Categories
Uncategorized

শেয়ার মার্কেট সম্পর্কিত ২৭টি প্রাথমিক পরিভাষা / Share Market Related 27 Basic Terms & Abbreviations.

যারা নতুন শেয়ার মার্কেটে আসতে চাচ্ছেন তাদের শেয়ার মার্কেটে ব্যবহৃত বেসিক কিছু টার্ম সম্পর্কে ধারণা থাকাটা খুব জরুরি। এই টার্ম গুলো সম্পর্কে ধারণা থাকলে আপনি সহজেই শেয়ার মার্কেটের সকল website, news বুঝতে পারবেন ।

চলুন তবে শেয়ার মার্কেটের একদম বেসিক কিছু টার্ম সম্পর্কে খুব সংক্ষেপে জেনে নেওয়া যাক।

Trading CodeLTP*HighLowClosep*YCP*ChangeTradeValue (Mn)Volume
ABC20.82019.920.8200.857038.83319,074
XYZ105.1107.3102.1105.1103.61.599363.91560,808


১. Trading Code/ Stock Symbol :

কোনো একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির সংক্ষিপ্ত রূপ যা দ্বারা স্টক এক্সচেঞ্জ কোনো স্টককে সনাক্ত করে।যেমনঃBATBC দ্বারা British American Tobacco Bangladesh Company Limited, ALARABANK দ্বারা  Al-Arafa Islami Bank Limited  কে বোঝায়।

২. LTP/ Last Traded Price:

সর্বশেষ শেয়ারটি কত দামে ক্রয় বিক্রয় হয়েছে।উপরের ছবিতে  XYZ কোম্পানিটি 105.1 টাকা লেনদেন হয়েছে।

৩. High:

আজকের সর্বোচ্চ কত টাকায় শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে।

৪. Low:

আজকের সর্বনিম্ন কত টাকায় শেয়ারটি ক্রয় বিক্রয় হয়েছে।

৫. Closep/closing price:

আজকের শেয়ারটি সর্বশেষ কত টাকায় ক্রয় বিক্রয় করা হয়েছে। ট্রেডিং আওয়ার শেষে শেয়ারটি দাম কত দিত।

৬. Change:

একটি শেয়ার গত দিনের তুলনা বর্তমানে কত টাকা হ্রাস/বৃদ্ধি পেয়েছে।  Change=YCP-LTP

৭. %Change:

 গতদিনের দামের তুলনায় আজকে শতকরা কত হ্রাস/বৃদ্ধি পেয়েছে তা বুঝায়।

%change=(LTP-Current Price)×100/Current price

৮. YCP/Yesterday’s closing price.

গতকালের ট্রেডিং আওয়ার শেষে শেয়ারটির মূল্য কত ছিলো তা নির্দেশ করে YCP

৯. Trade:

ট্রেড দ্বারা মোট কতবার লেনদেন হয়েছে তা বুঝায়।

১০. Value:

সর্বমোট কতটাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে তা মিলিয়নে নির্দেশ করে।

১১. 52 weeks Moving Range/52WH-52WL

একটি শেয়ার গত ৫২ সপ্তাহে সর্বোচ্চ কত টাকায় এবং সর্বনিম্ন কত টাকায় লেনদেন হয়েছে তা নির্দেশ করে 52 Week Moving Range,যেমনঃ XYZ শেয়ারের 52 Week Moving Range 81-28,অর্থাৎ৫২ সপ্তাহে XYZ শেয়ারের সর্বোচ্চ মূল্য ছিল 81 টাকা & সর্বনিন্ম মূল্য ছিল ২৮ টাকা (52WH=81, 52WL=28) ।

১২. Ask Price:

একজন বিক্রেতা সর্বনিম্ন যে দামে শেয়ার বিক্রি করতে চায়।

১৩. Bid Price:

একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ যে দামে শেয়ার কিনতে চায়।

১৪. Portfolio:

সামগ্রিক দিক থেকে আপনার সংগৃহীত সকল শেয়ার,স্টক,বন্ড,মিউচু্য়াল ফান্ডে ইত্যাদির সমষ্টি ছক হলো আপনার portfolio.

১৫. Sector/খাতঃ

সমজাতীয় কোম্পানির শেয়ারের গ্রুপকে এক একটি Sector/খাত বলে।

১৬. Share Market Index:

শেয়ার বাজারের নিবন্ধিত সকল শেয়ারের বা নির্বাচিত কিছু শেয়ারের মানদণ্ড /benchmark  হলো শেয়ার বাজারের সূচক।এটি দ্বারা শেয়ার বাজারের কিছু  বা সমস্ত শেয়ারের মান/value  পরিমাপ কে বোঝায় যায়। DSEX,DS30, DSES এগুলো হচ্ছে DSE এর বিভিন্ন Index.

