এভাবে কন্ডিশন সেট করে নিয়ে সার্চ দিলে আসবে।
অথবা অনুগ্রহপূর্বক আপনার সমস্যাটি সমাধান এর জন্যএই 0160 999 8469 নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
এভাবে কন্ডিশন সেট করে নিয়ে সার্চ দিলে আসবে।
অথবা অনুগ্রহপূর্বক আপনার সমস্যাটি সমাধান এর জন্যএই 0160 999 8469 নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের আগে জানতে হবে ভালো শেয়ার কোনগুলো। ভালো শেয়ারে বিনিয়োগ করে বড় অংকের মুনাফা না করা গেলেও একেবারে পুঁজি হারানোর ভয় কম। এ কারণে মন্দ শেয়ারে বিনিয়োগ না করে ভালো শেয়ারে বিনিয়োগ করাই উত্তম বলে মনে করি। ভালো শেয়ার বাছাই করার আগে বিনিয়োগকারীদের জানতে হবে কোম্পানির অতীত ইতিহাস, এর সঙ্গে কারা জড়িত, তাদের ব্যবসায়িক সততা, দক্ষতা, কোম্পানি কী ধরনের পণ্য উৎপাদন করে, সেগুলোর বাজার চাহিদা কেমন, কোম্পানির আর্থিক ভিত্তি কেমন, ঋণ থাকলে মূলধনের কত অংশ, কোম্পানির আয়-ব্যয়, শেয়ারপ্রতি আয়, শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদ, সম্পদের মূল্য, বছর শেষে তারা কেমন লভ্যাংশ দেয়, লভ্যাংশ দেওয়ার অতীত রেকর্ড এসব তথ্য বিশ্লেষণ করে সহজেই ভালো কোম্পানির শেয়ার বাছাই করা সম্ভব। এসব বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের জানাতে Stock Now নিয়মিতভাবে youtube প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়ছে । https://www.youtube.com/c/StockNow/videos
এতে শেয়ারবাজারে নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য বিনিয়োগকারীদের করণীয় সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যে কোনো বিনিয়োগকারী এতে অংশ নিতে পারেন।
কোন কোম্পানি আর্থিকভাবে কত বেশি শক্তিশালী তা কোম্পানির মৌলভিত্তি দিয়ে জানা যাবে। যে কোম্পানির শেয়ার কেনা হবে, তার বর্তমান আয়, বার্ষিক আয়, কোম্পানি নতুন কোনো পরিবর্তন আসছে কিনা, কোম্পানির পণ্য সরবরাহ কেমন, নেতৃত্বে কারা আছেন, কোম্পনির শেয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশ গ্রহণ কেমন এবং সবশেষে ওই কোম্পানির পণ্যের বাজারে চাহিদা কেমন, বছর শেষে তারা কেমন লভ্যাংশ দিচ্ছে এসব বিষয় পর্যালোচনা করতে হবে।
যিনি পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আগ্রহী তার প্রথম কাজ হবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আর্থিক বিবরণ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নেওয়া। প্রতিটি কোম্পানি প্রতিবছর বার্ষিক আয়-ব্যয় সংবলিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদন সংগ্রহ করে কোম্পানির আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে জানা যাবে।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে হলে অব্যশই তাকে বাজারের কিছু টার্মস জানতে হবে।
যেমন- ইপিএস, ইংরেজিতে এর বিশেষণ হলো আরনিং পার শেয়ার বা প্রতি শেয়ারের বিপরীতে আয়। ডিভিডেন্ড বা লভ্যাংশ। ডিভিডেন্ড ইয়েল্ড, প্রাইস আরনিং র্যাশিও, নিট এসেট ভ্যালু।
ভালো শেয়ারের অন্যতম একটি উপসর্গ হচ্ছে শেয়ারপ্রতি ভ্যালু। সাধারণত একটি শেয়ারের ইপিএসের ১০ গুণ বেশি পর্যন্ত তার বাজারমূল্য হতে পারে। এর বেশি হলে তাকে অতিমূল্যায়িত ধরা হয়। যেমন কোনো শেয়ারের ইপিএস ১০ টাকা হলে ওই শেয়ারের বাজারমূল্য ১০০ টাকা হতে পারে। এর বেশি হলে তা অতিমূল্যায়িত। তবে সব ক্ষেত্রে এটি প্রয়োজ্য নয়। কোম্পানি বড় ধরনের সম্প্রসারণে গেলে, মুনাফা ঘোষণার আগে, রাইট বা বোনাস শেয়ার দেওয়ার ক্ষেত্রে এই ব্যাকরণ মিলবে না।
