Sir, ধন্যবাদ, আপনার অনুসন্ধানের জন্য খুব শিগ্রই যুক্ত করা হবে
StockNow টিম বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছে কোন সমস্যা অথবা নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:
0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন
Sir, ধন্যবাদ, আপনার অনুসন্ধানের জন্য খুব শিগ্রই যুক্ত করা হবে
StockNow টিম বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছে কোন সমস্যা অথবা নতুন ফিচার অথবা অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন:
0160 999 8469 অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন
এসএমই (SME) কি?
SME হলো তিনটি ইংরেজী শব্দের প্রথম অক্ষর। এখানে এস বলতে স্মল (Small) অর্থাৎ ক্ষুদ্র, এম বলতে মিডিয়াম (Medium) অর্থাৎ মাঝারি এবং ই তে এন্টারপ্রাইজ (Enterprise) অর্থাৎ শিল্পোদ্যোগকে বুঝায়। কাজেই SME হলো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ (Small and medium enterprise)।
এসএমই (SME) এর সংজ্ঞা
এসএমই (SME) এর সংজ্ঞায় উইকিপিডিয়াতে বলা হয়েছে-
Small and medium-sized enterprises (SMEs) or small and medium-sized businesses (SMBs) are businesses whose personnel numbers fall below certain limits.
অর্থাৎ
SME হলো তিনটি ইংরেজী শব্দের প্রথম অক্ষর। এখানে এস বলতে স্মল (Small) অর্থাৎ ক্ষুদ্র, এম বলতে মিডিয়াম (Medium) অর্থাৎ মাঝারি এবং ই তে এন্টারপ্রাইজ (Enterprise) অর্থাৎ শিল্পোদ্যোগকে বুঝায়। কাজেই SME হলো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ (Small and medium enterprise)।
অর্থাৎ ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের এন্টারপ্রাইজ (এসএমই) বা ছোট এবং মাঝারি আকারের ব্যবসায় (এসএমবি) হল এমন ধরনের ব্যবসা, যাদের কর্মীদের সংখ্যা নির্দিষ্ট সীমার নীচে থাকে।
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের বর্তমান প্রচলিত সংজ্ঞাটি বেটার বিজনেস ফোরাম কর্তৃক সুপারিশকৃত এবং সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক তা অভিন্ন সংজ্ঞা হিসেবে চালু করেছে। নিম্নে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের সংজ্ঞার নিয়ামকগুলো দেয়া হ’লঃ
১. স্মল এন্টারপ্রাইজের সংজ্ঞাস্মল এন্টারপ্রাইজ বলতে এমন প্রতিষ্ঠানকে বুঝাবে যা কোন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী নয় এবং নিম্নোক্ত নিয়ামকগুলো পূরণ করেঃখাত, ভূমি, ইমারত ব্যতীত স্থায়ী সম্পদের পরিমাণ এবং কর্মরত লোকবল (অনূর্ধ্ব)ক) সেবা খাতঃ ৫০,০০০-৫০,০০,০০০= ২৫ জনখ) ব্যবসা খাতঃ ৫০,০০০-৫০,০০,০০০= ২৫ জনগ) শিল্প খাতঃ ৫০,০০০-১,৫০,০০,০০০= ৫০ জন।
২. মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজের সংজ্ঞামাঝারি এন্টারপ্রাইজ বলতে এমন প্রতিষ্ঠানকে বুঝাবে যা কোন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী নয় এবং নিম্নোক্ত নিয়ামকগুলো পূরণ করেঃখাত, ভূমি, ইমারত ব্যতীত স্থায়ী সম্পদের পরিমাণ এবং কর্মরত লোকবল (অনূর্ধ্ব)ক) সেবা খাতঃ ৫০,০০,০০০-১০,০০,০০,০০০= ৫০ জনখ) ব্যবসা খাতঃ ৫০,০০,০০০-১০,০০,০০,০০০= ৫০ জনগ) শিল্প খাতঃ ১,৫০,০০,০০০-২০,০০,০০,০০০= ১৫০ জন।
Sir, ধন্যবাদ, আপনার অনুসন্ধানের জন্য অনুগ্রহপূর্বক আপনার সমস্যাটি সমাধান এর জন্যএই 0160 999 8469 ,01720149121 নাম্বারে যোগাযোগ করুন।অথবা আমাদে মেইল করতে পারেন [email protected] আমরা ক্রমান্বয়ে নতুন নতুন ফিচার যোগ করব। StockNow সাথেই থাকুন।
