেট কোম্পানি পাবলিক কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়। আইপিও প্রক্রিয়া বিনিয়োগকারীদের জন্য নিরাপদ বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করে। আমাদের দেশের বাজারে আইপিও শেয়ারে বিনিয়োগ নিরাপদ এবং এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীর একটি ভালো রিটার্ন পেয়ে থাকে।
আইপিও কি?/ What is IPO?
Initial Public Offering (আইপিও) এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোন প্রাইভেট কোম্পানি তার শেয়ারের একটি অংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করে পাবলিক কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়ে থাকে। আইপিও শেয়ারগুলো প্রথমে প্রাইমারি মার্কেটে লেনদেন হয়। প্রাইভেট কোম্পানির ব্যবসায়ের মূলধন বৃদ্ধি করার জন্য আইপিও প্রক্রিয়া এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের নিকট নিজেদের শেয়ার বিক্রি করে থাকে। আইপিও শেয়ারগুলি বিনিয়োগকারীদের বন্টনের পর তা সেকেন্ডারি মার্কেটে লেনদেন করা হয়ে থাকে। আইপিও সাধারণত দুই ধরনের হয়।
- Fixed Price Method
- Book Building Method
Fixed Price Method
ফিক্স প্রাইস মেথড এ আইপিও শেয়ার গুলির মূল্য ফিক্সট হয়ে থাকে। অর্থাৎ সেই শেয়ারগুলোর মূল্য পরিবর্তন হয় না। আমাদের দেশে যে সকল কোম্পানির ফিক্স প্রাইস অফারিং এর মাধ্যমে শেয়ার মার্কেটে আসে সে কোম্পানির শেয়ার মূল্য 10 টাকা হয়ে থাকে। ফিক্স প্রাইস পদ্ধতিতে শেয়ার মূল্যের সাথে কোন প্রিমিয়াম যোগ হয় না।
Book Building Method
বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে বিডিং এর মাধ্যমে শেয়ারের মূল্য ঠিক করা হয়। এই পদ্ধতিতে যে সকল কোম্পানি শেয়ার বাজারে আসে সে কোম্পানির মূল্য বিবেচনা করে ইলিজিবল বা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিডিং করে থাকে। তাদের বিডিং এর মাধ্যমে শেয়ারের প্রাইস ঠিক করা হয়। বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে কোম্পানির শেয়ারের ফেইস ভ্যালু 10 টাকা থাকে এবং অতিরিক্ত টাকা শেয়ারের প্রিমিয়াম হিসেবে গণ্য হয়। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডিং প্রাইসের থেকে 10% কমে শেয়ারের প্রাইস নির্ধারণ করা হয়। অর্থাৎ কোন শেয়ারের মূল্য বিডিং এর মাধ্যমে 50 টাকা ঠিক হয় সে শেয়ারের জন্য সাধারণ বিনিয়োগকারীদের 45 টাকা প্রদান করতে হবে।
কিভাবে আইপিও শেয়ারের জন্য আবেদন করবেন? How to Apply for IPO?