১৭. Circuit Breaker:

Circuit Breaker বলতে একটি নির্দিষ্ট দিনে শেয়ার price এর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন দামের একটি সীমাকে বোঝায়। সীমা/Range এর বেশি বা কম দামে শেয়ার লেনদেন হতে পারবে না।  

১৮. Circuit low:

একটি শেয়ারের দাম আজকের দিনে সর্বনিম্ন কত হতে পারবে। অর্থাৎ circuit low price এর চেয়ে কম দামে শেয়ার লেনদেন করা যাবে না।

 ১৯. Circuit up:

একটি শেয়ারের দাম আজকে সর্বোচ্চ কত হতে  পারবে। অর্থাৎ circuit up price এর চেয়ে বেশি দামে শেয়ার লেনদেন করা যাবে না ।

২০. Volatility:

শেয়ার price এর দ্রুত up/down হওয়ার বিষয়টিকে বোঝায় volatility.

২১. Bull Market:

শেয়ার মার্কেটে যখন শেয়ারের দাম ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে অর্থাৎ মার্কেট uptrend এ রয়েছে তখন ঐ মার্কেটকে Bull Market বলে।Bull market এ বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের দাম বৃদ্ধি পাবে  এই প্রত্যাশা রাখে।


২২. Bear Market:

শেয়ার মার্কেটে যখন শেয়ারের দাম ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে অর্থাৎ মার্কেট Downtrend এ রয়েছে তখন ঐ মার্কেটকে Bear Market বলে। Bear market এ বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের দাম হ্রাস পাবে  এই প্রত্যাশা রাখে।

২৩. Share Category:

শেয়ার বাজারে বিভিন্ন মানদণ্ড অনুযায়ী কোম্পানি গুলোকে বিভিন্ন category তে ভাগ করা হয়েছে।A,B,N,Z শেয়ারের বিভিন্ন category.

২৪. Broker:

যে ব্যক্তি নির্দিষ্ট ফি/ Commission এর বিনিময়ে বিনিয়োগকারীর পক্ষে শেয়ার ক্রয় বিক্রয় করে।

২৫. Bid Ask Spread:

Bid price ও Ask price এর পার্থক্য কে Spread বলে।

২৬. Market Capitalisation:

শেয়ার বাজার একটি কোম্পানির সামগ্রিক মূল্যই হচ্ছে কোম্পানির Market capitalisation.অর্থাৎ একটি কোম্পানির সকল শেয়ারের বর্তমান মার্কেট price  কে Market capitalisation বলে।

২৭. Divident:

কোম্পানির মোট আয়ের যে অংশ শেয়ারহোল্ডারদের কে বিতরণ করা হয়।

    শেয়ার মার্কেটে আরো অনেক টার্ম/Abbreviation ব্যবহৃত হয়,সেগুলো জানতে  আমাদের website follow করুন।আর যদি আপনি শেয়ার মার্কেট বিষয়ক অন্য যেকোনো টার্ম জানতে চান তাহলে কমেন্ট করে জানান আমরা তা আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব।

Categories
Uncategorized

শেয়ার ও শেয়ার মার্কেট কি? / What is share and share market?

শেয়ার কি?/ What is Share?

শেয়ার হচ্ছে একটি কোম্পানির মালিকানার অংশ বা কোনো কোম্পানির মূলধনের একটি অংশকে শেয়ার বলে।অর্থাৎ কোম্পানি তার মূলধনকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করলে সেই প্রত্যেকটি অংশকে একটি শেয়ার বলে।

কোম্পানি মূলধন সংগ্রহের জন্য এই শেয়ার জনগণের নিকট বিক্রয় করতে পারে।জনগণের নিকট শেয়ার বিক্রয়ের জন্য কোম্পানিকে শেয়ার মার্কেটে নিবন্ধিত হতে হয়। শুধুমাত্র নিবন্ধিত কোম্পানির শেয়ার আমরা শেয়ার মার্কেট থেকে কিনতে পারি।আর এই একটি শেয়ার কেনার মাধ্যমে যে কেউ কোম্পানির একটি ক্ষুদ্র অংশের মালিক হতে পারে।

শেয়ার মার্কেট কী? What is Share Market?

যে মার্কেটে শেয়ার কেনা-বেচা হয়ে থাকে সেটিই শেয়ার মার্কেট।এখানে শুধুমাত্র নিবন্ধিত শেয়ার বিক্রি করা হয়ে থাকে।এবং এখানে শেয়ার ছাড়াও অন্যান্য ফাইন্যানশিয়াল ইন্সট্রুমেন্ট লেনদেন করা হয়ে থাকে। যেমনঃ বন্ড,মিউচুয়াল ফান্ড, ডিবেঞ্চার ইত্যাদি।

আমাদের দেশে দুটি শেয়ার মার্কেট আছে।

১/ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ।

২/চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। 

শেয়ার মার্কেট প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকে – 

ক) প্রাইমারী শেয়ার মার্কেট।

খ)সেকেন্ডারী শেয়ার মার্কেট।

ক) প্রাইমারী শেয়ার মার্কেট/ Primary Share Market:

