Sir অনুগ্রহপূর্বক আপনার সমস্যাটি সমাধান এর জন্যএই 0160 999 8469 ,01720149121 নাম্বারে যোগাযোগ করুন।আমাদের অ্যাপস ব্যবহার করার জন্য ধন্যবাদ। আমরা ক্রমান্বয়ে নতুন নতুন ফিচার যোগ করব।আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন।
সমস্যাটির জন্য অনুগ্রহপূর্বক আপনার সমস্যাটি সমাধান এর জন্যএই 0160 999 8469 ,01720149121 নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
দেশের শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে গেলে আপনি দুইভাবে করতে পারেন।
এক প্রাইমারি শেয়ারের মাধ্যমে এবং দুই সেকেন্ডারি শেয়ারের মাধ্যমে।
প্রাইমারি শেয়ারঃ
বাজারে কোনো কোম্পানি প্রথমে প্রাইমারি শেয়ারের মাধ্যমে প্রবেশ করে। অর্থাৎ নতুন কোনো কোম্পানিকে বাজারে অন্তর্ভুক্ত হতে হলে তাকে প্রথমে প্রাইমারি শেয়ার ছাড়তে হবে। শোনা যায় সবাই বলে প্রাইমারি শেয়ারে কোন লস নাই। সেকেন্ডারি শেয়ারে প্রচুর রিস্ক। এরকম কথা তারা কেন বলে আসুন জেনে নেই। প্রতিটি কম্পানির শেয়ারের একটা ফেস ভ্যালু থাকে। কোম্পানি যখন তার শেয়ারটি মার্কেটে ছাড়তে চায় তখন সে ফেস ভ্যালুর সাথে প্রিমিয়াম যোগ করে একটি নির্দিষ্ট টাকায় শেয়ারটি অফার করে। এসইসি (সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন) যদি অনুমোদন দেয় তবে তারা তাদের শেয়ার কেনার জন্য দরখাস্ত আহ্বান করে। যাকে আমরা IPO/আইপিও বা ইনিশিয়াল পাবলিক অফার বা প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বলে থাকি।
ধরা যাক কোনো কম্পানির ফেস ভ্যালু ১০ টাকা এবং তারা ৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ শেয়ারের দাম নির্ধারণ করল ১৫ টাকা। এখন আপনি যদি ওই শেয়ার IPO এর মাধ্যমে পেয়ে থাকেন তবে আপনার প্রতি শেয়ারে দাম পরে ১৫ টাকা। আপনি এখন ইচ্ছা করলে এই শেয়ার সেকেন্ডারি মার্কেটে বিক্রি করতে পারবেন। সাধারণত দেখা যায় প্রাইমারি শেয়ারের যে দাম তার তুলনায় সেকেন্ডারি মার্কেটে এর দাম বেশি হয়ে থাকে। আপনার শেয়ারটি যদি সেকেন্ডারি মার্কেটে ২৫ টাকায় ওপেন হয় তবে আপনি তখন বিক্রি করলে প্রতি শেয়ারে ১০ টাকা লাভ পেয়ে যাবেন। আপনি যদি মনে করেন এই কম্পানি সামনে আরও ভালো করবে তবে প্রাইমারিতে প্রাপ্ত শেয়ার আপনি অনেক দিন ধরেও রাখতে পারেন পরবর্তীকালে বেশি দামে বিক্রির জন্য। আবার ধরুন আপনি যে কম্পানির প্রাইমারি শেয়ার কিনতে চাচ্ছেন তার প্রিমিয়াম অনেক বেশি। তাহলে সেকেন্ডারি মার্কেটে আপনি যে দামে শেয়ার কিনেছেন তার তুলনায় দাম কমেও ওপেন হতে পারে। তাই প্রাইমারি শেয়ার মানেই লাভ না মনে করে কম্পানিটি কী দামে শেয়ার ছাড়ছে এবং কম্পানির আয় কেমন অর্থাৎ কম্পানিটি ভালো কি না তা যাচাই করে কিনুন।
সেকেন্ডারি শেয়ারঃ
প্রাইমারি শেয়ার যখন কেউ বিক্রি করে দেয় তখন তা সেকেন্ডারি শেয়ারে পরিণত হয়। সেকেন্ডারি শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে হলে আপনার শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। অর্থাৎ, আপনাকে ব্যবসা করার জন্য ফান্ডামেন্টাল প্লাস টেকনিক্যাল এনালাইসিস সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। এ ধারণা অর্জন করতে পারলে শেয়ার ব্যবসায় আপনি ভালো লাভ করতে পারবেন। আর আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদে শেয়ারে ব্যবসা করেন এবং একে পেশা বা বাড়তি ইনকামের সোর্স হিসেবে ব্যবহার করতে চান তবে সেকেন্ডারি মার্কেট খুবই উত্তম জায়গা।