আইপিও শেয়ার আবেদন করতে হলে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয় এগুলো নিয়েই আমরা এখন আলোচনা করব।
বিও একাউন্ট খোলা
আইপিওতে আবেদন করতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে নিবন্ধিত ব্রোকারেজ হাউসে একটি বিও অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। বিও অ্যাকাউন্ট কিভাবে খুলতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের এই পোস্টটি অনুসরণ করুন।
দেখুন : শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ শুরুর প্রক্রিয়া
সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ
আইপিওতে আবেদন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সেকেন্ডারি মার্কেটে ২০,০০০ টাকার বিনিয়োগ থাকতে হবে। প্রতিটি আইপিও শেয়ার আবেদন শুরুর তারিখের ৫ কর্মদিবস আগে একটি কাট অফ ডেট নির্ধারণ করা হয়। ওই cut-off ডেটে আপনার বিও একাউন্টের ম্যাচিওর শেয়ারের মার্কেট প্রাইস সর্বনিম্ন ২০ হাজার টাকা হলে আপনি আইপিওতে আবেদন করতে পারবেন। Cut-off ডেটের পরে আপনি আপনি চাইলে শেয়ার গুলো বিক্রি করে দিতে পারবেন। আপনি কোন শেয়ার কতদিন পর ম্যাচিওর হয় তা জেনে 20000 টাকার কিছু বেশি টাকার শেয়ার কিনুন যাতে শেয়ারের দাম কিছু কমে গেলেও আইপিও আবেদন করতে আপনার কোন সমস্যা না হয়।
অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ ও টাকা জমা
এখন আপনাকে বোকারেজ হাউজ কর্তৃক নির্ধারিত আইপিও অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে ব্রোকারেজ হাউজকে জানালে তারা নিজেরাই আপনার হয়ে আইপিওর জন্য আবেদন করে দেয়। আপনি যত টাকার জন্য আইপিও আবেদন করবেন সেই টাকা আপনার বিও একাউন্টে থাকতে হবে। আপনি ১০/২০/৩০/৪০ বা সর্বোচ্চ 50 হাজার টাকার আইপিওর জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আইপিও শেয়ার বন্টন
আইপিও শেয়ার আর আগের মত লটারির মাধ্যমে বন্টন করা হয় না। এখন যারা যারা আইপিওতে আবেদন করবেন তারা সকলেই কিছু না কিছু শেয়ার পাবেন আইপিও শেয়ার বন্টন হয় কোম্পানি কত টাকার শেয়ার বাজারে ছেড়েছে এবং বিনিয়োগকারীরা মোট কত টাকার শেয়ারের জন্য আবেদন এর অনুপাত এর ভিত্তিতে। সুতরাং আপনি যত টাকার শেয়ারের জন্য আবেদন করবেন সেই অনুপাতে আপনি শেয়ার পাবেন আপনি যত বেশি টাকার শেয়ার এর জন্য আবেদন করবেন ততবেশি শেয়ার পাবেন। অর্থাৎ আপনি যদি 10 হাজার টাকার শেয়ারের জন্য আবেদন করে 100 টি শেয়ার পান তাহলে 50000 টাকার শেয়ার এর জন্য আবেদন করলে 500 টি শেয়ার পাবেন।
IPO Share Distribution Quota
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী/ Institutional Investor — ৪০%
সাধারণ বিনিয়োগকারী/General Investor— ৪০%
ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী/ Affected Investor— ১০%
প্রবাসী বিনিয়োগকারী/Non resident Investor—- ১০%
অর্থাৎ কোন কোম্পানির যদি 100 টি শেয়ার ছাড়ে তাহলে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মধ্যে 40 টি, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে 40 টি ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের মধ্যে 10 টি এবং প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের মধ্যে 10 টি শেয়ার বন্টন করা হবে।