কোনো কোম্পানি যখন জনগণের নিকট শেয়ার বিক্রি করতে চায় তখন সেই কোম্পানি প্রথমে মার্কেটে নিবন্ধিত হয়।এই নতুন নিবন্ধিত কোম্পানির শেয়ার যে মার্কেটে লেনদেন করা হয় সেই মার্কেটই হলো প্রাইমারী শেয়ার মার্কেট।প্রাইমারী শেয়ার মার্কেটে সিকিওরিটি বা শেয়ার তৈরি করা হয়। এই বাজারে কোম্পানিগুলি প্রথমবারের জন্য জনগণের কাছে নতুন স্টক এবং বন্ড বিক্রি করে করে। আইপিও (Initial public offering/IPO) প্রাথমিক বাজারের একটি উদাহরণ। IPO এর মাধ্যমে নতুন কোম্পানি শেয়ার বাজারে আসে। আমাদের দেশে  আইপিও শেয়ারের চাহিদা অনেক বেশি থাকে। কারন আইপিও শেয়ার গুলিতে লোকসান হবার সম্ভবনা খুবি কম । প্রাইমারী শেয়ার মার্কেটে নতুন শেয়ার এর দাম ফিক্স থাকে। 

খ)সেকেন্ডারী শেয়ার মার্কেট/ Secondary Share Market :

প্রাইমারী শেয়ার মার্কেটে যে সকল শেয়ার ইস্যু করা হয় সেই শেয়ার গুলো পরবর্তীতে সেকেন্ডারী মার্কেটে ক্রয় বিক্রয় করা হয়।অর্থাৎ সেকেন্ডারী মার্কেটে পূর্বে ইস্যুকৃত বিদ্যমান শেয়ারগুলোকে ক্রয় বিক্রয় করা হয়। আমাদের দেশের সেকেন্ডারী শেয়ার মার্কেট এর শেয়ার গুলো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এ ক্রয় বিক্রয় করা হয়। সেকেন্ডারী মার্কেটে শেয়ার এর দাম চাহিদা অনুযায়ী উঠানামা করে। 

উদাহরণ ঃ XYZ কোম্পানি শেয়ার বিক্রির এর মাধ্যমে মূলধন বারাতে চাচ্ছে। তাহলে কোম্পানিটি শেয়ার মার্কেট নিবন্ধন এর অনুমদন নিয়ে কোন underwriter এর মাধ্যমে জনগনের নিকট প্রাথমিক শেয়ার মার্কেট এ শেয়ার বিক্রি করবে। সেই শেয়ার গুলো কিনবে সাধারন মানুষ, বিভিন্ন দেশি বিদেশি প্রতিষ্ঠান ও  উক্ত প্রতিষ্ঠানের  ডিরেক্টর । পরবর্তীতে ওই শেয়ারগুলো  যারা  কিনেছে তারা নিজেদের মধ্যে ক্রয় বিক্রয় করবে সেকেন্ডারী শেয়ার মার্কেট বা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এ।

Categories
জিজ্ঞাসা

ক্যান্ডেলস্টিক কি? candle এর উপরের এবং নিচের চিকন রেখাগুলি কি?

Candlesticks

ট্রেডিং চার্টে আমরা ৩ প্রকোর চার্ট দেখতে পাই Bar Chart, Candlesticks এবং Line chart. এর মধ্যে Candlesticks হল সবচেয়ে জনপ্রিয়. এই Candlesticks ফর্মুলা জাপানীদের তৈরি। কারন, এই Candlesticks এর কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট আছে যার দ্বারা ট্রেডিং মার্কেটের ট্রন্ড, অবস্থান, আচরন এবং ট্রেডিং দিক নির্দেশনা পাওয়া যায়. ক্যান্ডেলস্টিক চার্ট টেকনিক্যাল এনালাইসিস এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

ক্যান্ডেলস্টিক চার্টে আপনি দু-ধরনের ক্যান্ডেল পাবেন, একটি হল বায় ক্যান্ডেল এবং আরেকটি হল সেল ক্যান্ডেল। বায় ক্যান্ডেল সাধারণত(Green or May be Hollow) এবং সেল ক্যান্ডেল (Red or May be Filled) কালার হয়ে থাকে। অবশ্য আপনি চাইলে আপনার পছন্দমত কালারে সাজাতে পারেন। ক্যান্ডেল এর মুল বডি’র উপরে-নিচে যে দুটি রেখা থাকে সেগুলোকে Shadow বলা হয়, উপরেরটিকে আপার শেডো এবং নিচের টিকে লওয়ার শেডো বলা হয়।

প্রাইস যদি ক্যান্ডেল এর নিচ থেকে শুরু(Open) করে উপর দিকে শেষ(Close) হয় তখন তাকে বায় ক্যান্ডেল বলা হয় এবং প্রাইস উপর থেকে শুরু(Open) হয়ে নিচের দেকে শেষ(Close) হয় তাকে সেল ক্যান্ডেল বলা হয়। অর্থাৎ একটি ক্যান্ডেলে আপনি চারটি প্রাইস ভেলু পাবেন, Open, Close, High and Low. এবং আপনি যে টাইম ফ্রেমে থাকবেন এক একটি ক্যান্ডেল এর ব্যাপ্তি হবে সেই সময় পর্যন্ত।

Categories
জিজ্ঞাসা

Technical Indicator কী ? জনপ্রিয় টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর সম্পর্কে বলবেন ?

