কোন একটি স্টকে ঢোকার পর নিচে তাকালে চাট আছে। আর ওয়েবসাইটে হলে বামে চার্টের আন্ডারে এডভান্স এ ক্লিক করলে আর এস আই দেখতে পাবেন। আর এম এফ আই ইন্ডিকেটরটি সেট করে নিলে দেখতে পাবেন ধন্যবাদ।
Category: জিজ্ঞাসা
Paid–up ক্যাপিটাল বোঝায় সময় সময় কি পরিমাণ মূলধন শেয়ারহোল্ডার বরাদ্দকৃত শেয়ারের বিপরীতে বিনিয়োগ করেছে। এসব কোম্পানির শেয়ার হোল্ডারদের দায়দায়িত্ব শুধুমাত্র তাদের শেয়ারের অংক পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে। অর্থাৎ কোম্পানি দেওলিয়া হয়ে গেলেও তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি থেকে পাওনাদারদের দাবি পূরণের দায় দায়িত্ব থাকে না।
অনুমোদিত মূলধন বলতে বুঝায় কোম্পানি ভবিষ্যতে সর্বমোট কি পরিমান মূলধন শেয়ারহোল্ডারদের থেকে জোগাড় করতে পারে। প্রত্যেক কোম্পানির একটি নির্দিষ্ট মূলধন অনুমোদন করতে হয়। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ অনুমোদনের প্রস্তাব গৃহীত হয় এবং পরে তা চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে পাঠানো হয়। এসইসির অনুমোদন পাওয়ার পর তা কার্যকর হয়। এটি অথরাইজড ক্যাপিটাল বা অনুমোদিত মূলধন বলে বিবেচিত হয়।
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি ও প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির অথরাইজড ক্যাপিটাল ও পেড আপ ক্যাপিটাল থাকে।
কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যদি প্রাইভেট বা পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধন করা হয় তাহলে অথরাইজড ক্যাপিটাল ও পেইড আপ ক্যাপিটালের ব্যবস্থা রাখা হয়ে থাকে। অথরাইজড ক্যাপিটাল বুঝায় কোম্পানি ভবিষ্যতে সর্বমোট কি পরিমান মূলধন শেয়ারহোল্ডারদের থেকে জোগাড় করতে পারে। Paid-up ক্যাপিটাল বোঝায় সময় সময় কি পরিমাণ মূলধন শেয়ারহোল্ডার বরাদ্দকৃত শেয়ারের বিপরীতে বিনিয়োগ করেছে।
এসব কোম্পানির শেয়ার হোল্ডারদের দায়দায়িত্ব শুধুমাত্র তাদের শেয়ারের অংক পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে। অর্থাৎ কোম্পানি দেওলিয়া হয়ে গেলেও তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি থেকে পাওনাদারদের দাবি পূরণের দায় দায়িত্ব থাকে না।
ব্যক্তিগত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিবন্ধন করা হলে অথরাইজড ক্যাপিটাল বা পেইড আপ ক্যাপিটালের সংস্থান রাখা হয় না। পাওনাদারদের দায়দেনা মেটাতে প্রতিষ্ঠানে তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থ অপ্রতুল হলে তারা ব্যক্তিগতভাবে তা পূরণের দায় দায়িত্ব বহন করে।
পার্টনারশিপের ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে। প্রত্যেক পার্টনাররা ব্যাংক ঋণ ও অন্যান্য দায়-দায়িত্ব পূরণের জন্য ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকে। তবে কোন কোন দেশে, নির্দিষ্ট এক বা একাধিক পার্টনারদের দায় দায়িত্ব তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। তারা সাধারণত ঘুমন্ত পার্টনার, ব্যবসায়িক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে না, লভ্যাংশ গ্রহণ করে কিন্তু সীমাহীন দায়িত্ব গ্রহণ করে না। এধরনের পার্টনারশিপে অন্তত একজন পার্টনার থাকে যে ব্যবসা পুরো দায়িত্ব বহন করে।
ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিও বলতে বুঝায়, কোন একটি নির্দিষ্ট কোম্পানি তার শেয়ার হোল্ডারদের জন্য বাৎসরিক যে ডিভিডেন্ড দেয় সেটা তার মোট আয়ের কত অংশ। অর্থাৎ মোট আয়ের কত অংশ ডিভিডেন্ড হিসাবে দিচ্ছে।ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশি এর সুত্রঃ
ডিভিডেন্ড পে-আউট = ডিভিডেন্ড / মোট আয়(ইপিএস)
উদাহরনঃ
ধরা যাক, সামিট পাওয়ার কোন এক বছরের জন্য তাদের শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ৩৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে, যেখানে কোম্পানির টোটাল ইপিএস বা শেয়ার প্রতি আয় ৪ টাকা ৫০ পয়সা।
অতএব, ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিও
= ৩৫%/৪.৫*১০০
= (৩৫/১০০)/৪.৫*১০০
= ৭৭.৭৮%
অর্থাৎ কোম্পানি তার মোট আয়ের ৭৭.৭৮% ডিভিডেন্ড হিসাবে তার শেয়ার হোল্ডারকে দিয়েছে।
পে-আউট রেশিও কতটুকু গুরতপুর্ণ?