নিট এসেট ভ্যালু এটি শেয়ারপ্রতি কোম্পানির নিট সম্পদের মূল্য প্রদর্শন করে। শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ ভালো হলে এটি ভালো শেয়ার হিসেবেই ধরা হয়। শেয়ারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অবশ্যই শেয়ারের মূল্য ও আয়ের অনুপাত দেখতে হবে।
এ বিষয়ে ডিএসইর সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমেদ রশিদ লালী বলেন, ভালো শেয়ার বলতে কোম্পানির অ্যাকাউন্টস দেখতে হবে। গত কয়েক বছরের লভ্যাংশ দেওয়ার প্রবণতা, কোম্পানির স্পন্সর কারা, কোম্পানির বর্তমান প্রাইস লেভেল দেখে বিনিয়োগ করতে হবে।
কয়েকটি বিষয় খেয়াল করে বিনিয়োগ করলে মুনাফার সম্ভাবনা বেশি। এর মধ্যে যে কোম্পানির সম্পদমূল্য, শেয়ারপ্রতি আয়, পিই রেশিও কম সেসব শেয়ারে বিনিয়োগ নিরাপদ।
এদিকে বিক্রি করে নয়; কেনার সময়ই আপনাকে লাভ করতে হবে। কম দামে ভাল শেয়ার কিনতে না পারলে বিক্রি করে লাভ করা সম্ভব নয়। ব্যাক্তিগতভাবে ‘ডাউন মার্কেট ই হল আমার প্রিয় বিনিয়োগের সময়। কারণ, এ সময় ভাল মানের শেয়ার তুনামূলকভাবে অনেক কম দামে কেনার সুযোগ পাওয়া যায়।
প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু ফান্ডামেন্টাল কোম্পানির দিক নিম্নে আলোচনা করছি। তবে এই চেক লিস্টই শেষ নয়। বিনিয়োগকারী হিসেবে সময়ের সাথে সাথে আপনি যেমন অভিজ্ঞ হবেন, তেমনি এই চেক লিস্টও আপনার অভিজ্ঞতার সাথে সাথে বড় হবে।
ভাল কোম্পানির শেয়ার কেনার প্রাথমিক চেকলিস্ট: প্রথমেই আপনার পছন্দের শেয়ারটির P/E দেখুন। এটা অবশ্যই ১৫ বা তার নিচে হওয়া উচিত। যত কম হবে ততই ভাল।
এবার NAV দেখুন। NAV এর সাথে বাজার মূল্যের সামঞ্জস্য থাকা উচিত। সাধারনত ঘঅঠ ও শেয়ারের মূল্য অনুপান ১ হলে তা বিনিয়োগের জন্য আদর্শ বলে বিবেচিত হয়। তবে আমাদের বাজারে এ অনুপাত ১.৫ থেকে ২ পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য। মানে ৩০ টাকা NAV হলে ঐ শেয়ারের জন্য ৬০ টাকা পর্যন্ত ক্রয় মূল্য নিরাপদ।
কোম্পানির EPS ও NAV এর অনুপাত নির্ণয় করুন। এ অনুপাত ১০ বা তার চাইতে যত বেশি হবে শেয়ারটি তত ভাল বলে বিবেচিত হবে।
গত ৩/৪ বছরে কোম্পানির EPS বা মোট লাভের পরিমাণ লক্ষ্য করুন। ধারাবাহিক ভাবে ঊচঝ বা মোট লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায়া ভাল কোম্পানির লক্ষণ।
মোট শেয়ারের সংখ্যা দেখুন। আর দেখুন তার কতটুকু পাবলিকের হাতে আছে। নিয়মিত গ্রহণযোগ্য মাত্রায় লেনদেন হয় এমন শেয়ারই কেনা উচিত। ছোট paid-up capital এর শেয়ার তুলনামূলক ভাবে অতিমূল্যায়িত থাকে এবং এদের দাম অনেকে বেশি fluctuate করে।
তাই একজন নতুন অনভিজ্ঞ বিনিয়োগকারী হিসেবে আপনি মধ্যম থেকে বড় মাপের paid-up capital আছে এমন শেয়ারে বিনিয়োগ করুন। কারণ মাঝারী থেকে বড় মূলধনের (১৫০ কোটি বা তার ওপরের ) স্টকগুলোর বাজার দর অনেক বেশি stable থাকে।
Authorized capital আর Paid-up capita এর অনুপাত দেখুন। যদি দুটি খুব কাছাকাছি হয় তবে ঐ কোম্পানি কখনই ডিভিডেন্ড হিসেবে বোনাস শেয়ার দেবেনা। এ ধরনের শেয়ার থেকে আপনি শুধু ক্যাশ ডিভিডেন্ড পাবেন।
গত ৩-৪ বছরের ট্রেক রেকর্ড দেখুন। কী পরিমাণ বোনাস দেয় তা দেখুন। নিয়মিত ডিভিডেন্ড দেয়া কোম্পানিগুল তুলনামূলক ভাবে নিরাপদ। গত ১/২ বছরের গড় মূল্য দেখুন। চেষ্টা করুন এ মূল্যার কাছাকাছি দামে শেয়াটি কিনতে। ডিএসই’র সাইটে প্রকাশিত গত ৫-৬ মাসের কোম্পানি সংশ্লিষ্ট খবরগুলি দেখুন।