শেয়ার বাজারের নিবন্ধিত সকল শেয়ারের বা নির্বাচিত কিছু শেয়ারের মানদণ্ড /Benchmark হলো শেয়ার বাজারের সূচক. এটি দ্বারা শেয়ার বাজারের কিছু বা সমস্ত শেয়ারের মান/value পরিমাপ কে বোঝায় যায়। শেয়ার বাজারের ইনডেক্স পর্যালোচনা করলে মার্কেট এর সার্বিক অবস্থা বোঝা যায়। শেয়ার মার্কেট ইনডেক্স দেখে আমরা বুঝতে পারি মার্কেট পূর্বের চেয়ে কি ভালো অবস্থানে আছে নাকি খারাপ অবস্থানে।
বাংলাদেশের সূচকগুলো DSEX,DSE30 ডিজাইন তৈরি করেছে S&P Dow Jones Indics এবং এগুলো January 28,2013 থেকে কার্যকর হয়েছে।ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বর্তমানে ৩টি সূচক গণনা করে।
- DSE Broad Index (DSEX)
- DS30
- DSES
DSE এর কোনো সূচকেই মিউচুয়াল ফাণ্ড, ডিবেন্ঞ্চার,বন্ড অন্তর্ভুক্ত নেই।
DSE Broad Index ( DSEX)
বর্তমানে 307 টি কোম্পানি নিয়ে DSEX গঠিত। DSEX বাজারের মোট ইকুইটি মূলধনের 97%প্রতিফলিত করে। DSEX নির্মাণে সে সকল মানদণ্ড বিবেচনা করা হয়েছে সেগুলো হলঃ
Market Capitalization
যোগ্য স্টকের অবশ্যই Float Adjusted বাজারে মূলধতি ১০ কোটি এর উপর হতে হবে। এছাড়া বর্তমানে সূচকে অবস্থান করছে এমন কোনো স্টকের মূলধন যদি 10 কোটির নিচে নেমে যায় কিন্তু ৭ কোটির উপরে থাকে, তাহলে শেয়ারটি সূচকে অবস্থান করতে পারে যদি অন্যান্য মানদণ্ডের শর্তাবলী যথাযথ ভাবে পূরণ করে থাকে।
Liquidity
স্টকটির অবশ্যই গত ছয়মাসের দৈনিক লেনদেনের গড় হতে হবে ১0 লাখ। যদি বার্ষিক রি-ব্যালেনসিং এর সময় যদি বর্তমান Index এ অবস্থিত কোনো স্টক কোম্পানির Liquidity ১0 লাখের নিচে নামে কিন্তু ৭০ হাজারের উপরে থাকে তাহলে ঐ স্টকটি সূচকে অবস্থান করবে যদি সেটি অন্যান্য criteria যথাযথ পূরণ করে।
DS30
DS30 ইনডেক্স টি মার্কেট এর ৩০ টি গুরুত্বপূর্ণ বা অগ্রগামী স্টক নিয়ে গঠিত। এই সকল স্টক কে Blue Chips শেয়ার বলা হয়। DSEX বাজারের মোট ইকুইটি মূলধনের ৫১%প্রতিফলিত করে। DS30 নির্মাণে সে সকল মানদণ্ড বিবেচনা করা হয়েছে সেগুলো হলঃ
Market Capitalization:
যোগ্য স্টকের অবশ্যই Float Adjusted বাজার মূলধন থাকতে হবে BDT 50 কোটি এর উপরে হতে হবে।
Liquidity:
স্টকটির অবশ্যই গত তিনমাসের দৈনিক লেনদেনের গড় হতে হবে 50 লাখ টাকা।Liquidity এর পরিমাণ কমিয়ে 30 লাখ করা যায় যখন ইনডেক্সে পর্যাপ্ত স্টক রয়েছে। যদি অর্ধবার্ষিক রি-ব্যালেনসিং এর সময় যদি বর্তমান Index এ অবস্থিত কোনো স্টক কোম্পানির Liquidity 50 লাখের নিচে নামে কিন্তু 30 লাখের উপরে থাকে তাহলে ঐ স্টকটি সূচকে অবস্থান করবে যদি সেটি অন্যান্য criteria যথাযথ পূরণ করে।
Financial Viability:
স্টকটির অবশ্যই গত ১২ মাসে পজিটিভ নেট ইনকাম থাকতে হবে। গত চার কোয়ার্টারের নেট ইনকাম যোগ করে এই ইনকাম হিসাব করা যায়।
Sector classification:
সমস্ত DSE স্টকগুলো “DSE industry classification system” অনুযায়ী বিভিন্ন খাতে শ্রেণিবিন্যাস করা হয়। ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা,রিয়েল স্টেট,ঔষধ, জ্বালানি ও শক্তি – এসকল একেকটি খাত থেকে সর্বোচ্চ ৫ টি ও সবগুলো খাত মিলিয়ে সর্বোচ্চ ২০টি স্টক DSE30 এর অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে।
এ DS30 Index এ অন্তর্ভুক্ত শেয়ারগুলোর তালিকা/ List of Companies in DS30 Index
- Square Pharmaceuticals Ltd.