Technical Indicator হল ট্রেডিং করার একটি টুল । যা আপনাকে ট্রেডিংয়ের জন্য কখন প্রবেশ করা উচিত, কখন বাহির হওয়া উচিত এবং কোথায় স্টপ লস দেওয়া উচিত তার দিক নির্দেশ করে ।Technical Indicator সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নীচের অ্যাটিক্যালটি পড়ুন ।

Technical Indicator কী ?

Technical Indicator এক ধরনের নির্দেশক , যা আপনাকে প্রাইস বাড়বে কি কমবে তার আগাম দিক নির্দেশ করে ।যদি আপনার ট্রেড নেওয়ার পরিকল্পনা থাকে কিন্ত কখন প্রবেশ করা উচিত এবং কখন বের হওয়া উচিত সেই সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা নিতে সাহায্য করে টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর ।এছাড়া টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর বাজারের ট্রেন্ড বুঝতে সাহায্য করে ।

আজকের ব্লগে আমি আপনাদের সাথে কিছু জনপ্রিয় Technical Indicator সম্পর্কে আলোচনা করব যার সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি লাভজনক ট্রেড করতে পারবেন ।

Heikin Ashi :

এই ইন্ডিকেটর ব্যবহার করে ট্রেন্ড চিহ্নিত করা যায় ।Heikin Ashi কিভাবে পড়বেন নিন্মে আলোচনা করা হল-

১) লং গ্রীন ক্যান্ডেল একসঙ্গে গঠন হবে , তার নীচে কোন shadow না থাকলে Bullish Trend ।

Bollinger Bands

Bollinger Bands ইন্ডিকেটরের  সাহায্যে স্টকের volatility এবং স্টকের সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স নির্ণয় করা যায় ।ব্রান্ড যত বড় হবে Volatility তত বেশি । ব্রান্ড যত ছোট হবে Volatility তত কম হবে ।

আপার লাইন টাচ করলে রেজিস্ট্যান্স এবং লোয়ার লাইন টাচ করলে সাপোর্ট ।প্রাইস সবসময় মাঝখানে চলে আসে ।

সাইডওয়ে মার্কেটের জন্য এই ইন্ডিকেটর উপযুক্ত ।

নীচের লাইন টার্চ করলে বাই (Buy) এবং উপরের লাইন টার্চ করলে সেল (Sell) ।

ইন্ট্রাডে ট্রেডিং করার জন্য ১৫ মিনিট চার্টে এবং সুইং ট্রেডিং করার জন্য ৪ঘন্টা কিংবা এক দিনের চার্টে আনালাইসিস করতে

হবে ।

MACD

এই Technical Indicator বিনিয়োগকারীদের  momentum নির্ণয় করতে  সাহায্য করে ।যখন MACD ‘০’  উপরে চলে যাবে তখন প্রাইস uptrend এবং MACD যখন ‘০’ নীচে চলে যাবে তখন Down trend প্রবেশ করে ।

এই ইন্ডিকেটর দুটি লাইন নিয়ে গঠিত, একটি MACD এবং অন্যটি Signal line । সেটি খুব ধীরে ধীরে পরিবর্তন হয় ।

যখন MACD , Signal line এর নীচে চলে যাবে তখন প্রাইস নীচের দিকে যাবে , যখন MACD , signal line এর উপরে যাবে , তখন প্রাইস উপরের দিকে যাবে ।

যদি ইন্ডিকেটর ‘০’ উপরে থাকে , তখন লক্ষ্য করুন MACD ক্রস করে signal line এর উপরে , তখন সেটি কেনার সংকেত ।

যদি ইন্ডিকেটর ‘০’ নীচে থাকে এবং MACD ক্রস করে signal line এর নীচে তখন সেল করার সংকেত দেয় ।

অবশ্যই মনে রাখবেন Bollinger Bands এর সাথে  Moving Average একসাথে ব্যবহার করা যাবে না ।

২) লং রেড ক্যান্ডেলের লোয়ার স্যাডো থাকলে Bearish Trend ।

৩) শর্ট ক্যান্ডেলের ওপর নীচ স্যাডো থাকলে consolidation Candle । এই সময় ট্রেন্ড রিভারশেল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয় ।