Doji পরিচিতি, গঠন,অর্থ
Doji পরিচিতি :
ডজি হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট ক্যান্ডেল এর মাধ্যমে গঠিত এক ক্যান্ডেল বিশিষ্ট ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন যেটি মুলত গঠিত হয় যখন মার্কেটে অবস্থিত Buyer কিংবা Seller এর কেউই প্রাইস এর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছে নিতে পারেন না। অর্থাৎ, যদি ক্যান্ডেল এর হিসাবে বলি তাহলে ক্যান্ডেলটির ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস হবে একই সমান।
এই ধরনের ক্যান্ডেলটির বডির আকার থাকে না যেটি বোঝায় মার্কেট এর নিয়ন্ত্রণ বাইয়ার কিংবা সেলার কারও কাছে নেই।
ক্যান্ডেল এর উপরে এবং নিচে বিদ্যমান দাগ কিংবা Shadow এর উপর নির্ভর করে এই Doji ক্যান্ডেলগুলো দেখতে অনেকটা cross, inverted cross কিংবা a plus sign এর মতন দেখায়। নিচের ছিবিটি দেখে বোঝার চেষ্টা করুন।
Doji ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নটি মুলত নিউট্রাল পজিশন এর মার্কেট এর অবস্থান বোঝায়। এটি অন্যান্য ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন এর সাথেও মাঝে মাঝে কাজ করে এবং খুব সহজেই আপনি চার্টে এটি খুঁজে পেতে পারবেন সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
গঠন:
তবে চার্টে এটি খুঁজে নেয়ার পূর্বে অবশ্যই এর কিছু বিদ্যমান লক্ষন কিংবা চিহ্ন সম্পর্কে জানতে হবে। তাহলে চলুন এর গঠন সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেয়া যাকঃ
ক্যান্ডেলটির মাঝখানে যেই দাগ অর্থাৎ horizontal line যেটি থাকবে এটি হবে মুলত হবে ক্যান্ডেল এর ওপেনিং এবং ক্লোজিং প্রাইস একই লেভেলে থাকার কারনে।
অন্যদিকে, ক্যান্ডেল উপর থেকে নিচের দিকে যেই দাগ অর্থাৎ vertical line সেই বোঝায়, ওই টাইমফ্রেমে প্রাইস রেঞ্জ কি পরিমাণ ছিল সেটি। অনেকটাই হচ্ছে, যদি ধরে নেই H1 টাইমফ্রেম তাহলে এই টাইমফ্রেমে সর্বাধিক এবং সর্বনিম্ন প্রাইস এর রেঞ্জ কি ছিল সেটি বোঝায়।
অর্থ:
Doji ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নটি মার্কেটে প্রাইস এর সন্দিহান একটি আচরন সম্পর্কে ইঙ্গিত প্রদান করে যেখানে বাইয়ার কিংবা সেলার এর কেউই প্রাইসকে নিজেদের নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়না যার ফলে চার্টে ক্যান্ডেলটি একবার উপরে এবং একবার নিচে মুভ করতে থাকে এবং শেষ হয় ক্যান্ডেল এর ওপেন প্রাইস এর কাছে এসে। যার কারনে এই ক্যান্ডেল এর বডির আকার হয় অনেক ছোট কিংবা অনেক সময় থাকেও না।
নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে প্রাইস ক্রমশ একাধিকবার বাই এবং সেল এর হিসাবে মুভ করলেও ক্যান্ডেলটি ক্লোজ হয় এর ওপেন প্রাইস এর ঠিক কাছে এসেই।
মার্কেট প্রাইস যখন ট্রেন্ডিং পজিশন অর্থাৎ প্রাইস যখন নির্দিষ্ট ট্রেন্ড এর মধ্যে থাকে তখন সাধারনত Doji প্যাটার্ন দেখা যায় না। এটি মুলত হয় যখন প্রাইস সাইডওয়ে ট্রেন্ডে থাকে কিংবা একটি নির্দিষ্ট রেঞ্জ এর মধ্যে ঘুরতে থাকে তখন।
যদি এমন হয়, প্রাইস আপট্রেন্ডে যেয়ে কিছুখন পর এই ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তৈরি করছে যেটি তখন বোঝায়, প্রাইস এর নিয়ন্ত্রণ-মার্কেটে অবস্থিত Buyer এর কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। অর্থাৎ, বাইয়ার তাদের ক্ষমতা হারাচ্ছে