- Beximco Pharmaceuticals Ltd.
- Grameenphone Ltd.
- British American Tobacco Bangladesh Company Limited
- Bangladesh Export Import Company Ltd.
- BRAC Bank Ltd.
- Renata Ltd.
- Lafarge Holcim Bangladesh Limited
- The City Bank Ltd.
- Pubali Bank Ltd.
- IFIC Bank Ltd.
- Eastern Bank Ltd.
- United Power Generation & Distribution Company Limited
- Summit Power Ltd.
- Olympic Industries Limited
- Beacon Pharmaceuticals Ltd.
- National Life Insurance Co Ltd
- LankaBangla Finance Ltd.
- The ACME Laboratories Limited
- IDLC Finance Limited
- Meghna Petroleum Ltd.
- Titas Gas Trans. & Dist. Co. Ltd.
- Singer Bangladesh Ltd.
- Padma Oil Co.Ltd.
- Bangladesh Submarine Cable Company Limited
- BBS Cables Limited
- Bangladesh Steel Re-Rolling Mills Limited
- Confidence Cement Ltd.
- GPH Ispat Ltd.
- IFAD Autos Limited
DSES ইনডেক্স
শরিয়াহ নীতি অনুসারে গঠিত স্টকগুলিকে শরিয়াহ অনুসারী শেয়ার বলে এবং ইসলামে এই জাতীয় শেয়ারের ব্যবসায়ের অনুমতি রয়েছে। DSEX ইনডেক্স এ যে সকল কোম্পানি ইসলামি শরিয়াহ মেনে চলে ওই সকল শেয়ার DSES ইনডেক্স এর অন্তর্ভুক্ত।
index ki? 1 index koto taka
buy sell সাজেশন ফিচার কিভাবে পাবো?
- আপনার মূল্যবান কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট জানানো হয়েছে।আমাদের অ্যাপস ব্যবহার করার জন্য ধন্যবাদ। আমরা ক্রমান্বয়ে নতুন নতুন ফিচার যোগ করব। আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন।
Sir, ধন্যবাদ, আপনার অনুসন্ধানের জন্য StockNow এ আপনি মার্কেট এনালাইসিস করতে পারবেন আপনার সকল ডিভাইসে
আমাদের লেপটপ ও ডেস্কটপ এর জন্য ওয়েবসাইট ও মুঠো ফোন ও টেব এর জন্য এপপ্স রয়েছে যেখানে রয়েছে মার্কেট এনালিসিস এর সব টুলস এখন আপনার হাতের কাছেই
portfolio তে CDBL charge add করব কিভাবে?