৪) ক্যান্ডেল ছোট হতে শুরু হলে upper trend দুর্বল হতে শুরু করছে ।

৫) বেয়ারিশ ট্রেন্ডের আপার স্যাডো গঠন হলে Bearish Trend দুর্বল হচ্ছে ।

ADX (Average Directional Index )

ADX এর সাহায্য ট্রেন্ড কতটা শক্তিশালী তা পরিমাপ করা হয় ।

ADX 40 এর উপরে থাকলে প্রাইসের একটি ট্রেন্ড আসে সে উপরে কিংবা নীচে যেকোন দিকে হতে পারে ।যখন ADX ইন্ডিকেটর ২০ নীচে থাকে তখন ট্রেন্ড দুর্বল হচ্ছে কিংবা নন ট্রেন্ডের দিকে যাচ্ছে ।

ADX হল মেইন ইন্ডিকেটর যার রং কালো । এছাড়া দুটো অতিরিক্ত লাইন থাকে সেগুলি হল DMI+ এবং DMI- , এই লাইনগুলোর রং লাল এবং সবুজ হয় । এই তিনটি লাইন একসঙ্গে কাজ করে স্টকের ট্রেন্ডের দিক নির্দেশ করে ।

MDI (Market Direction Indicator)

স্টক প্রাইস MDI কে উপরে ক্লস হলে Buy Signal । স্টক প্রাইস MDI নীচে এসে ক্লস হলে Sell Signal ।

RSI (Relative strength index )

RSI মূল ব্যবহার হল overbought এবং oversold নির্ণয় করার জন্য ।যখন RSI 70 এর উপরে থাকবে তখন সেটি overbought এবং RSI যখন ৩০ নীচে থাকবে তখন সেটি oversold zone ।

আজকের ব্লগে জনপ্রিয় ছয়টি Technical Indicator সম্পর্কে আলোচনা করা হল। আশা করি এই ব্লগটি মন দিয়ে পড়লে আপনাদের Technical Analysis করতে অনেক সুবিধা হবে । আপনারা টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস করার জন্য এই ওয়েবসাইটি ব্যবহার করতে পারেন ।

Categories
জিজ্ঞাসা

Moving Averages আসলে কি এবং কিভাবে আপনি আপনার Trade-এ Moving Averagesব্যাবহার করবেন ?

✅ Moving Average কাকে বলে?

Moving Average এর Definition দিতে গেলে Statistics এর সাহায্য নিতে হয় যেখান থেকে এটার উৎপত্তি। যখন অনেকগুলো সংখ্যার Series থেকে অল্প কতকগুলো সংখ্যাকে নিয়ে পরপর গড় করা হয় তখন তাকে Moving Average বলা হয়।

আবার অন্য ভাবে বলতে গেলে, Stock Market এর ক্ষেত্রে Moving Average হল একটি গাণিতিক পদ্ধতি যার সাহায্যে একটি কোম্পানীর বা কোনো প্রোডাক্টের (Currency, Commodity etc) অতীতের কিছু নির্দিষ্ট দিন সংখ্যার গড় দামের চলমান হিসেব।

শুনতে একটু জটিল মনে হলেও এটা একটি খুব সহজ অঙ্কের মাধ্যমে বের করা যায় বা বোঝা যায়। তবে এটা বোঝার জন্য আপনাকে খুব একটা শিক্ষিত হতে হবে না, বা অঙ্কেও ভালো হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। আপনি যদি বাজারে সব্জি কিনে বা মুদির দোকানে গিয়ে ঠিক মত পয়সার হিসাব বুঝে নিতে পারেন তাহলেই যথেষ্ট। শুধু অল্প একটু যোগ আর ভাগ জানা দরকার।

✅ কিভাবে Moving Average বের করবেন?

আমি আশা করি আপনি গড় হিসাব করা জানেন। যদি নাও জানেন তাহলে দেখুন কিভাবে কয়েকটা সংখ্যার গড় হিসাব করা হয়।

মনে করুন 5 টি ছাত্রের বয়স হল যথাক্রমে

11, 17, 13, 16, 9 বছর।

তাহলে তাদের মোট বয়স

= 10+17+13+16+9 = 65 বছর

তাহলে বুঝতে পারছেন যে মোট বয়স বের করা খুব সহজ। শুধু সব গুলো যোগ করে দিতে হবে।

এবার আমরা ওই 5 জন ছাত্রের গড় বয়স বের করব। কিভাবে সেটা দেখুন।

গড় বয়স = মোট বয়স / ছাত্রের সংখ্যা

= 65 / 5 = 13 বছর

এখন গড় বলতে হল Average. তাহলে একই রকম ভাবে একটি কোম্পানির কয়েক দিনের গড় দাম বের করাটা খুব সহজ।

মনে করুন গত 15 দিনে ITC এর শেয়ারের দাম হল যথাক্রমে

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

তাহলে ওপরের 15 দিনের দামের তালিকা থেকে আমি যদি প্রথম 3 দিনের গড় দাম বের করি তাহলে হিসাবটি দেখুন-