অন্যদিকে, যদি এমন হয়, প্রাইস ডাউনট্রেন্ডে যেয়ে কিছুখন পর এই ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তৈরি করছে যেটি তখন বোঝায়, প্রাইস এর নিয়ন্ত্রণ-মার্কেটে অবস্থিত Seller এর কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। অর্থাৎ, সেলার তাদের ক্ষমতা হারাচ্ছে
“Bullish” হচ্ছে ট্রেডিং এর ভাষায় একটি টার্ম যার অর্থ ট্রেডার যখন কোনও কারেন্সি পেয়ার কিংবা কোনও ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট এর প্রাইস আপ কিংবা ঊর্ধ্বমুখী প্রবনতার মধ্যে থাকবে সেটি ধরে নেন। অর্থাৎ,
আপনি যদি কোনও কারেন্সি পেয়ারের Bullish পজিশন চিন্তা করেন এর অর্থ হচ্ছে আপনি ধরে নিচ্ছেন প্রাইস আরও বৃদ্ধি পাবে।
Bullish Market হচ্ছে যখন প্রাইস আপট্রেন্ড এর মধ্যে থাকে তখন প্রাইস ক্রমশ higher high এবং higher low ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তৈরি করতে থাকে।
অর্থাৎ আপনি যদি কোনও কারেন্সি পেয়ার এর Bullish পজিশন চিন্তা করেন যার অর্থ হচ্ছে আপনি কারেন্সি পেয়ারটির পজিটিভ পজিশন ধরে নিচ্ছেন। যদি উধারহন হিসাবে বলি, ধরুন আপনি মনে করলেন EURO বুল্লিশ পজিশনে রয়েছে অর্থাৎ আপনি ধরে নিচ্ছেন EUR ক্রমশ শক্তিশালী হতে থাকবে।
দেশের সেরা শেয়ার মার্কেট এনালাইসিসএক্সপেরিয়েন্স করুন এবং আকর্ষণীয় সব ফিচার ও অফার উপভোগ করতে StockNow সাথেই থাকুন। আমাদের হেল্প লাইনে যোগাযোগ করুন এই নাম্বারে 0160 999 8469 ধন্যবাদ
এটি দুই ক্যান্ডেল বিশিষ্ট একটি জাপানিজ ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন যেটির ১ম ক্যান্ডেলটি হবে একটি বড় ক্যান্ডেল এবং ২য় ক্যান্ডেলটি হবে ছোট আকারের যেটি অবস্থান হবে ১ম ক্যান্ডেল এর মাঝ বরাবর। ২য় ক্যান্ডেলটির এর অবস্থান হবে এরকম যাতে করে ১ম ক্যান্ডেলটিকে যদি ২য় ক্যান্ডেলটির উপরে রাখা হয় রাহলে তাহলে এটি দেখা যাবে না।
Harami হচ্ছে একটি জাপানিজ শব্দ যেটির ইংরেজি অর্থ হচ্ছে “conception” কিংবা “pregnant” অর্থাৎ বাংলায় যার অর্থ হচ্ছে “গর্ভধারণ”
এই ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন এর ১ম ক্যান্ডলটিকে বলা হয় “Mother” যেটির আকার হবে বড় এবং এটি পরের ক্যান্ডেলটিকে নিজের মধ্যে ধারন করার ক্ষমতা রাখে। এর জন্য এটিকে বলা হয় “pregnant mother”
প্যাটার্ন এর ২য় ক্যান্ডেলটি হতে পারে একটি Spinning Top কিংবা Doji ক্যান্ডেল।
গঠন প্রকৃতি
Harami ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
চিনার উপায়
চার্টে এই চার্ট প্যাটার্নটি খুঁজে নেয়ার কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে। চলুন সেগুলো জেনে নেয়া যাকঃ
মুলত harami ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নটি হচ্ছে একটি রিভার্সাল প্যাটার্ন যেটি ট্রেন্ডের শেষ এর দিকে গঠিত হয়ে থাকে। যেটি মুলত দুই ক্যান্ডেল বিশিষ্ট একটি ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন। এই প্যাটার্ন এর ২য় ক্যান্ডেলটি বুল্লিশ কিংবা বেয়ারিশ যেকোনোটি হতে পারে। তবে প্রায়ই দেখা যায়, ২য় ক্যান্ডেলটি-১ম ক্যান্ডেলের বিপরীতমুখী হয়। তবে সবসময়ই এরকম হবে সেটি নয়।
মুল বিষয় হচ্ছে, ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নটি ট্রেন্ড এর দিকে সংগঠিত হয়েছে কিনা সেটি।
এক্ষেত্রে মনে রাখবেন, যদি এই প্যাটার্নটি চার্টে সাপোর্ট-রেসিস্টেন্স কিংবা ট্রেন্ডলাইন এর কাছাকাছি অবস্থান করে তাহলে শক্তিশালী সিগন্যাল প্রদান করে থাকে।
এটি যখন কোনও ডাউনট্রেন্ড এর দিকে সংগঠিত হয় তাহলে এটি একটি বুল্লিশ কিংবা Buy সিগন্যাল প্রদান করে।