ডিএসই প্রতি ৪ মাস পর পর কম্পানির আর্নিং রিপোর্ট দেয়। একটু বুঝে-শুনে হিসেব করলেই কোম্পানি বছর শেষে কি পরিমাণ লাভ করবে সে সম্পর্কে ধারণা লাভ করা সম্ভব।
কোম্পানির সুনাম ও এর পরিচালকদের সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থান বিবেচনা করুন। পরিচালকদের ব্যক্তিগত ইমেজ খারাপ হলে ঐ কোম্পানি ফান্ডামেন্টালি যত ভালই হোক তা এড়িয়ে চলুন।
কি ভাবে কিনবেন : ধরুন আপনি কোম্পানি ‘ক’ এর ১০০০ টি শেয়ার কিনতে চান। সাধারণত আমরা একবারেই সব শেয়ার কিনে ফেলি। আর এতে আমাদের লোকসানের ঝুঁকি অনেক অনেক বেড়ে যায়। বরং একবারে সব শেয়ার না কিনে ৩-৪ বারে কিনুন। এটা মাথায় রাখুন যে, আপনি কেনার পর পরই শেয়ারটির দাম পড়ে যেতে পারে।
তাই ৩/৪ বারে কিনলে আপনার গড় ক্রয় মূল্য অন্যদের তুলনায় স্বাভাবিকভাবেই কম হবে। অর্থাৎ শুরুতেই আপনি অন্যদের চাইতে কয়েক ধাপ এগিয়ে থাকবেন; যা আপনার মুনাফা অর্জনের জন্য সহায়ক। এ স্ট্রটেজিকে বলা হয় এভারেজিং টেকনিক। বিক্রির ক্ষেত্রেও একই ফরমূলা অনুসরণ করুন। সব শেয়ার একবারে বিক্রি না করে ২-৩ ধাপে বিক্রি করুন।
কতটুকু কিনবেন : এটা নির্ভর করে আপনার পোর্টফলিও এর ডিজাইন ও তার বর্তমান অবস্থার ওপর। সহজ কথায়, সব মূলধন একটি কোম্পানির স্টকে বিনিয়োগ নিরাপদ নয়। এ কারনে সব টাকা একটি সেক্টরের ৩/৪ টি শেয়ার বিনিয়োগ করাও অনুচিত। নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য প্রথমেই ২-৩ টি সেক্টর বাছাই করুন। এবার প্রতিটি সেক্টর থেকে ২-৪ টি কম্পানির শেয়ার আপনার পোর্টফলিওতে রাখুন।
কারন সব ডিম এক খাচায় রাখলে একটি দুর্ঘটনাই আপনার সব কিছু নষ্ট করে দিতে পারে। তাই কখনই সব মূলধন একটি শেয়ারে বা একটি সেক্টরের শেয়ার সমূহে বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
Moving Average হচ্ছে ট্রেডারদের কাছে খুবই জনপ্রিয় একটি টেকনিক্যাল টুল। একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মার্কেটের এভারেজ প্রাইজ ভ্যালু কেমন ছিল সেটা বোঝার জন্য মুভিং এভারেজ ব্যবহার করা হয়। মুভিং এভারেজ সম্পর্কে ভাল ধারনা আছে এমন যেকোনো ট্রেডার মুভিং এভারেজ এর সাহায্যে খুব সহজেই মার্কেটের ভবিষ্যৎ অবস্থান সম্পর্কে ধারনা করতে পারে। মুভিং এভারেজ টুলসটি ট্রেডার ইন্ডিকেটর সেকশনে ডিফল্ট হিসেবে দেয়া থাকে।
এই টুলটি মুলত মার্কেট প্রাইস এর মুভমেন্ট এর উপরে ভিত্তি করে প্রাইস এর ভবিষ্যৎ মুভমেন্ট সম্পর্কে ধারনা পেতে একজন ট্রেডারকে সহায়তা করে থাকে। মুভিং এভারেজ নির্ণয়ের অর্থ হচ্ছে, আপনি একটি নির্দিষ্ট এর সংখ্যক “X” পিরিয়ড এর ক্লোজিং প্রাইসের এভারেজ নির্ণয়। প্রাথমিক অবস্থায় বুঝতে আপনার জন্য কিছুটা কষ্টের হলেও আমরা চেষ্টা করছি সহজ করে আপনাদের সামনে এটির বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করার।
অনুগ্রহপূর্বক নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন
RSI কি? কিভাবে ক্যালকুলেশন করা হয়। এবং আজকেই ক্রস করলো কিভাবে স্ক্যান করতে হয়।
অনুগ্রহপূর্বক নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন
MA ইন্ডিকেটর দিয়ে কিভাবে সার্চ করবেন ?