তবে কেউ যদি মনে করেন শেয়ার ব্যবসার মাধ্যমে রাতারাতি ধনী হয়ে যাবেন তাদের এ ব্যবসায় আসা উচিত নয়। কারণ, প্রতি ব্যবসাতেই লাভ লস থাকে এবং পরিশ্রমের দরকার হয়। তাই যথেষ্ট মেধা ও বুদ্ধি খাটিয়ে ধীরেধীরে আপনি শেয়ার মার্কেটে অন্যান্য ব্যবসার তুলনায় তুলনামূলকভাবে অনেক ভালো প্রফিট করতে পারবেন এ আশ্বাস আমরা দিতে পারি।
অনেকেই শেয়ার ব্যবসা করতে চান। কিন্তু কোনোধরনের ধারণা না থাকায় আর শুরু করা হয় না। শেয়ার ব্যবসা করতে চাইলে একজন ব্যক্তিকে কী জানতে হবে এবং কীভাবে ব্যবসা শুরু করতে হবে তার একটি প্রাথমিক ধারণা আপনাদের জন্য তুলে ধরা হলো-
*প্রথমে বিও অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। গ্লোব সিকিউরিটিজ লিমিটেডে একক বা যৌথ একাউন্ট খোলা যায়।
* বয়স ১৮ বছর হতে হয়
*নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হয়
বিও অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো হলো-
* জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, নিজের ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নমিনির ১ কপি ছবি, ব্যাংক স্ট্যাটমেন্ট
জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রেও উল্লিখিত কাগজ ও ছবি জমা দিতে হবে।
* বিও অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য গ্লোব সিকিউরিটিজ লিমিটেডে মাত্র ৫০০ টাকা চার্জ দিতে হয়।
শেয়ার ক্রয়ের ক্ষেত্রে:
শুরুতে শেয়ার বেচা-কেনার ক্ষেত্রে যেসকল বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হয়-
*প্রথমে দেখতে হবে কোম্পনিটির মৌলভিত্তি কেমন অথবা কোম্পানিটি কোন ক্যাটারগরিতে অবস্থান করছে। কোম্পানিগুলোর জন্য ৪টি ক্যাটাগরি রয়েছে।
ক্যাটাগরিগুলো হলো- A, B, N ও Z
ক্যাটাগরি A: যে সকল কোম্পানি প্রত্যেক বছর নিয়মিতভাবে এজিএম করে ও ১০% বা ১০% এর বেশি লভ্যাংশ দিয়ে থাকে।
ক্যাটাগরি B: যে সকল কোম্পানি প্রত্যেক বছর নিয়মিতভাবে এজিএম করে ও ১০% এর কম লভ্যাংশ দিয়ে থাকে।
ক্যাটাগরি Z: যেসব কোম্পানি এক বছর বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেয় না, কোম্পানীকে Z ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই কোম্পানীর শেয়ার ক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্রোকারেজ হাউজগুলো মার্জিন একাউন্টের বিপরীতে কোন লোন সুবিধা প্রদান করে না। এই কোম্পানীর শেয়ারগুলো ক্রয়ের ৯ কার্যদিবস পর বিক্রি করতে হয়।
ক্যাটাগরি N: বাজারের অন্তর্ভুক্ত হওয়া নতুন কোম্পানিগুলোর এজিএম (বার্ষিক সাধারণ সভা) হওয়ার আগ পর্যন্ত নতুন কোম্পানিগুলো N ক্যাটাগরিতে অবস্থান করে।
কোম্পানির ইপিএস (আর্নিং পার শেয়ার) কত? প্রত্যেক কোম্পানি বছরে ৪টি কোয়ার্টারে ইপিএস দিয়ে থাকে। ইপিএস হলো শেয়ার প্রতি আয়। কোনো কোম্পানি একটি নির্দিষ্ট সময়ে যে পরিমাণ লাভ করে সেই লভ্যাংশকে মার্কেটের মোট শেয়ারে ভাগ করে দিলে যা আসে তাই হলো ইপিএস।
কোম্পানির শেয়ারের পিই (প্রফিট আর্নি রেশিও) কত? যে কোম্পানির পিই যত বেশি সে কোম্পানি তত বেশি অতি মূল্যায়িত। বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটের কোম্পানিগুলোর পিই ২৫ এর বেশি হলে ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করা হয়।
এবং মার্কেট এনালাইসিস এর ভালো ফলাফল এর জন্য আমাদের এপপ্সটি বেবহার করতে পারেন ধন্যবাদ
কোন শেয়ার দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করবো ?