এটি যখন কোনও ডাউনট্রেন্ড এর দিকে সংগঠিত হয় তাহলে এটি একটি বুল্লিশ কিংবা Buy সিগন্যাল প্রদান করে।
Inverted Hammer প্যাটার্ন
এটি ট্রেডারদের কাছে খুবই জনপ্রিয় একটি ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন। মুলত একটি ক্যান্ডেল এর মাধ্যমে এই প্যাটার্নটি গঠিত হয় এবং খুব সহজে এই প্যাটার্ন চার্টে খুঁজে পাওয়া যায়।
এটি একটি বুল্লিশ রিভার্সাল ট্রেন্ড কিংবা সহজ অর্থে যদি বলি আপট্রেন্ড এর নির্দেশ প্রদান করে থাকে।
প্রাইস যখন চলমান ডাউনট্রেন্ড এর মধ্যে অবস্থান করে তখন মুলত এই চার্ট প্যাটার্নটি গঠিত হতে দেখা যায়। মুলত প্রথমে ক্যান্ডেলটি ডাউনট্রেন্ডের দিকে যেতে থাকে এবং তখন মার্কেটে নতুন করে Buyer এর আধিক্য বেড়ে যায়। তখন যেই ক্যান্ডেলটি ডাউনট্রেন্ডে শুরু হয়েছিল সেটি পুনরায় বাউন্স করে উপরের দিকে উঠতে শুরু করে এবং ক্লোজ হয়, ক্যান্ডেল এর ওপেনিং প্রাইস এর উপরে।
ক্যান্ডেলটি যেকোনো অর্থাৎ, বুল্লিশ কিংবা Buy অথবা বেয়ারিশ কিংবা Sell যেকোনোটিই হতে পারে। যার সিগন্যাল একই রকমের প্রদান করে।
পার্থক্য
তবে আরও একটি প্যাটার্ন রয়েছে যেটি আপনাদের সাথে এর আগে আলচনা করেছি আমরা। এটির নাম হচ্ছে Hammer ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন। Hammer এবং Inverted Hammer ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন এর মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে,
অন্যদিকে, Inverted Hammer এর বেয়ারিশ অর্থাৎ, যেটি রিভার্সাল ডাউনট্রেন্ড এর সিগন্যাল প্রদান করে সেটিকে বলা হয় Shooting Star ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন।
একটি শক্তিশালী ডাউনট্রেন্ড এর পর, যখন এই Inverted Hammer প্যাটার্ন দেখা যায়, তখন এটি মুলত বোঝায় প্রাইসের নিয়ন্ত্রণ seller এর নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে এবং যেকোনো সময়ই প্রাইস উপরের দিকে উঠে আসতে পারে।
চার্টে এই প্যাটার্নটি খুঁজে নেয়ার আগে প্রথমে এর কিছু লক্ষন সম্পর্কে আমাদের পরিচিত হতে হবে।
এই ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নটি মুলত প্রাইস যখন একটি শক্তিশালী ডাউনট্রেন্ডের মধ্যে অবস্থান করে তখন দেখা যায় এবং এটি তখন নির্দেশ করে বিদ্যমান ডাউনট্রেন্ড এর পরিবর্তন আসছে এবং প্রাইস যেকোনো সময়ই বুল্লিশ ফরমেশন তৈরি করতে পারে।
অর্থাৎ, এই প্যাটার্নটি Warning Signal হিসাব কাজ করে। ট্রেডাররা এই প্যাটার্ন এর উপর ভিত্তি করে রিভার্সাল হিসাবে এন্ট্রি গ্রহন করে থাকেন।
ডিভিডেন্ড (Dividend) অর্থ লভ্যাংশ। একটি কোম্পানির তার মুনাফার যে অংশ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করে থাকে তা-ই লভ্যাংশ বা ডিভিডেন্ড। লভ্যাংশ নগদ টাকা বা স্টক (শেয়ার) অথবা উভয় আকারে হতে পারে।
Dividend Declaration Date হচ্ছে সেই তারিখ যে দিন কোম্পানি তার শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষনা দিয়ে থাকে। সাধারনত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ডিভিডেন্ড ডিকলারেশনের পরের কার্যদিবসের জন্য শেয়ারের দামের জন্য কোন লিমিট থাকে না।
Spot Date হচ্ছে রেকর্ড তারিখের আগে ক্যাটাগরি ভেদে কয়েকদিন স্পট বা নগদ মার্কেটে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির শেয়ার কেনা-বেচা হয়ে থাকে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে এ, বি ও এন ক্যাটাগরির শেয়ার রেকর্ড তারিখের ঠিক আগের দুই কার্যদিবস স্পট মার্কেটে কেনাবেচা হয়। অন্যদিকে জেড ক্যাটাগরির শেয়ার স্পট মার্কেটে লেনদেন হয় নয় কার্যদিবস।
