বুলিনজার ব্যান্ডের মাধ্যমে বাজারের পরিবর্তন(ওঠানামা) পরিমাপ করা হয়। মুলতঃ এই অনুসংঘটি আমাদের বাজার কখন স্থির কিম্বা প্রসারিত এই সম্পর্কে ধারণা দেয়।যখন বাজার স্থির থাকে তখন ব্যান্ডগুলো সংকুচিত হয় এবং যখন বাজার বিস্তৃতি লাভ করে তখন ব্যান্ডগুলো প্রসারিত হয়।লক্ষ্য করুন,নিন্ম চিত্রে যখন দামের তেমন কোন পরিবর্তন ঘটে না তখন ব্যান্ডগুলো পরস্পরের কাছাকাছি অবস্থান করে আর যখন দাম বাড়তে শুরু করেছে তখন ব্যান্ডগুলো ছড়িয়ে গেছে। বুলিনজার ব্যান্ডের একটি দিক সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকা প্রয়োজন তা হচ্ছে মূল্যের প্রবণতাই থাকে ব্যান্ডের মাঝামাঝিতে ফিরে আসা।এটি হচ্ছে বলিংঙ্গার বাউন্সের মূল ধারনা। যদি তাই হয় তবে নিন্মোক্ত চিত্র পর্যবেক্ষন করে বলুন দাম পরবর্তীতে কোনদিকে যাবে? যদি আপনি বলেন দাম নিচে নেমে আসবে তবে তা সঠিক। আপনি দেখতে পাচ্ছেন দাম আবার ব্যান্ডের মাঝামাঝি স্থানে ফিরে এসেছে। আপনি এইমাত্র যা পর্যবেক্ষন করলেন তা একটি ক্লাসিক বুলিনজার বাউন্স। এই বাউন্সটি সংঘটিত হয়েছে কারন বুলিনজার ব্যান্ডটি একটি ছোটখাটো সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স হিসেবে কাজ করেছে।যত বেশি সময় আপনি বলিংঙ্গার ব্যান্ডে যুক্ত করবেন তত ব্যান্ডগুলি শক্তিশালী হবে।অনেক ট্রেডাররা বলিংঙ্গার বাউন্সেকে কাজে লাগিয়ে সফল হয়েছেন এবং এই স্ট্র্যাটিজি সবচেয়ে সফল যখন বাজার বিস্তৃতি লাভ করে এবং যখন অনান্য ট্রেন্ডগুলি হতে আমরা সুস্পষ্ট ইংগিত পাই না। একটি ট্রেন্ড বুঝার জন্য।
Categories