নতুন বিনিয়োগকারীরা প্রায়ই প্রশ্ন করেন যে, কোন শেয়ার দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করবেন। অনেকেই বিনিয়োগের তেমন কোন ধারনা না থাকায় অথবা শেয়ারবাজার সম্পর্কে ভালভাবে না জেনেই বিনিয়োগ করে শুরুতেই লস করে বসেন আবার অনেকেই পূজি হারান। নতুন বিনিয়োগকারীদের শুরুতেই এরকম ক্ষতির মুখে পরা থেকে রক্ষা করতে মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড সর্বদাই সচেষ্ট। তাই যারা মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর নতুন বিনিয়োগকারী বা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য আমাদের এই পরামর্শমূলক ব্লগ।
প্রাইমারি মার্কেটে (আইপিও তে) তেমন কোন ঝুকি না থাকলেও সেকেন্ডারি বাজারে ঝুকি থাকবেই তাই শুরুতে সেকেন্ডারি বাজারের কোম্পানি এবং বাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে জেনে ও বুঝে বিনিয়োগ শুরু করা উচিৎ। নতুন বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে ডিএসই তাদের তালিকাবদ্ধ কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভাল ৩০ টি কোম্পানির একটি তালিকা প্রকাশ করে যা ডিএস ৩০ (DS30) নামে পরিচিত। সবার জন্য এই তালিকাটি ডিএসই ওয়েবসাইটে দেয়া থাকে । নতুন বিনিয়োগকারীরা ঝুকিপূর্ণ , অস্থিতিশীল, গুজবে পাওয়া বা হুজুগে শেয়ারে বিনিয়োগ না করে ডিএস ৩০ (DS30) ইনডেএক্সের শেয়ার গুলো দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন যা একই সাথে লাভজনক ও কম ঝুকিপূর্ণ ।
কিভাবে খুঁজে পাবেনডিএস ৩০ (DS30)ইনডেক্সটি ও সেরা ৩০ টি শেয়ারের তালিকা?