Record Date (রেকর্ড ডেট) হচ্ছে কোম্পানি নির্ধারিত একটি তারিখ, যে তারিখ পর্যন্ত শেয়ারহোল্ডারের নাম কোম্পানির রেজিস্টারে অন্তর্ভূক্ত থাকলে তিনি বার্ষিক সাধারণ সভা অথবা বিশেষ সাধারণ সভায় যোগদান এবং লভ্যাংশ প্রাপ্তি, রাইট শেয়ার প্রস্তাবে আবেদনের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন।
রেকর্ড ডেটের পর কোনো শেয়ারহোল্ডার তার শেয়ার বিক্রি করে দিলেও তিনি ঘোষিত লভ্যাংশ প্রাপ্তি বা সভায় যোগদানের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন। অন্যদিকে রেকর্ড ডেটের পর কোনো বিনিয়োগকারী সংশ্লিষ্ট শেয়ার কিনলে তিনি লভ্যাংশ পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হন না। এ কারণে সাধারণত রেকর্ড ডেটের পর সংশ্লিষ্ট শেয়ারের মূল্য কিছুটা কমে যায়। একে মূল্য সমন্বয় (ex-dividend price adjustment) বলা হয়।
কোনো কোম্পানি বোনাস বা স্টক ডিভিডেন্ড দিলে রেকর্ড তারিখের পর তার সমন্বয় পরবর্তী মূল্যকে দিনের ভিত্তি মূল্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ধরা যাক, রেকর্ড তারিখের আগে xyz ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং মূল্য ছিল ১৭ টাকা। ব্যাংকটি ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখের পর প্রথম কার্যদিবসে এ শেয়ারের এডজাস্টেড দাম ধরা হবে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা। দিনশেষে যদি শেয়ারটি ক্লোজিং মূল্য ১৪ টাকা ৮০ পয়সার বেশি হয়, তাহলে এর দাম বেড়েছে বলে গণ্য হবে। অন্যদিকে শেয়ারের ক্লোজিং মূল্য ১৪ টাকা ৮০ পয়সার কম হলে এর মূল্য কমেছে বলে গণ্য হবে। শেয়ারটির মূল্য পরিবর্তনের হার নির্নয় করা হবে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা দরের ভিত্তিতে।
Payment Date হচ্ছে যারা রেকর্ড ডেট পর্যন্ত শেয়ার ধরে রেখে ছিল তারা বাৎসরিক সাধারন সভা বা Annual General Meeting (AGM) হওয়ার পরবর্তী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের বিও কোডের বোনাস শেয়ার ম্যাচিউর হবে ( রেকর্ড ডেটের পর যা লক হয়ে ছিল) এবং ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিলে সেটা তাদের ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হয় বা স্থায়ী ঠিকানায় ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট লেটার পাঠানো হয়।
ডিভিডেন্ড (Dividend) অর্থ লভ্যাংশ। এক বছরে একটি কোম্পানির তার মুনাফার বা (ইপিএসের) যে অংশ শেয়ারহোল্ডারদের (বিনিয়োগকারীদের) মধ্যে বিতরণ করে তাকেই লভ্যাংশ বা ডিভিডেন্ড বলে। কখনো কখনো রিজার্ভ (সংরক্ষিত তহবিল) থেকেও লভ্যাংশ বিতরণ করা হয়। কোম্পানির আয় বা ইপিএস নেগেটিভ থাকলে ক্যাশ লভ্যাংশ প্রদান করা যায় না তবে স্টক (বোনাস শেয়ার) লভ্যাংশ দেয়া যায়। লভ্যাংশের জন্য ঘোষিত রেকর্ড ডেটের (শেয়ারের মালিকানা নির্ধারণের দিনের) আগে শেয়ার কিনতে হয়।
লভ্যাংশ দুই প্রকার। ক্যাশ (নিজেস্ব মুদ্রায়) বা নগত লভ্যাংশ এবং স্টক (বোনাস শেয়ার) লভ্যাংশ। আবার একটি কোম্পানি ইচ্ছা করলে, লভ্যাংশ হিসেবে নগদ টাকা বা স্টক (বোনাস শেয়ার) অথবা উভয় আকারে দিতে পারে। লভ্যাংশকে সাধারণত শতাংশের হিসাবে প্রকাশ করা হয়। লভ্যাংশ কোম্পানির ফেজভ্যালুর উপরে দেওয়া হয়। কোম্পানির সেকেন্ডারি মার্কেটে, কারেন্ট মার্কেট ভ্যালু যাই হোক না কেন?