প্রাইমারি শেয়ার (বা বন্ড) হচ্ছে সম্পুর্ন নতুন শেয়ার যা জন সাধারণের জন্য তৈরি এবং উপস্থাপন করা হয় ( উদাহরণ হিসেবেঃ প্রাথমিক গনপ্রস্তাব বা আইপিও এর মাধ্যমে যা লটারি আকারে ছাড়া হয়) সেকেন্ডারি মার্কেট হচ্ছে আইপিও পরবর্তী মার্কেট, প্রস্তাবিত শেয়ার বা বন্ডের লেনদেন হয়, যেমন স্টক এক্সচেঞ্জ ( স্বাভাবিক ক্রয় বিক্রয়ের মাধ্যমে) প্রত্যেক বছর বেশ কিছু কোম্পানি IPO (ইনিশিয়াল পাবলিক অফার ) দিয়ে শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত হয়। একটি কোম্পানি যখন প্রথমবারের মতো বাজারে প্রবেশ করে বা শেয়ার বাজারে ছাড়ে তাকে প্রাইমারি শেয়ার বলে। যখন আপনি B.O. Account খুলবেন, তারপর আপনাকে ঐ কোম্পানীর প্রাইমারী শেয়ারের আবেদন পত্রটি সংগ্রহ করতে হবে এবং ঐখানে যেসব ব্যাংক এর লিস্ট থাকবে তার যে কোন একটি ব্যাংক এ তা জমা দিতে হবে। আর যেটাই করেন না কেন, সবকিছুই করতে হবে আপনার একটি Broker House এর মাধ্যমে। প্রাইমারি শেয়ার একবার বাজারে বিক্রি হয়ে গেলেই তা সেকেন্ডারি হয়ে যায়। তখন সেটা সেকেন্ডারি মার্কেট চলে আসে আর সেই শেয়ার সেকেন্ডারি শেয়ার বলে গণ্য করা হয়। সেকেন্ডারি মার্কেটে আপনি ইচ্ছা মতো শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবেন। পুঁজি ও ঝুঁকি কেমন বাংলাদেশে শেয়ার বাজারে বর্তমানে দুটা ক্যাটাগরিতে শেয়ার লেনদেন হয়ে থাকে। প্রাইমারি(আইপিও) এবং সেকেন্ডারি। প্রাইমারি শেয়ারের জন্য আবেদন করতে খুব বেশি টাকার প্রয়োজন হয় না। প্রাথমিক শেয়ারের ক্ষেত্রে ঝুঁকি খুবই কম। সেকেন্ডারি মার্কেটে লাভের সম্ভাবনা যেমন আছে তেমনি ঝুঁকিও বেশি আছে। না বুঝে সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ করা ঠিক নয়। তাই কোনো রকম গুজবে কান না দিয়ে বুঝে-শুনে বিনিয়োগ করাই ভাল। পেশাদার সেকেন্ডারি ব্যবসায়ী বেশি টাকা নিয়া শুরু করতে হবে। |
বাংলাদেশে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার জন্য আপনার একটি ব্রোকার হাউজে একটি BO(Beneficiary Owner’s) অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। একটি বিও অ্যাকাউন্ট একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মতো, তবে এটি আপনি একটি ব্রোকার হাউজে এ খুলবেন ।
আপনি আপনার BO অ্যাকাউন্টে ব্যাংক একাউন্টের মতোই অর্থ জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন । তবে এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন আমানত সংরক্ষণের প্রয়োজন নেই। তারপর আপনি সিদ্ধান্ত নিবেন যে আপনি প্রাথমিক বাজারে (আইপিও) নাকি সেকেন্ডারি বাজারে (শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়) বিনিয়োগ করতে চান।
বিও একাউন্ট খোলার জন্য করণীয়-
১. আবেদনকারীর ছবি
২. আবেদনকারী, জয়েন্ট আবেদনকারী এবং নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি (স্ক্যান/ছবি)
৩. নমিনির ছবি
৪. ব্যাংক চেকের কপি (স্ক্যান/ছবি)
৫. জয়েন্ট একাউন্টের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় আবেদনকারীর ছবি
যদি আপনি যদি প্রাথমিক বাজারে (আইপিও) বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে পরবর্তী আইপিও (IPO) সম্পর্কে StockNow ওয়েবসাইটে খোঁজ রাখুন, আমাদের ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটেও আইপিও সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করা হয় । আইপিও হল প্রাথমিক পাবলিক অফার: আইপিও মাধ্যমে প্রথমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয় । IPO সাবস্ক্রিপশন সময়কালে আমরা আপনার পক্ষে আবেদন করতে পারবো, IPO আবেদনের জন্য ১লা এপ্রিল,২০২১ থেকে চালূ হওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী আপনাকে সেকেন্ডারি বাজারে কমপক্ষে ২০,০০০ টাকার বাজার মূল্যের বিনিয়োগ থাকতে হবে এবং আইপিও আবেদন করার জন্য সর্বনিম্ন চাঁদার পরিমাণ ১০,০০০ টাকা কিন্তু বিনিয়োগকারি চাইলে গুনিতক হারে ২০ হাজার, ৩০ হাজার, ৪০ হাজার বা তদূর্ধ্ব টাকার আইপিও আবেদন করতে পারে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী আনুপাতিক হারে প্রত্যেক আবেদনকারিই শেয়ার পাবেন। ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগকেই সর্বপ্রথম বিবেচনায় নিয়ে শেয়ার বরাদ্দ দেয়া হবে। আপনি যত টাকার শেয়ার বরাদ্দ পাবেন সেই পরিমাণ টাকা আপনার আপনার বিও এ্যাকাউন্ট থেকে গ্রহন করা হবে বাকি টাকা ৩ কার্য-দিবসের মধ্যে ফেরত দিয়ে দেওয়া হবে। অতীতে যে সকল বিনিয়োগকারী আইপিও’র মাধ্যমে শেয়ার পেয়েছেন তারা তাদের বিনিয়োগের উপর শতভাগ লাভ করেছে্ন।
আপনি যদি সেকেন্ডারি মার্কেটে (শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়) বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেন, প্রথমেই কোন প্রকার গুজবে কান দিবেন না। বিনিয়োগ শুরু করুন DS30 ইনডেক্স তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো দিয়ে, আত্মবিশ্বাস অর্জন করুন তারপর ভিন্ন ধরনের কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের সিধান্ত নিন। এ ক্ষেত্রে StockNow apps রয়েছে মার্কেট এনালাইসিস এর সব টুলস. কোনও স্টক কেনার আগে আপনার BO অ্যাকাউন্টে তহবিল আমানত (শেয়ারের বাজার মূল্য) নিশ্চিত করুন StockNow apps e। কোন স্টক কেনার আগে সে স্টক নিয়ে গবেষণা করুন , এক্ষেত্রে আপনি আমাদের প্রতিষ্ঠানে ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজার , পোর্টফলিও ম্যানেজার এবং অভিজ্ঞ বিনিয়োগকারীদের সহায়তা নিতে পারেন। একটি নির্দিষ্ট স্টক কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে, সহজেই আমাদের মোবাইল অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনি আপনার Market এনালাইসিস করতে পারেন। অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত তহবিল থাকলে আপনি যেকোন শেয়ার ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবেন ।
বাংলাদেশের যে কোন স্থান থেকে সহজেই অনলাইন মাধ্যমে StockNow ওয়েবসাইট ব্যবহার করে শেয়ার এনালাইসিস করা সম্ভব।
শেয়ার বাজার, বিনিয়োগ নীতি-পদ্ধতি, পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপনা ও শেয়ার বাজার বিষয়ক অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর পেতে কমেন্টে জিজ্ঞাসা করুন , আমরা চেষ্টা করবো আপনার প্রশ্নটির উত্তর দিতে।
StockNow নতুন কী পরিবর্তন নিয়ে আসছে ‘আপডেট ট্রেন্ডস ! জানতে চোখ রাখুন StockNow-এর ফেসবুক পেইজে,
StockNow সকল অফার পেতে এখনই সংযুক্ত হন আমাদের পেইজে নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারত জানতে কল করুন: 0160 999 8469 ,01720149121
Apart from the normal risks involved in the ups and downs of the market, a shareholder in a listed company has the protection of a well-organized market, the DSE, CSE, and the Securities and Exchange Commission (SEC) a statutory body responsible for ensuring an orderly market and protecting the interest of investors, among other things.
Buying in the Primary Market