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইট এর এই লিঙ্কে পেয়ে যাবেন ডিএস ৩০ (DS30) এর শেয়ার তালিকা -https://stocknow.com.bd/about-us?fbclid=IwAR3R1_LgdT6063xsedyJ07JEE0tYLOIfZ1OMjRcxu_6v7LZ8pBwNp5qZtiU
ডিএস ৩০ (DS30) ইনডেক্সটি মূলত বাজারকে নেতৃত্ব দেয়া বিনিয়োগযোগ্য সেরা ৩০ টি কোম্পানির প্রতিদিনের বাজার পরিস্থিতি প্রকাশ করে। ডিএস ৩০ (DS30) এর শেয়ার গুলোর বৈশিষ্ট্য হল –
* এই শেয়ার গুলোর মার্কেট ক্যাপিটাল ৫০ কোটি টাকার উপরে ।
* প্রতিদিন গড়ে ৫০ লক্ষ টাকার অধিক মূল্যের শেয়ার লেনদেন হয়।
* এই শেয়ারগুলো সবসময়ই ক্রয়-বিক্রয় যোগ্য ।
* ভাল আয়ের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সেরা ৩০ টি কোম্পানিকে ডিএস ৩০ (DS30) তালিকায় রাখা হয়।
* শেয়ার গুলোর বাৎসরিক আয় অবশ্যই ইতিবাচক (পজেটিভ) হতে হবে।
* প্রতিবছর শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ভাল ডিভিডেন্ড ঘোষনা করে।
* ফান্ডামেন্টাল শেয়ার বিধায় ঝুকির পরিমান তুলনামূলকভাবে অনেক কম এবং শেয়ারের হঠাৎ উঠানামা কম হয় ।
* প্রতি ৬ মাস পরপর ডিএস ৩০ (DS30) তালিকাটি আপডেট করা হয়।
গুজবে কান দিবেন না, জেনে-বুঝে বিনিয়োগ করুন। বিনিয়োগ শুরু করুন ডিএস ৩০ (DS30) এর শেয়ার গুলো দিয়ে। আত্মবিশ্বাস অর্জন করুন, এরপর ভিন্ন কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিন।
সতর্কীকরণ: আজকে StockNow প্রশ্ন উত্তর পর্বে যে সমস্ত উদাহরণ ব্যবহার করা হয়েছে কেবল মাত্র শিক্ষামূলক উদ্দেশে এবং তথ্যের জন্য। বিনিয়োগ সম্পর্কিত কোনো সিদ্ধান্তে StockNow টিম দায়ী থাকবে না ধন্যবাদ।
ডিভিডেন্ড ইয়েল্ড chart
Dividend yield কি? বিনিয়োগের ক্ষেত্রে dividend yield ratio কি কাজে লাগে? এবং আপনার বিনিয়োগ করা স্টকটি আপনাকে কেমন লাভ দিতে পারে? বুঝুনঃ Dividend yield হলো লভ্যাংশের উৎপাদন বা ফলন বা লভ্যাংশ প্রকাশ করা। আর dividend yield ratio হচ্ছে কোনো শেয়ারের বর্তমান দামের তুলনায় কম্পানির বাৎসরিক লভ্যাংশ কেমন দিবে বা অনুপাত (ratio).আপনি আজকে শেয়ারটি যে দামে কিনবেন বা কিনছেন সে শেয়ারটি আজকের এই দামে কেমন ডিভিডেন্ড আসে বা দিচ্ছে বা দিবে, সেইটা বের করার সূত্র বা রেশিও হচ্ছে Dividend yield। কম্পানি তার লাভের কিছু অংশ শেয়ারহোল্ডারদের দিয়ে থাকে একেই আমরা dividend বলে থাকি। এই ডিভিডেন্ড তার ব্যবসায়ের প্রয়োজনে দিতেও পারে, না-ও দিতে পারে, আবার প্রতি বছর লাগাতার দিতে পারে আবার মাঝে না-ও দিতে পারে। এই ডিসিশন একমাত্র বোর্ডের ডাইরেক্টরদের উপর নির্ভর করে। আমাদের বাজারে শেয়ারের ফেইস ভ্যালু হচ্ছে ১০ টাকা। আর এই ফেইস ভ্যালুর উপর প্রতিটি কম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করে থাকে। ধরে নেই কোনো এক কম্পানির নাম jmismdlযার মার্কেট price =৪৬৬৳ফেইস ভ্যালু হচ্ছে =১০৳সে ৩০% লভ্যাংশ (dividend)দিয়েছিল।তাহলে ১০ টাকা ফেইস ভ্যালু উপর লভ্যাংশ কত টাকা হয় আমরা বের করি ↓। ৩০(লভ্যাংশ)÷১০০( শতকরা%) ×১০(ফেইস ভ্যালু)=৩৳। তারমানে ১০ টাকায় ৩ টাকা দিয়েছে বা একটি শেয়ারে ৩ টাকা দিচ্ছে। আসেন এবার Dividend yield (লভ্যাংশের উৎপাদন) নিয়ে আমরা বুঝি।