১) লং টার্ম ইনভেস্টমেন্ট সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিওর গুরুত অনেক বেশি। যেহেতু আপনি লং বিনিয়োগ করবেন। এই সময়ের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করবেন না আবার এই শেয়ারগুলো থেকে নিয়মিত ইনকামও আশা করেন তাদের জন্য কোম্পানির ডিভিডেন্ড পে-আউট রেশিও খুবই গুরুতপুর্ণ। কোম্পানি তার আয়ের কত অংশ শেয়ার হোল্ডারদের দেয় সেটা নির্নয় করলে সেটা পাওয়া যায়।
২) সাধারনত মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো তার আয়ের সীমিত অংশ রেখে বাকি অংশ শেয়ার হোল্ডারদের দিয়ে দেয়। এর কারন বিদেশী বিনিয়োগকারিরা বিনিয়োগ করে ক্যাশ টাকার জন্য, ডিভিডেন্ডের অর্থ তারা তুলে নিতে পারে। যেহেতু বিদেশী বিনিয়োগকারীরা এই শেয়ার বেশি ধারন করে তাই এই শেয়ারের ফ্লো বাজারে কম থাকে এবং যার ফলে শেয়ারের বাজার মূল্য বেশি হয়।
৩) টেকনোলজিক্যাল কোম্পানিগুলো তাদের আয়ের কিছু অংশ দেয়, বাকি অংশ পুনরায় বিনিয়োগের জন্য রেখে দেয়। কারন টেকনোলোজি বেজড কোম্পানিগুলোর অনেক মুলধন লাগে ব্যবসা চালিয়ে রাখার জন্য। এই ধরনের কোম্পানিগুলো ধীরে ধীরে গ্রো করে এবং এর শেয়ার ভ্যালু বৃদ্ধি পায়।
SPOT MARKET বা স্পট বাজার কী?
স্পট মার্কেট অথবা ক্যাশ মার্কেট হল একটি পাবলিক বাজার যেখানে তাত্ক্ষণিক Settlement এ ব্যবসা হয়। স্পটে ক্রয়ের ক্ষেত্রে নগদেই ক্রয় করতে হয় তাই একে ক্যাশ মার্কেটও বলা হয়। শেয়ার বাজারের ক্ষেত্রে সাধারণত কোন স্টক বিক্রয় করতে মেচুরিটি সময় T+2 বা ২ কার্যদিবস সময় লাগে ( Z ক্যাটেগরির ক্ষেত্রে 3 কার্যদিবস ) অথচ স্পট বাজারে যে দিন শেয়ার ক্রয় করা হয় তার পরদিনই সে শেয়ারটি বিক্রয় করা যায় ।
স্পট বাজারের লেনদেনও শেয়ার বাজারের অন্য যেকোন স্বাভাবিক দিনের বাজার ও লেনদেনের নিয়মেই ট্রেড প্লাটফর্মে সংঘটিত হয় । এজিএম , ইজিম এবং রেকর্ড ডেটের আগে সাধারণত ২ দিন একটি শেয়ার স্পট মার্কেটে থাকতে পারে , সেক্ষেত্রে স্টক এক্সচেঞ্জের সাথে সামঞ্জস্য করে স্পটে থাকার তারিখ ঘোষনা করে কোম্পানি ।
Stock মার্কেট এনালাইসিস পদ্ধতি শিখতে visit করুন StockNow youTube channel StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজেনতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:01720149121, 0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন[email protected] আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন
একটি নির্দিষ্ট ট্রেডিং সেশনে যে নির্দিষ্ট পরিমান শেয়ার হস্তান্তর হয় / ট্রেডিং হয়ে থাকে তাকেই স্টক মার্কেটের পরিভাষাতে ভলিউম বলা হয়ে থাকে | সুবিধার্থে ট্রেডিং সেশনকে বিভিন্ন টাইম ফ্রেমে ভাগ করা যেতে পারে, যথা – ৫ মিনিট , ঘন্টা , দৈনিক , সাপ্তাহিক , মাসিক ইত্যাদি |
ভলিউমকে কখনোই – বায়িং ভলিউম – সেলিং ভলিউম এই ভাবে ভাগ করা যায় না |
কোনো ট্রেড সম্পাধন করার জন্য নূন্যতম ১ জন ক্রেতা এবং ১ জন বিক্রেতার প্রয়োজন |
কোন নির্দিষ্ট সময়ের উচ্চ ভলিউম সেই সময়কালের এবং দামের রেঞ্জে ট্রেডারদের ভাল অংশগ্রহণের ইঙ্গিত দিয়ে থাকে |
কোনো নির্দিষ্ট শেয়ারে নির্দিষ্ট দিনের ট্রেডিং চলাকালীন কত পরিমান ট্রেড হয়েছে তার দৈনিক হিসাব হলো – ট্রেডেড ভলিউম |
Stock মার্কেট এনালাইসিস পদ্ধতি শিখতে visit করুন StockNow youTube channel StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজেনতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:01720149121, 0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন[email protected] আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন
StockNow সাথেই থাকুন
কিভাবে এপস ডাটা ক্লিয়ার করতে হয় ?
StockNow apps এ কিভাবে এপস ডাটা ক্লিয়ার করতে হয় জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন
আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন
StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজে
নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:
01720149121, 0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন
StockNow apps এ কিভাবে পোর্টফোলিও এড করবেন ও ব্যবহার করবেন এ সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন
আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন
StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজে
নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:
01720149121, 0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন
StockNow এপ্সটি কিভাবে ব্যবহার করবেন ও বিভিন্ন টুল্স এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন
আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন
StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজে
নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:
0160 999 8469 ,01720149121 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন
Authorized Capital | Paid-up Share Capital |
The maximum value of the shares distributed to shareholders is termed Authorized Capital. | The sum paid to the company by its shareholders for its funding is termed as Paid-up Share Capital. |
To raise it, MoA must alter it according to the manner outlined above. | It is done through a private placement or the issuance of shares. |
This capital is not responsible for calculating the company’s or business’s net worth. | The quantity of paid-up capital is utilized to cover business expenses. Paid-up capital is utilized in the net worth calculation instead of permitted capital. Although the balance sheet mentions both authorized and paid-up capital, only Paid up Capital is used to calculate the firm’s net value. |
A minimum amount of capital is required for all new firms, which is Rs 1 lakh for private limited companies and Rs 5 lakh for public limited companies. | Paid-up capital cannot be the same as authorized capital; it must be significantly lower or equal. |
A Company cannot issue shares in excess of its authorized share capital. | A company’s paid-up capital can never exceed its authorized capital, although it can be equal to it at any time. |
Conclusion
A company’s capital structure is divided into two categories: Authorised share capital and paid-up share capital. The total amount of shares a business can issue to its shareholders is its authorized capital, whereas the total amount of shares it has actually issued to its shareholders is its paid-up capital.
The total amount of shares a business can issue to its shareholders is its authorized capital, whereas the total amount of shares it has actually issued to its shareholders is its paid-up capital.
ডোজি কি?