বাংলাদেশে বর্তমানে সব কোম্পানির ফেজভ্যালু ১০ টাকা। মানে কোম্পানির কারেন্ট মার্কেট ভ্যালু ২০০০ টাকা হোক বা ২০০ বা ২০ টাকা হোক বিনিয়োগকারী লভ্যাংশ পাবে ফেজভ্যালু অর্থাৎ ১০ টাকার উপর। উদাহরণ-এবিসি কোম্পানি ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। কোম্পানিটির বর্তমান মার্কেট ভ্যালু ২০০ টাকা । মানে ১০০টি শেয়ারে বিপরীতে বিনিয়োগকারী লভ্যাংশ ২৫০ টাকা পাবে। যদিও বর্তমান মার্কেট থেকে ১০০টি শেয়ার কিনতে তার খরচ হবে ২০০০০ টাকা।
স্টক লভ্যাংশের বেলায় একইভাবে লভ্যাংশ দেওয়া হয়, শুধুমাত্র ক্যাশ টাকা জায়গায় শেয়ার দেওয়া হয়। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে এটি বোনাস লভ্যাংশ হিসেবে পরিচিত। বোনাস লভ্যাংশ দেওয়ার কোম্পানির দায় বাড়ে। কোম্পানির ব্যবসা না বাড়লে ইপিএস কমে যায়, ফলে শেয়ার প্রেইজও কমে যায়। তবে ভাল আয় সম্পন্ন ফান্ডমেন্টাল কোম্পানির বোনাস লাভ জনক হতে পারে।
মিউচুয়াল ফান্ডের বেলায় বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ, বন্ড বা ডিবেঞ্চার থেকে প্রাপ্ত সুদ, ক্যাপিটাল গেইন থেকে অর্জিত মুনাফা, ব্যাংকে রাখা অর্থের সুদ ইত্যাদির সমন্বিত আয় থেকে লভ্যাংশ দেয়া হয়। মিউচুয়াল ফান্ডগুলো সাধারণত নগদ লভ্যাংশ দিয়ে থাকে। বাংলাদেশে সংশোধিত মিউচুয়াল ফান্ড আইন অনুসারে স্টক বা বোনাস লভ্যাংশ দেওয়ার সুযোগ আছে।
সাধারণতএকটি কোম্পানি তার মুনাফার পুরোটাই শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করে না আবার চাইলে করতেও পারে। লভ্যাংশের একটি অংশ সংরক্ষিত তহবিল, ইকুয়ালাইজিং ফান্ডসহ বিভিন্ন খাতে জমা রাখে।একটি কোম্পানি তার অর্জিত মুনাফার কতটুকু লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করবে সে বিষয়ে কোনো আইনী বাধ্যবাধকতা নেই। এটি সম্পূর্ণভাবে কোম্পানির নিজস্ব নীতিমালা ও পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত।
তবে মিউচুয়াল ফান্ডগুলো তাদের মুনাফার সর্বোচ্চ কত অংশ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করতে পারবে তা বিএসইসি সময়ে সময়ে নির্ধারণ করে দেয়। বর্তমানে একটি মিউচুয়াল ফান্ড তার আয়ের সর্বোচ্চ ৬৫ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে হিসেবে বিতরণ করার লভ্যাংশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
অন্যদিতে বীমা আইন অনুসারে জীবনবীমা কোম্পানিগুলো তাদের মুনাফার সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করতে পারে।