কম্পানি তার শেয়ারের বর্তমান মার্কেট দামে কেমন পরিমাণ ডিভিডেন্ড দিচ্ছে Dividend yield ratio দারা আমরা বুঝতে পারি।আগে আমরা Dividend yield (লভ্যাংশের ফলন বা উৎপাদন) এর সূত্রটি দেখেনি ↓ Dividend Yield (লভ্যাংশের ফলন বা উৎপাদন)(বার্ষিক লভ্যাংশ ÷ বর্তমান স্টক মূল্য)শতকরা হারে হয়ঃ(বার্ষিক লভ্যাংশ ÷ বর্তমান স্টক মূল্য)×১০০এবার দুটি স্টক নিয়ে বিশ্লেষণ করিঃ১. JMISMDL* সর্বশেষ ৩০% ডিভিডেন্ড দিয়েছে। *একটি শেয়ারের দাম বাজার মূল্য ৪৬৬ টাকা।(৩০÷৪৬৬)×১০০=৬%এখন আপনি যদি JMISMDL তে ইনভেস্ট করেন তাহলে বাজার মূল্যের সাথে dividend yield হিসাব করলে দেখবেন ৬% হয়। কোম্পানির তার লাস্ট ডিভিডেন্ড দেওয়ার সাথে অনেক ডিফারেন্স মানে কম। তাহলে কিভাবে বেশি দিচ্ছে? কারণ কম্পানি তার রিজার্ভ থেকে নিয়ে ডিভিডেন্ড ৩০% দিচ্ছে। আগামীতে ইচ্ছা করলে এই কম্পানি আপনাকে ৬% বা ডিভিডেন্ড না-ও দিতে পারে, যদি নতুন কোনো প্রজেক্ট নিয়ে থাকে।২. EHL* সর্বশেষ ২৫% ডিভিডেন্ড দিয়েছে। * একটি শেয়ারের বাজার মূল্য ৫৩.২০ টাকা। (২৫÷৫৩.২০)÷১০০=৪৭% এখন আপনি যদি EHL এ ইনভেস্ট করেন তাহলে বাজার মূল্যের সাথে dividend yield হিসাব করলে দেখবেন ৪৭% হয়। তার মানে কম্পানির লাস্ট ডিভিডেন্ড থেকে বেশি বা বেশি দিতে পারবে।আবার এর চেয়ে বেশি দিতে পারবে রিজার্ভ থেকে, যদি নতুন কোনো প্রজেক্ট না নেয়।বন্ধরা Dividend yield বিনিয়োগকারীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ, কারন আপনি হয়তো চাইবেন একটি ভালো মৌলভিত্তিক কম্পানি শেয়ার কিনত যার প্রতি বছর eps বাড়বে এবং এর সাথে ভালো ডিভিডেন্ড দিবে আর তার সাথে শেয়ারের দামও বাড়বে।*dividend yield এর সাথে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে কম্পানির eps বাড়ছে কিনা। * আবার অনেক কম্পানি eps ধারাবাহিক ভাবে ভলো করতে থাকে কিন্তুু dividend yield এর সাথে মিলে আসে না ডিভিডেন্ড কম দিয়ে থাকে এতে মনে করতে হবে কম্পানি হয়তো তার লোন রিকভারির জন্যে বা নতুন কোনো প্রজেক্ট এরজন্য ডিভিডেন্ড কম দিয়েছে। এতে অবশ্যই মনে করবেন সামনে অনেক ভালো একটা ডিভিডেন্ড পাবেন এবং কম্পানি ভালো পারফর্মেন্স এর রেজাল্ট দিবে। * বন্ধুরা বাজার খারাপ থাকলে অনেক মৌলভিত্তিক বা ফান্ডামেন্টাল এর শেয়ারের দাম কমে যায় তখন কিন্তু dividend yield ও বেড়ে যায় এটাই স্বাভাবিক আর তখনই বিনিয়োগ করার সুবর্ন সুযোগ। ধন্যবাদ। বুঝার জন্য দুই তিন বার পড়ুন। like ও comments করে এক্টিভ থাকবেন।
শেয়ার নাম সহ কোড কোথায় পাওয়া যায়
আপনার মূল্যবান প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ । এই বিষয়টি StockNow apps আছে। আমাদের অ্যাপস ব্যবহার করার জন্য ধন্যবাদ। আমরা ক্রমান্বয়ে নতুন নতুন ফিচার যোগ করব।আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন।
Sir, ধন্যবাদ, আপনার অনুসন্ধানের জন্য খুব শিগ্রই যুক্ত করা হবে
StockNow টিম বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছে কোন সমস্যা অথবা নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:
0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন
SME শেয়ার বলতে কি বোঝায়
এসএমই (SME) কি?