Doji পরিচিতি
ডজি হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট ক্যান্ডেল এর মাধ্যমে গঠিত এক ক্যান্ডেল বিশিষ্ট ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন যেটি মুলত গঠিত হয় যখন মার্কেটে অবস্থিত Buyer কিংবা Seller এর কেউই প্রাইস এর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছে নিতে পারেন না। অর্থাৎ, যদি ক্যান্ডেল এর হিসাবে বলি তাহলে ক্যান্ডেলটির ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস হবে একই সমান।
এই ধরনের ক্যান্ডেলটির বডির আকার থাকে না যেটি বোঝায় মার্কেট এর নিয়ন্ত্রণ বাইয়ার কিংবা সেলার কারও কাছে নেই।
ক্যান্ডেল এর উপরে এবং নিচে বিদ্যমান দাগ কিংবা Shadow এর উপর নির্ভর করে এই Doji ক্যান্ডেলগুলো দেখতে অনেকটা cross, inverted cross কিংবা a plus sign এর মতন দেখায়। নিচের ছিবিটি দেখে বোঝার চেষ্টা করুন।
ক্যান্ডেল এর উপরে এবং নিচে বিদ্যমান দাগ কিংবা Shadow এর উপর নির্ভর করে এই Doji ক্যান্ডেলগুলো দেখতে অনেকটা cross, inverted cross কিংবা a plus sign এর মতন দেখায়। নিচের ছিবিটি দেখে বোঝার চেষ্টা করুন।
গঠন
তবে চার্টে এটি খুঁজে নেয়ার পূর্বে অবশ্যই এর কিছু বিদ্যমান লক্ষন কিংবা চিহ্ন সম্পর্কে জানতে হবে। তাহলে চলুন এর গঠন সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেয়া যাকঃ
- ক্যান্ডেলটির ওপেন এবং ক্লোজ প্রাইস হবে একে অন্যের সমান কিংবা প্রায় কাছাকাছি। যার কারনে ক্যান্ডেলটির বডির আকার থাকবে না কিংবা থাকলেও হবে খুবই ছোট।
- ক্যান্ডেলটির উপরে এবং নিচে অবশ্যই দাগ কিংবা shadow থাকবে কিংবা দুই দিকেই এটি থাকতে পারে।
ক্যান্ডেলটির মাঝখানে যেই দাগ অর্থাৎ horizontal line যেটি থাকবে এটি হবে মুলত হবে ক্যান্ডেল এর ওপেনিং এবং ক্লোজিং প্রাইস একই লেভেলে থাকার কারনে।
অন্যদিকে, ক্যান্ডেল উপর থেকে নিচের দিকে যেই দাগ অর্থাৎ vertical line সেই বোঝায়, ওই টাইমফ্রেমে প্রাইস রেঞ্জ কি পরিমাণ ছিল সেটি। অনেকটাই হচ্ছে, যদি ধরে নেই H1 টাইমফ্রেম তাহলে এই টাইমফ্রেমে সর্বাধিক এবং সর্বনিম্ন প্রাইস এর রেঞ্জ কি ছিল সেটি বোঝায়।
অর্থ
Doji ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নটি মার্কেটে প্রাইস এর সন্দিহান একটি আচরন সম্পর্কে ইঙ্গিত প্রদান করে যেখানে বাইয়ার কিংবা সেলার এর কেউই প্রাইসকে নিজেদের নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়না যার ফলে চার্টে ক্যান্ডেলটি একবার উপরে এবং একবার নিচে মুভ করতে থাকে এবং শেষ হয় ক্যান্ডেল এর ওপেন প্রাইস এর কাছে এসে। যার কারনে এই ক্যান্ডেল এর বডির আকার হয় অনেক ছোট কিংবা অনেক সময় থাকেও না।
নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে প্রাইস ক্রমশ একাধিকবার বাই এবং সেল এর হিসাবে মুভ করলেও ক্যান্ডেলটি ক্লোজ হয় এর ওপেন প্রাইস এর ঠিক কাছে এসেই।
মার্কেট প্রাইস যখন ট্রেন্ডিং পজিশন অর্থাৎ প্রাইস যখন নির্দিষ্ট ট্রেন্ড এর মধ্যে থাকে তখন সাধারনত Doji প্যাটার্ন দেখা যায় না। এটি মুলত হয় যখন প্রাইস সাইডওয়ে ট্রেন্ডে থাকে কিংবা একটি নির্দিষ্ট রেঞ্জ এর মধ্যে ঘুরতে থাকে তখন।
যদি এমন হয়, প্রাইস আপট্রেন্ডে যেয়ে কিছুখন পর এই ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তৈরি করছে যেটি তখন বোঝায়, প্রাইস এর নিয়ন্ত্রণ-মার্কেটে অবস্থিত Buyer এর কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। অর্থাৎ, বাইয়ার তাদের ক্ষমতা হারাচ্ছে
অন্যদিকে, যদি এমন হয়, প্রাইস ডাউনট্রেন্ডে যেয়ে কিছুখন পর এই ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তৈরি করছে যেটি তখন বোঝায়, প্রাইস এর নিয়ন্ত্রণ-মার্কেটে অবস্থিত Seller এর কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। অর্থাৎ, সেলার তাদের ক্ষমতা হারাচ্ছে