প্রথম 3 দিনের দামের যোগফল

= 223 + 222 + 220

= 665

তাহলে আগের মতোই যদি 3 দিনের গড় হিসাব করি তাহলে হিসেবটা হবে

প্রথম 3 দিনের গড় দাম

= মোট দাম / 3

= 665 / 3

= 221.66 টাকা

তাহলে প্রথম 3 দিনের গড় দাম বা Average হল 221.66 টাকা।

এখন প্রশ্নটা হল, Moving Average তো একটা Line বা রেখা দিয়ে প্রকাশ করা হয়। আর সেটা পেতে গেলে পর পর অনেক গুলো Average এর মান পেতে হবে। সেটা কিভাবে পাওয়া যাবে?

আমরা প্রথম টা পেয়েছিলাম নিচের Highlighted তিনটে সংখ্যা থেকে উপরের নিয়ম মেনে।

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

পরের টা পাওয়া যাবে নিচে Highlight করা তিনটে সংখ্যা থেকে।

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

তাহলে পরের Moving গড়টি হবে

= ( 222 + 220 + 218 ) / 3

= 660/3

= 220

তার পরেরটা হবে নিচে Highlight করা সংখ্যা তিনটে থেকে

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

একই রকম ভাবে তার পরেরটা হবে

223, 222, 220, 218, 217, 211, 214, 214, 217, 220, 227, 232, 234, 234, 233

একটু ভালো করে লক্ষ্য করে দেখুন হলুদ রঙে ঘেরা তিনটে সংখ্যা পরপর বদলাচ্ছে। প্রত্যেক ধাপে আগের Average থেকে প্রথম সংখ্যাকে বাদ দিচ্ছে আর পরের একটি সংখ্যাকে নিয়ে নতুন Average তৈরি করছে। এই কারনে এদের Moving Average বলা হয়। যদি বাংলায় বলতে চাই তাহলে একে শুধু গড় না বলে এক সঙ্গে চলমান গড় বলব আমরা।

এখানে আমরা 3 দিনের MA নিয়ে আলোচনা করলাম। এখন যদি আমাদের 3 দিনের জায়গায় 5, 7, 11, 50, 100 বা 200 দিনের MA দরকার হয় তাহলেও একই নিয়মে আমরা সেগুলোকে বের করতে পারবো। নিচের তালিকাটিতে এর কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হল সেটি দেখুন কিভাবে MA এর মান গুলো আমরা পাই।

Moving Average:

এটা দেখে মনে হচ্ছে 100 বা 200 দিনের MA বের করা তো অনেক সংখ্যার হিসাব করতে হবে। তবে আপনারা জানেন যে এটা আমাদের হাতে করার দরকার হয়না। কারন সমস্ত Charting Platform এই এটা দেওয়া থাকে। আমরা সেখানে থেকে যে কোনো MA ব্যাবহার করতে পারি।

✅ Moving Average কত প্রকারের হয় ?

ওপরে আমরা যে হিসেবটা দেখলাম সেটাকে Simple Moving Average (SMA) বলা হয়। এটা বাদেও Trader রা এটিকে একটু আধটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যাবহার করে থাকেন এবং অঙ্কের নিয়মের সাথে বিভিন্ন নাম দেন। যেমন এর আগেও আলোচনা করা হল –Exponential Moving Average বা EMA হল আরেকটি খুব জনপ্রিয় MA, যেখানে নিকটবর্তী দামকে হিসাবে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। SMA এর থেকে EMA বেশি Price Sensitive হয় বা খুব তাড়াতাড়ি Stock Price এর পরিবর্তের সাথে বদলায়।এছাড়া আছে Volume Weighted Moving Average যেখানে MA এর সাথে Trading Volume কে হিসাবের মধ্যে যোগ করা হয়।এই প্রকার আপনি আরো অনেক MA পাবেন যার মুখ্য ধারণা বা হিসেবটা একই কিন্তু একটু উনিশ বিশ করে হিসাবটা করা হয়।

✅ কিভাবে Trade এ ব্যাবহার করবেন ?