SME হলো তিনটি ইংরেজী শব্দের প্রথম অক্ষর। এখানে এস বলতে স্মল (Small) অর্থাৎ ক্ষুদ্র, এম বলতে মিডিয়াম (Medium) অর্থাৎ মাঝারি এবং ই তে এন্টারপ্রাইজ (Enterprise) অর্থাৎ শিল্পোদ্যোগকে বুঝায়। কাজেই SME হলো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ (Small and medium enterprise)।
এসএমই (SME) এর সংজ্ঞা
এসএমই (SME) এর সংজ্ঞায় উইকিপিডিয়াতে বলা হয়েছে-
Small and medium-sized enterprises (SMEs) or small and medium-sized businesses (SMBs) are businesses whose personnel numbers fall below certain limits.
অর্থাৎ
SME হলো তিনটি ইংরেজী শব্দের প্রথম অক্ষর। এখানে এস বলতে স্মল (Small) অর্থাৎ ক্ষুদ্র, এম বলতে মিডিয়াম (Medium) অর্থাৎ মাঝারি এবং ই তে এন্টারপ্রাইজ (Enterprise) অর্থাৎ শিল্পোদ্যোগকে বুঝায়। কাজেই SME হলো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ (Small and medium enterprise)।
অর্থাৎ ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের এন্টারপ্রাইজ (এসএমই) বা ছোট এবং মাঝারি আকারের ব্যবসায় (এসএমবি) হল এমন ধরনের ব্যবসা, যাদের কর্মীদের সংখ্যা নির্দিষ্ট সীমার নীচে থাকে।
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের বর্তমান প্রচলিত সংজ্ঞাটি বেটার বিজনেস ফোরাম কর্তৃক সুপারিশকৃত এবং সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক তা অভিন্ন সংজ্ঞা হিসেবে চালু করেছে। নিম্নে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের সংজ্ঞার নিয়ামকগুলো দেয়া হ’লঃ
১. স্মল এন্টারপ্রাইজের সংজ্ঞাস্মল এন্টারপ্রাইজ বলতে এমন প্রতিষ্ঠানকে বুঝাবে যা কোন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী নয় এবং নিম্নোক্ত নিয়ামকগুলো পূরণ করেঃখাত, ভূমি, ইমারত ব্যতীত স্থায়ী সম্পদের পরিমাণ এবং কর্মরত লোকবল (অনূর্ধ্ব)ক) সেবা খাতঃ ৫০,০০০-৫০,০০,০০০= ২৫ জনখ) ব্যবসা খাতঃ ৫০,০০০-৫০,০০,০০০= ২৫ জনগ) শিল্প খাতঃ ৫০,০০০-১,৫০,০০,০০০= ৫০ জন।
২. মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজের সংজ্ঞামাঝারি এন্টারপ্রাইজ বলতে এমন প্রতিষ্ঠানকে বুঝাবে যা কোন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী নয় এবং নিম্নোক্ত নিয়ামকগুলো পূরণ করেঃখাত, ভূমি, ইমারত ব্যতীত স্থায়ী সম্পদের পরিমাণ এবং কর্মরত লোকবল (অনূর্ধ্ব)ক) সেবা খাতঃ ৫০,০০,০০০-১০,০০,০০,০০০= ৫০ জনখ) ব্যবসা খাতঃ ৫০,০০,০০০-১০,০০,০০,০০০= ৫০ জনগ) শিল্প খাতঃ ১,৫০,০০,০০০-২০,০০,০০,০০০= ১৫০ জন।
Sir, ধন্যবাদ, আপনার অনুসন্ধানের জন্য অনুগ্রহপূর্বক আপনার সমস্যাটি সমাধান এর জন্যএই 0160 999 8469 ,01720149121 নাম্বারে যোগাযোগ করুন।অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন [email protected] আমরা ক্রমান্বয়ে নতুন নতুন ফিচার যোগ করব। StockNow সাথেই থাকুন।