অনুগ্রহপূর্বক ভিডিওটি দেখুন অথবা আপনার সমস্যাটি সমাধান এর জন্যএই 0160 999 8469 নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ডিভিডেন্ড (Dividend) অর্থ লভ্যাংশ। একটি কোম্পানির তার মুনাফার যে অংশ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করে থাকে তা-ই লভ্যাংশ বা ডিভিডেন্ড। লভ্যাংশ নগদ টাকা বা স্টক (শেয়ার) অথবা উভয় আকারে হতে পারে।
Dividend Declaration Date হচ্ছে সেই তারিখ যে দিন কোম্পানি তার শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষনা দিয়ে থাকে। সাধারনত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ডিভিডেন্ড ডিকলারেশনের পরের কার্যদিবসের জন্য শেয়ারের দামের জন্য কোন লিমিট থাকে না।
Spot Date হচ্ছে রেকর্ড তারিখের আগে ক্যাটাগরি ভেদে কয়েকদিন স্পট বা নগদ মার্কেটে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির শেয়ার কেনা-বেচা হয়ে থাকে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে এ, বি ও এন ক্যাটাগরির শেয়ার রেকর্ড তারিখের ঠিক আগের দুই কার্যদিবস স্পট মার্কেটে কেনাবেচা হয়। অন্যদিকে জেড ক্যাটাগরির শেয়ার স্পট মার্কেটে লেনদেন হয় নয় কার্যদিবস।
Record Date (রেকর্ড ডেট) হচ্ছে কোম্পানি নির্ধারিত একটি তারিখ, যে তারিখ পর্যন্ত শেয়ারহোল্ডারের নাম কোম্পানির রেজিস্টারে অন্তর্ভূক্ত থাকলে তিনি বার্ষিক সাধারণ সভা অথবা বিশেষ সাধারণ সভায় যোগদান এবং লভ্যাংশ প্রাপ্তি, রাইট শেয়ার প্রস্তাবে আবেদনের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন।
রেকর্ড ডেটের পর কোনো শেয়ারহোল্ডার তার শেয়ার বিক্রি করে দিলেও তিনি ঘোষিত লভ্যাংশ প্রাপ্তি বা সভায় যোগদানের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন। অন্যদিকে রেকর্ড ডেটের পর কোনো বিনিয়োগকারী সংশ্লিষ্ট শেয়ার কিনলে তিনি লভ্যাংশ পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হন না। এ কারণে সাধারণত রেকর্ড ডেটের পর সংশ্লিষ্ট শেয়ারের মূল্য কিছুটা কমে যায়। একে মূল্য সমন্বয় (ex-dividend price adjustment) বলা হয়।
কোনো কোম্পানি বোনাস বা স্টক ডিভিডেন্ড দিলে রেকর্ড তারিখের পর তার সমন্বয় পরবর্তী মূল্যকে দিনের ভিত্তি মূল্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ধরা যাক, রেকর্ড তারিখের আগে xyz ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং মূল্য ছিল ১৭ টাকা। ব্যাংকটি ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখের পর প্রথম কার্যদিবসে এ শেয়ারের এডজাস্টেড দাম ধরা হবে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা। দিনশেষে যদি শেয়ারটি ক্লোজিং মূল্য ১৪ টাকা ৮০ পয়সার বেশি হয়, তাহলে এর দাম বেড়েছে বলে গণ্য হবে। অন্যদিকে শেয়ারের ক্লোজিং মূল্য ১৪ টাকা ৮০ পয়সার কম হলে এর মূল্য কমেছে বলে গণ্য হবে। শেয়ারটির মূল্য পরিবর্তনের হার নির্নয় করা হবে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা দরের ভিত্তিতে।
Payment Date হচ্ছে যারা রেকর্ড ডেট পর্যন্ত শেয়ার ধরে রেখে ছিল তারা বাৎসরিক সাধারন সভা বা Annual General Meeting (AGM) হওয়ার পরবর্তী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের বিও কোডের বোনাস শেয়ার ম্যাচিউর হবে ( রেকর্ড ডেটের পর যা লক হয়ে ছিল) এবং ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিলে সেটা তাদের ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হয় বা স্থায়ী ঠিকানায় ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট লেটার পাঠানো হয়।
Spot Date ki
হচ্ছে রেকর্ড তারিখের আগে ক্যাটাগরি ভেদে কয়েকদিন স্পট বা নগদ মার্কেটে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির শেয়ার কেনা-বেচা হয়ে থাকে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে এ, বি ও এন ক্যাটাগরির শেয়ার রেকর্ড তারিখের ঠিক আগের দুই কার্যদিবস স্পট মার্কেটে কেনাবেচা হয়। অন্যদিকে জেড ক্যাটাগরির শেয়ার স্পট মার্কেটে লেনদেন হয় নয় কার্যদিবস।