এখন সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল যে আমরা কিভাবে এটিকে আমাদের Trading বা Investing এর সময় ব্যাবহার করব, যাতে আমরা বাজার থেকে লাভ করতে পারি বা লোকসান কম হয়। এটির ওপর আমি বিস্তারিত ভাবে ব্যাখ্যা করে আরেকটি প্রবন্ধ লিখব।👉 তবে এখানে সংক্ষেপে একটু দেখে নিই যে আমরা সেখানে কি কি শিখব।     1. Moving Average কে ব্যাবহার করে আমরা সমস্ত Market বা NIFTY50 এবং SENSEX এর Trend কে কিভাবে বুঝবো ?     2. মার্কেটের Trend ঠিক করার পর আমাদেরকে Stock এর Trend বুঝতে হবে, বিশেষ করে আমরা যে Stock এ Trade বা Invest করতে চাই।     3. Moving Average কে ব্যাবহার করে কিভাবে আমরা কোনো Stock এ Low Risk Entry নিতে পারি ?     4. কিভাবে আপনি সঠিক সময়ে Entry নেবেন যাতে Stock কেনার পর অনেকদিন ধরে সেটি কোনো দিকে Move করছে না আর টাকা বা Capital সেখানে আটকে আছে আপনি বেরোতেও পারছেন না।     5. কিভাবে আপনি জানবেন যে Chart এ কোন Price টি সঠিক Stop Loss যেটা খুব সহজেই Trigger হবে না। আর যদি হয় তাহলে আপনার Trading Method সেই Stock এর জন্য Invalid হয়ে যাবে।     6. Long Term Investment এর ক্ষেত্রে কিভাবে MA কে ব্যাবহার করবেন বড় লাভ নেওয়ার জন্য ?

Categories
জিজ্ঞাসা

বিভিন্ন ক্যাটাগরির শেয়ার ও শেয়ার কেনার কতদিন পর শেয়ার ম্যাচিউর/বিক্রয়যোগ্য হয়?

A ক্যাটাগরি :

  • যে সকল কোম্পানি নিয়মিত AGM(Annual General Meeting) সম্পন্ন করেছে।
  • যে সকল কোম্পানি গত ক্যালেন্ডার ইয়ারে কমপক্ষে ১০% ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে ।

B ক্যাটাগরি:

  • যে সকল কোম্পানি নিয়মিত AGM(Annual General Meeting) সম্পন্ন করছে।
  • গত ক্যালেন্ডার ইয়ারে কমপক্ষে ১০% ডিভিডেন্ড দিতে ব্যর্থ হয়েছে ।

N ক্যাটাগরি:

  • নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি।
  • এ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর প্রথম AGM হওয়ার পর তারা ক্যাটাগরির শর্ত পূরণ করে A/B ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হয় ।

Z ক্যাটাগরি:

  • AGM সম্পন্ন করে না ।
  • ডিভিডেন্ড দেয় না ।
  • ৬ মাস বা তার বেশি সময় ধরে ব্যবসায়ে অপারেশন বন্ধ ।
  • রাজস্ব রিজার্ভ সমন্বয় করার পর যদি পুঞ্জিভুত ক্ষতি হয়, এবং তা পরিশোধিত মূলধনের (Paid up Capital) চেয়ে বেশি হয়।

আরেক ধরনের শেয়ার রয়েছে যেটাকে G ক্যাটাগরির শেয়ার বা গ্রীন ফিল্ড কোম্পানির শেয়ার বলা হয়।  এই কোম্পানিগুলো বিজনেস শুরু করার আগে প্রাইমারি মার্কেট থেকে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে।

একটি শেয়ার কখন ম্যাচিউর হয় বা বিক্রয় যোগ্য হয়:

A/B/N ক্যাটাগরির  শেয়ার T+1 দিন পরে ম্যাচিউর বা  বিক্রয়যোগ্য হয়। শেয়ার কেনার দিন এবং তার পরবর্তী এক কর্মদিবস পরে শেয়ার ম্যাচিউর বা  বিক্রয়যোগ্য হয়। আপনি যদি আজকে শেয়ার কিনেন শেয়ারটি আগামী পরশু দিন ম্যাচিউর হবে। যেদিন  ম্যাচিউর হয় ঐদিন CDBL থেকে মেসেজ পাবেন যে আপনার শেয়ারটি BO Account এ Credit করা হয়েছে। আরো ভালো করে বুঝতে নিচের ছকটি লক্ষ্য করুনঃ

শেয়ার ক্রয়ের দিনম্যাচিউর বা বিক্রয়যোগ্য হবার দিন
রবিবারমঙ্গলবার
বৃহস্পতিবারসোমবার

আর Z ক্যাটাগরির শেয়ার কিনলে T+3 দিন পর শেয়ারটি ম্যাচিউর হয় অর্থাৎ শেয়ার কেনার দিন ও তার পরের ৩ কর্মদিবস পরে শেয়ার ম্যাচিউর হয়।

আর আপনি যদি যে সকল শেয়ার স্পট মার্কেট এ লেনদেন হচ্ছে ওই সকল শেয়ার কিনেন, তাহলে ওই শেয়ার কিনার পরের দিন বিক্রয় করতে পারবেন।

উল্লেখ্য যে , আমাদের দেশের শেয়ার বাজারে Short Selling, Intraday trading সুবিধা এখনও চালু হয়নি।

এছাড়া আপনি যদি কোন শেয়ার আজকে বিক্রয় করেন তাহলে ওই বিক্রয়ের টাকা দিয়ে আজকেই শেয়ার কিনতে পারবেন আপনার ব্রোকার এর মাধ্যমে।

Categories
জিজ্ঞাসা

A ক্যাটাগরির শেয়ার কেনার কতদিন পর বিক্রি করা যায়?