In order to buy shares issued by a company in the primary market, you will have to fill out a special form, which is obtained from the brokers, the issuing company, or any branch of a commercial bank involved in the particular issue of shares. Photocopies of such forms could also be used.
In such a primary issue the minimum number of shares that can be applied for is usually 50, and applications for higher quantities must be for a multiple of hundred.
Application duly perfected and accompanied by a check, bank draft, or cash as indicated should be sent to a branch of a bank engaged for the purpose or to a share broking company or the company issuing the shares as stated in the prospectus
In the case of the issue of new shares which have high demand, it is possible that the amount of money the company is seeking from the issue would be found or subscribed fully, before the closing date. Therefore, it is usually advisable to apply for shares in a primary issue within the stipulated times of the prospectus.
If the issue is over-subscribed the applicant will in due course receive a refund of the money paid for not getting shares through the lottery. If your application is accepted and shares are allotted in your name you will be issued a share certificate by the company. However, you will not be permitted to withdraw your investment from the company. This is because share investments as equities have no maturity dates as with debt obligations. The company in which you have purchased shares has not incurred a debt obligation by issuing shares. Further, the Companies Act prohibits a company from buying back its own shares.
You will in time earn a dividend when the company declares dividends depending on its profitability. Or else you may be allotted bonus shares or entitled to buy more shares on a rights issue. However, if you wish to convert your shares into cash you can sell on the Stock Exchanges.
The right to access: the best price, the speediest service The right to get: Proof of price, proof of brokerage charged, your money on time, your shares on time, shares that are genuine The right for redress: against fraudulent price, against unfair brokerage, against delays of money of shares, against investor unfriendly companies The obligation to be systematic: open a proper account with your broker; have early deal recorded on an enforceable contract note The obligation to be correct: Keep your shares in good condition; Keep your signature verification records up to date The obligation to be timely: make sure you pay on time when you buy; make sure you deliver shares in time when you sell; make sure you pay your broker his brokerage charge in time; make sure to send shares for transfer in your name in time
First, you should inform your broker of the matter. See what he suggests. If you are not satisfied put your complaints in writing to the authority of the stock exchanges. If it is not solved. Apply with your grievances to the Securities and Exchange Commission.