সাধারণভাবে সব শেয়ারহোল্ডারের জন্যই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। তবে কোন কোম্পানির বিতরণযোগ্য মুনাফা কম হলে পরিচালনা পরিষদ শুধু সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারে। কোম্পানির বিতরণযোগ্য মুনাফা কম হলে মুনাফা হওয়া সত্ত্বেও অনেক সময় লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয় না। দ্রুত বর্ধনশীল বা উচ্চ প্রবৃদ্ধি সম্পন্ন কোম্পানিতে অনেক সময় লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয় না। এ ক্ষেত্রে অর্জিত মুনাফা কোম্পানির সম্প্রসারণে পুন:বিনিয়োগ করা হয়।
সাধারণভাবে ক্যাশ লভ্যাংশ প্রদান করা কোম্পানির আর্থিক সক্ষমতা ভাল বলে ধরা হয়। নিয়মিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেয়া এবং ভাল ডিভিডেন্ড ঈল্ডের কোম্পানিতে দীর্ঘ সময়ের জন্য বিনিয়োগ করা ভাল। মাঝে মধ্যে স্টক ডিভিডেন্ড দিলেও সমস্যা নাই কিন্তু দেখতে হবে স্টক ডিভিডেন্ডের সাথে সাথে কোম্পানির আয় (ইপিএস) বাড়ছে কীনা? প্রতি বছর উচ্চ হরে শুধুমাত্র স্টক ডিভিডেন্ড দেওয়া কোম্পানি এড়িয়ে চলাই ভাল। কারণ স্টক ডিভিডেন্ড দেওয়া সাথে সাথে কোম্পানির আয় না বাড়লে দীর্ঘমেয়াদে কোম্পানি শেয়ারের দাম পড়ে যায়।
Dividend yield (ডিভিডেন্ট ঈল্ড): সংশ্লিষ্ট শেয়ারের বাজার মূল্য অনুপাতে ঘোষিত লভ্যাংশের হার। উদাহরণ সরুপ এবিসি কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। কোম্পানিটি ৩০ শতাংশ ক্যাশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। একজন বিনিয়োগকারী যে দামেই শেয়ার কেনে-না কেন তিনি প্রতি শেয়ারের জন্য ৩ টাকা লভ্যাংশ পাবেন। কোন বিনিয়োগকারী যদি ১০০ টাকায় এ শেয়ার কিনে থাকেন তাহলে বিনিয়োগের বিপরীতে তার প্রকৃত লভ্যাংশ প্রাপ্তি (ডিভিডেন্ড ঈল্ড) হবে ৩ শতাংশ। ঘোষিত লভ্যাংশকে ১০০ দিয়ে গুণ করে বাজার মূল্য দিয়ে ভাগ করলে ডিভিডেন্ড ঈল্ড পাওয়া যায়।
ঘোষিত লভ্যাংশ * ১০০
সূত্র : ডিভিডেন্ড ঈল্ড = ——–——————————————
সংশ্লিষ্ট শেয়ারের বাজার মূল্য
Cum-dividend (কাম-ডিভিডেন্ড): লভ্যাংশের জন্য ঘোষিত রেকর্ড ডেটের (শেয়ারের মালিকানা নির্ধারণের দিন) আগে শেয়ার কিনলে লভ্যাংশ প্রাপ্তির জন্য ঐ বিনিয়োগকারী যোগ্য বিবেচিত হয়। মোট কথা রেকর্ড ডেটের দিন যার পোর্টফোলিওতে শেয়ার থাকবে সে লভ্যাংশ পাবে। আইন অনুসারে প্রতিটি কোম্পানিকে বিনিয়োগকারীর জন্য কোম্পানি ঘোষিত লভ্যাংশ প্রাপ্তি, রাইট শেয়ার, বার্ষিক সাধারণ সভা বা বিশেষ সাধারণ সভায় যোগদানের সুযোগ লাভের জন্য একটি সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। যাকে রেকর্ড ডেট বলে।
রেকর্ড ডেটের আগের শেয়ারকে (শেয়ারের বাজার মূল্য কে) কাম-ডিভিডেন্ড শেয়ার বলা হয়।
Ex-dividend (এক্স-ডিভিডেন্ড): রেকর্ড ডেট পরবর্তী শেয়ার। যে সময়ে একজন বিনিয়োগকারী শেয়ার কিনলেও লভ্যাংশ বা অন্যান্য সুবিধা প্রাপ্তির জন্য বিবেচিত হন না। সে জন্য রেকর্ড ডেট পরবর্তী শেয়ারকে এক্স-ডিভিডেন্ড শেয়ার বলা হয়। এক্স-ডিভিডেন্ডে শোরের বাজার মূল্য ঘোষিত লভ্যাংশের সাথে সমন্বয়ে বাজারের সাপলাই ডিমান্ডের উপর নির্ভর করে নির্ধারিত হয়।