এ-শ্রেণীভুক্ত কোম্পানি: এ-শ্রেণীর কোম্পানিগুলি বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করে এবং কোম্পানিগুলিশেষ ইংরেজি ক্যালেন্ডার বছরে দশ শতাংশ বা তার বেশি হারে লভ্যাংশ ঘোষনা করে থাকে।


যদি আপনি এ,বি অথবা এন ক্যাটাগরির কোন শেয়ার কিনে থাকেন তবে আপনার শেয়ারটি যেই দিন কিনেছেন তার ১ কর্ম দিবস পরে ম্যাচিউর হবে অর্থাৎ শেয়ারটি বিক্রয় জন্য প্রস্তুত হবে। ধরুন, আপনি রবিবারে একটি শেয়ার ক্রয় করলেন সেই শেয়ারটি ম্যাচিউর হবে শেয়ার কেনার পরের ১ কর্ম দিবস পরে অর্থাৎ মঙ্গলবারে। শুক্র, শনি সরকারি ছুটির দিন গুলি ব্যাতিত দিনগুলিকে কর্ম দিবস হিসেবে গণ্য করা হয়।

Categories
জিজ্ঞাসা

শেয়ার বাজারে কেন বিনিয়োগ করবেন?

▶️ আপনার কষ্টার্জিত অর্থ সঠিক এবং নিরাপদ ভাবে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করুন যাতে ভবিষ্যতে আপনি লাভবান হতে পারেন।
▶️ আপনার হাতে সঞ্চিত তরল টাকার মান প্রতিনিয়ত আনুপাতিক হারে হ্রাস পাচ্ছে। পুঁজিবাজার বিনিয়োগ আপনার টাকার মান আনুপাতিক হরে বৃদ্ধি করে।
▶️ পুঁজিবাজার ব্যবসা করে আপনি কর রেয়াত পেতে পারেন এবং অধিক মুনাফা লাভ করুন।
▶️ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে আপনি পছন্দের কোম্পানিতে অংশীদার হচ্ছেন এবং কোম্পানির অর্জিত মূনাফা লাভ করছেন।
▶️ পুঁজিবাজারে আপনার বিনিয়োগকৃত শেয়ার এর মূল্য বৃদ্ধি, বোনাস এবং লভ্যাংশ আপনাকে দীর্ঘমেয়াদী মূনাফা প্রদান করবে।

Categories
জিজ্ঞাসা

কিভাবে শেয়ারের ফেস ভ্যালু বিভ্রান্তিকর?

অনেক দুর্বল মৌলভিত্তিক কোম্পানি ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হয়েছে যার অভিহিত মূল্য ১০ টাকার অনেক বেশি। কিন্তু বাস্তবে তাদের শেয়ারের মূল্য ১০ টাকার থেকেও কম হওয়া উচিত ছিল। কারণ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ আইনে বলা হয়েছে যে প্রতিটি শেয়ারের কমপক্ষে ১০ টাকা অভিহিত মূল্য থাকতে হবে।

এই ধরনের কোম্পানি একটি অন্যায্য মূল্যে তালিকাভুক্তি পেতে এই সুযোগ ব্যবহার করে। কোনো শেয়ারের ন্যূনতম মূল্য থাকা উচিত নয়। কোম্পানির নেট অ্যাসেট ভ্যালু, ডিসকাউন্টেড ক্যাশ ফ্লো এবং অন্যান্য অনুপাত ভিত্তিক পদ্ধতির একটি অনন্য সমন্বয়ের ভিত্তিতে শেয়ারের মূল্যায়ন করা উচিত বলে আমরা মনে করি।

Categories
জিজ্ঞাসা

শেয়ারের মার্কেট ভ্যালু ফেস ভ্যালুর নিচে যাওয়া কিভাবে সম্ভব?

যখন একটি তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর্মক্ষমতা আর্থিকভাবে হ্রাস পায়, তখন এটি শেয়ারের বাজার মূল্যকে (Market Price) প্রভাবিত করে। সাধারণত আমরা দেখি, পরপর লভ্যাংশ প্রদানকারী কোম্পানির শেয়ারের মূল্য অভিহিত মূল্যের নিচে চলে যায়।

এটি নিচে নামার আরেকটি কারণ রয়েছে; তা হল তালিকাভুক্ত শেয়ারের বাজার চাহিদা। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, অনেক ব্যাঙ্ক নিয়মিত লভ্যাংশ দেয়, কিন্তু শেয়ারের দাম অভিহিত মূল্যের নীচে থাকে। কারণ বিনিয়োগকারীরা সেসব শেয়ার কিনতে আগ্রহী নয়।

‍চাহিদার অভাবেও শেয়ারের দাম অভিহিত মূল্যের নিচে চলে যেতে পারে। আমরা এই ধরনের কোম্পানিগুলোকে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য দারুণ সুযোগ হিসেবে দেখতে পারি।