Dividend Equalization Fund: অনেক ভাল কোম্পানি ঘোষিত লভ্যাংশের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে প্রতিবছরই নীট মুনাফা থেকে কিছু অর্থ আলাদা করে রাখে যা ডিভিডেন্ড ইকুয়ালাইজিং ফান্ড নামে পরিচিত। কখনো হঠাৎ ব্যবসা খারাপ গেলে তথা মুনাফা কম হলে অথবা লোকসানে পড়লে এ তহবিলের অর্থে লভ্যাংশের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হয়।
অ্যালিয়ট ওয়েভ কি এবং থিওরি
রালফ নেলসন এলিয়ট একজন প্রফেশনাল অ্যাকাউন্টান্ট ছিলেন। তিনি ৭৫ বছরের মত স্টক মার্কেটের ডাটা জোগাড় করে তা বিশ্লেষণ করে দেখেন যে মার্কেট মুভমেন্ট বিশৃঙ্খল দেখা গেলেও আসলে সেরকম না।
৬৬ বছর বয়সে তিনি, পর্যাপ্ত প্রমান (আর সাহস) যোগাড় করে তার খোজ সবার সাথে শেয়ার করলেন। তিনি “দ্যা ওয়েভ প্রিন্সিপাল” নামে তার বই প্রকাশিত করলেন। তার মতে মার্কেট ক্রমাগত চক্রে মুভ করে, যেটাকে তিনি ইনভেস্টরদের ইমোশন হিসেবে চিনহিত করেছেন যা বাহ্যিক প্রভাব অথবা একসাথে অনেকের সংঘবদ্ধ সাইকোলজি দ্বারা সংঘটিত হয়।
এলিয়ট সাহেব বলেছেন যে প্রাইসে উপরের অথবা নিচের দিকের সুইং যা সংঘবদ্ধ সাইকোলজির জন্য হয়, সেগুলো সবসময় প্যাটার্ন হিসেবে দেখা যায়। তিনি এইসব আপওয়ারড অথবা ডাউনয়ারড সুইংগুলকে “ওয়েভ” হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে, যদি এই প্যাটার্নগুলোকে সঠিকভাবে চিনহিত করা যায়, তাহলে আপনি বলে দিতে পারবেন যে প্রাইস পরবর্তীতে কোথায় যাবে অথবা যাবে না। তথায় আপনি জ্যোতিষ বাবা হয়ে যাবেন।
এটা ট্রেডারদের কাছে এলিয়ট ওয়েভকে আকর্ষণীয় করে তলে। এটা আপনাদের একটা যথাযথ একটা পয়েন্ট মার্কেট রিভার্সাল চিনহিত করার উপায় দেয়। এক কথায়, এলিয়ট ওয়েভ মার্কেটে টপ ও বটম ধরার সুযোগ করে দেয়। এই বিশৃঙ্খল মার্কেট মুভমেন্টের মধ্যে তিনি শৃঙ্খলা খুজে বের করেছেন। দারুন না?
চলেন এখন শেখার দিকে মনোযোগ দেই। প্রথমে আপনার ফ্রাক্টাল সম্পর্কে জানা দরকার।
ফ্রাক্টাল:
ফ্রাক্টাল সাধারনত সেইসব জিনিস যা কয়েক ভাগ করা যায়, যেটা সম্পূর্ণ কোন কিছুর মতই কিন্তু একটা অংশমাত্র। যেমন কেক, তার একটা অংশ হল ফ্রাক্টাল। এটা জানা দরকার কি? এলিয়ট ওয়েভের একটা গুরুত্বপূর্ণ বিসয় হল যে এগুলো ফ্রাক্টাল। এলিয়ট ওয়েভকে আবার ছোট ওয়েভে ভাগ করা যায়।
এলিয়ট ওয়েভ আর ফিবোনাচ্চি:
এলিয়ট ওয়েভ চিনহিত করতে ফিবোনাচ্চি অনেক কাজে দেয়। ফিবোনাচ্চি নিজে একটা সপরিপুরক ট্যুল আর এই ট্যুল ব্যাবহার করে ওয়েভ প্রজেকশন সহজ হয়ে যায়। ফিবোনাচ্চি রেশিও (৩৮.২%, ৫০%, ৬১.৮%, ১৬১.৮% ইত্যাদি) ব্যাবহার করে ট্রেডাররা ওয়েভের দৈর্ঘ্য, কারেকশনের গভীরতা, ইত্যাদির ধারনা নিতে পারেন। চলুন দেখিঃ